Dhaka বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তফসিল ঘোষণার পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও ভালো হবে : সিইসি

নিজস্ব প্রতিবেদক :

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও ভালো হবে বলে মন্তব্য করেছেন।

বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকালে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বিজিবি সদর দপ্তরে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ও মহড়া পরিদর্শনে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, নির্বাচনী ডিউটি নিয়মিত আসে না। ৪ থেকে ৫ বছর পরপর আসে বলে বাহিনীগুলোকে বিশেষ ট্রেনিং নিতে হয়। বিজিবির নিয়মিত কাজ সীমান্ত এলাকায়। আমরা বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ দেব। পুলিশ ১৩০টি সেন্টারে নির্বাচনভিত্তিক প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। আনসার-ভিডিপির মহড়া দেখেছি। তারাও প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। বিজিবির এ অনুশীলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যাতে তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে। সে জন্য সদস্যদের তৈরি করছে।

সিইসি বলেন, প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের সদস্যদের নিয়ে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমরা আশা করি, এই প্রশিক্ষণ নির্বাচনের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ প্রভাব ফেলবে। আমি আশা করি সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সাংবাদিক এবং ১৩ কোটি ভোটার মিলে আমিরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অর্জন করবো।

তিনি বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের দায়িত্ব পালনে অঙ্গীকারবদ্ধ। তাই আমরা আশা করছি, আইনশৃঙ্খলা বজায় রেখে একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারব।

সিইসি বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের দায়িত্ব পালনে অঙ্গীকারবদ্ধ। তাই আমরা আশা করছি আইনশৃঙ্খলা বজায় রেখে একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারব।

তিনি বলেন, বর্তমানে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পারফেক্ট লেভেলে চলে গেছে বলে মনে করি না। তবে ধীরে ধীরে তা স্বাভাবিক অবস্থার দিকে ফিরে আসছে। নির্বাচনের আগে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। নির্বাচনে ঝুকিপূর্ণ এলাকায় আলাদা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ এম এম নাসির উদ্দীন হুঁশিয়ারী দিয়ে বলেন, কেউ নির্বাচন প্রতিহত করতে চাইলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভোট প্রতিহত করার হুমকিকে নির্বাচন কমিশন (ইসি) আমলে নিয়েছে জানিয়ে সিইসি বলেন, কেউ ভোট প্রতিহত করতে চাইলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

তিনি বলেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পারফেক্ট লেভেলে চলে গেছে বলে মনে করি না। তবে ধীরে ধীরে তা স্বাভাবিক অবস্থার দিকে ফিরে আসছে।

সিইসি বলেন, নির্বাচনের আগে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। নির্বাচনে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় আলাদা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ এম এম নাসির উদ্দীন হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, কেউ নির্বাচন প্রতিহত করতে চাইলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সিইসি বলেন, আজ এখানে খুব সুন্দর একটি মহড়া দেখলাম। এটি পুরোপুরি আমাদের নির্বাচনী সংস্কৃতি বিবেচনায় করা হয়েছে। সাধারণত নির্বাচনে যেসব ধরনের ঘটনা ঘটে বা যে ভাবে নির্বাচন পরিচালিত হয়, সব কনসিভেবল ডাইমেনশন মাথায় রেখে বিজিবি প্রশিক্ষণ দিয়েছে। এতে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচনী ডিউটি নিয়মিত আসে না। ৪ থেকে ৫ বছর পরপর আসে বলে বাহিনীগুলোকে বিশেষ ট্রেনিং নিতে হয়। বিজিবির নিয়মিত কাজ সীমান্ত এলাকায়। পুলিশ ১৩০টি সেন্টারে নির্বাচনভিত্তিক প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। আনসার-বিডিবির মহড়া দেখেছি। তারাও প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। বিজিবির এ অনুশীলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যাতে তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে। সে জন্য সদস্যদের তৈরি করছে।

সিইসি বলেন, প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের সদস্যদের নিয়ে দায়িত্বশীলতার সাথে প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমরা আশা করি এই প্রশিক্ষণ নির্বাচনের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ প্রভাব ফেলবে। আমি আশা করি সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সাংবাদিক এবং ১৩ কোটি ভোটার মিলে আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অর্জন করবো।

দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, আমি বলবো না যে পরিস্থিতি পারফেক্ট লেভেলে চলে গেছে। তবে ৫ আগস্ট ২০২৪-এর পরিস্থিতির সঙ্গে তুলনা করলে এখন অনেক উন্নতি হয়েছে। আপনারা নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারছেন, রাস্তায় চলাচল করতে পারছেন। ভোটের তারিখ আসতে আসতে এটা আরও উন্নতি হবে। ৩০ তারিখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আবারও বৈঠক হবে এবং সেদিনই ডেপ্লয়মেন্ট স্ট্র্যাটেজি চূড়ান্ত করা হবে। পুলিশ চাইলে একজন দুজন মোতায়েন করা যায়। কিন্তু এভাবে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা যায় না। সেনাবাহিনী কন্টিনজেন্ট আকারে কাজ করে। তাই তাদের মোতায়েনের সিদ্ধান্ত যথাযথ বিবেচনার পর নেওয়া হবে।

একটি দলের পক্ষ থেকে নির্বাচন প্রতিহতের ঘোষণার প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, “যারা প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে, তাদের ব্যাপারে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাংবাদিক, ভোটার, দেশবাসী—সবাই মিলে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি প্রতিহত করতে হবে।”

সরকারের উপদেষ্টাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নিয়ে তিনি বলেন, এটা সরকারের নীতি-নির্ধারণী বিষয়। নির্বাচন কমিশন আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে

ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্র প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা ঝুঁকি অ্যাসেসমেন্ট করেছি। রেড, ইয়েলো ও গ্রিন—এই তিন জোনে ভাগ করে বাহিনী মোতায়ন করা হবে।

এ দিকে বিজিবি জানিয়েছে, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে বিজিবির ১২১০ প্লাটুন সদস্য নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবে। সন্দীপ, হাতিয়া ও কুতুবদিয়া ব্যতীত সকল উপজেলায় বিজিবি নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবে। সীমান্তবর্তী ১১৫টি উপজেলার মধ্যে ৬০টি উপজেলায় বিজিবি সদস্যরা এককভাবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবে।

মক এক্সারসাইজ অনুষ্ঠানে বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীসহ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

তফসিল ঘোষণার পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও ভালো হবে : সিইসি

প্রকাশের সময় : ১২:১০:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক :

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও ভালো হবে বলে মন্তব্য করেছেন।

বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকালে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বিজিবি সদর দপ্তরে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ও মহড়া পরিদর্শনে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, নির্বাচনী ডিউটি নিয়মিত আসে না। ৪ থেকে ৫ বছর পরপর আসে বলে বাহিনীগুলোকে বিশেষ ট্রেনিং নিতে হয়। বিজিবির নিয়মিত কাজ সীমান্ত এলাকায়। আমরা বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ দেব। পুলিশ ১৩০টি সেন্টারে নির্বাচনভিত্তিক প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। আনসার-ভিডিপির মহড়া দেখেছি। তারাও প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। বিজিবির এ অনুশীলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যাতে তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে। সে জন্য সদস্যদের তৈরি করছে।

সিইসি বলেন, প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের সদস্যদের নিয়ে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমরা আশা করি, এই প্রশিক্ষণ নির্বাচনের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ প্রভাব ফেলবে। আমি আশা করি সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সাংবাদিক এবং ১৩ কোটি ভোটার মিলে আমিরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অর্জন করবো।

তিনি বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের দায়িত্ব পালনে অঙ্গীকারবদ্ধ। তাই আমরা আশা করছি, আইনশৃঙ্খলা বজায় রেখে একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারব।

সিইসি বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের দায়িত্ব পালনে অঙ্গীকারবদ্ধ। তাই আমরা আশা করছি আইনশৃঙ্খলা বজায় রেখে একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারব।

তিনি বলেন, বর্তমানে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পারফেক্ট লেভেলে চলে গেছে বলে মনে করি না। তবে ধীরে ধীরে তা স্বাভাবিক অবস্থার দিকে ফিরে আসছে। নির্বাচনের আগে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। নির্বাচনে ঝুকিপূর্ণ এলাকায় আলাদা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ এম এম নাসির উদ্দীন হুঁশিয়ারী দিয়ে বলেন, কেউ নির্বাচন প্রতিহত করতে চাইলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভোট প্রতিহত করার হুমকিকে নির্বাচন কমিশন (ইসি) আমলে নিয়েছে জানিয়ে সিইসি বলেন, কেউ ভোট প্রতিহত করতে চাইলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

তিনি বলেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পারফেক্ট লেভেলে চলে গেছে বলে মনে করি না। তবে ধীরে ধীরে তা স্বাভাবিক অবস্থার দিকে ফিরে আসছে।

সিইসি বলেন, নির্বাচনের আগে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। নির্বাচনে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় আলাদা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ এম এম নাসির উদ্দীন হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, কেউ নির্বাচন প্রতিহত করতে চাইলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সিইসি বলেন, আজ এখানে খুব সুন্দর একটি মহড়া দেখলাম। এটি পুরোপুরি আমাদের নির্বাচনী সংস্কৃতি বিবেচনায় করা হয়েছে। সাধারণত নির্বাচনে যেসব ধরনের ঘটনা ঘটে বা যে ভাবে নির্বাচন পরিচালিত হয়, সব কনসিভেবল ডাইমেনশন মাথায় রেখে বিজিবি প্রশিক্ষণ দিয়েছে। এতে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচনী ডিউটি নিয়মিত আসে না। ৪ থেকে ৫ বছর পরপর আসে বলে বাহিনীগুলোকে বিশেষ ট্রেনিং নিতে হয়। বিজিবির নিয়মিত কাজ সীমান্ত এলাকায়। পুলিশ ১৩০টি সেন্টারে নির্বাচনভিত্তিক প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। আনসার-বিডিবির মহড়া দেখেছি। তারাও প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। বিজিবির এ অনুশীলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যাতে তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে। সে জন্য সদস্যদের তৈরি করছে।

সিইসি বলেন, প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের সদস্যদের নিয়ে দায়িত্বশীলতার সাথে প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমরা আশা করি এই প্রশিক্ষণ নির্বাচনের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ প্রভাব ফেলবে। আমি আশা করি সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সাংবাদিক এবং ১৩ কোটি ভোটার মিলে আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অর্জন করবো।

দেশের বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, আমি বলবো না যে পরিস্থিতি পারফেক্ট লেভেলে চলে গেছে। তবে ৫ আগস্ট ২০২৪-এর পরিস্থিতির সঙ্গে তুলনা করলে এখন অনেক উন্নতি হয়েছে। আপনারা নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারছেন, রাস্তায় চলাচল করতে পারছেন। ভোটের তারিখ আসতে আসতে এটা আরও উন্নতি হবে। ৩০ তারিখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আবারও বৈঠক হবে এবং সেদিনই ডেপ্লয়মেন্ট স্ট্র্যাটেজি চূড়ান্ত করা হবে। পুলিশ চাইলে একজন দুজন মোতায়েন করা যায়। কিন্তু এভাবে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা যায় না। সেনাবাহিনী কন্টিনজেন্ট আকারে কাজ করে। তাই তাদের মোতায়েনের সিদ্ধান্ত যথাযথ বিবেচনার পর নেওয়া হবে।

একটি দলের পক্ষ থেকে নির্বাচন প্রতিহতের ঘোষণার প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, “যারা প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে, তাদের ব্যাপারে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাংবাদিক, ভোটার, দেশবাসী—সবাই মিলে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি প্রতিহত করতে হবে।”

সরকারের উপদেষ্টাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নিয়ে তিনি বলেন, এটা সরকারের নীতি-নির্ধারণী বিষয়। নির্বাচন কমিশন আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে

ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্র প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা ঝুঁকি অ্যাসেসমেন্ট করেছি। রেড, ইয়েলো ও গ্রিন—এই তিন জোনে ভাগ করে বাহিনী মোতায়ন করা হবে।

এ দিকে বিজিবি জানিয়েছে, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে বিজিবির ১২১০ প্লাটুন সদস্য নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবে। সন্দীপ, হাতিয়া ও কুতুবদিয়া ব্যতীত সকল উপজেলায় বিজিবি নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবে। সীমান্তবর্তী ১১৫টি উপজেলার মধ্যে ৬০টি উপজেলায় বিজিবি সদস্যরা এককভাবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবে।

মক এক্সারসাইজ অনুষ্ঠানে বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীসহ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।