Dhaka মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫, ১০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টেস্ট থেকে সাকিবকে বাদ না দিলে কঠোর হুঁশিয়ারি

  • স্পোর্টস ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৯:০৯:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪
  • ১৯৮ জন দেখেছেন

স্পোর্টস ডেস্ক : 

হঠাৎ করেই দেশে আসার পথ বন্ধ হয়ে গেল সাকিব আল হাসানের। অথচ বুধবার (১৬ অক্টোবর) রাতেও মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট খেলে তার ফরম্যাটটিকে বিদায় বলার কথা ছিল। প্রথম টেস্টের স্কোয়াডও সাজানো হয় তাকে রেখেই। আপাতত সাকিবের দেশে আসা স্থগিত হয়ে গেলেও, এরই মাঝে তাকে দল থেকে বাদ দেওয়ার দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে ‘ছাত্র-জনতা’।

‘মিরপুরের ছাত্র-জনতা’ ব্যানারে বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামের প্রথমে তারা বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়। যেখানে ২১ অক্টোবর শুরু হতে যাওয়া মিরপুর টেস্টের স্কোয়াড থেকে সাকিবকে বাদ দেওয়ার দাবি উঠেছে।

কর্মসূচির জেরে কোনো অরাজকতা সৃষ্টি হলে বা দেশের ক্রিকেট কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে বিসিবিকে এর দায়ভার নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। সাকিবকে খেলতে না দিতে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ফটকে যখন বিক্ষোভ চলছিল, তখন ভেতরে একাডেমি মাঠে অনুশীলন করছিল দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল। ২১ অক্টোবর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম টেস্ট শুরু হবে।

এই টেস্টের জন্য বাংলাদেশ দল ঘোষণা করা হয় বুধবার বিকেলে। ম্যাচটি খেলতে আজ রাতে দুবাই হয়ে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা ছিল সাকিবের। তবে দুবাইয়ে অবস্থানরত সাকিব জানান, আপাতত দেশে আসা হচ্ছে না তাঁর। এর মধ্যেই আজ দুপুরে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সামনে জড়ো হন শ খানেক ব্যক্তি। তাঁরা সাকিবের খেলার বিরোধিতা করে ব্যানার ও প্ল্যাকার্ডে নানা বক্তব্য তুলে ধরেন। এর মধ্যে ছিল ‘নো এন্ট্রি সাকিব’, ‘সাকিব তুমি মিরপুরের ক্রিকেট পিচ চিনতে পারো। কিন্তু আমরা মিরপুরের রাজপথ চিনে বড় হইছি’, ‘আমার ভাই কবরে, সাকিব কেন বাইরে’, ‘হাসিনার দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’।

সাকিবের বিরুদ্ধে স্লোগানের সময় মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের প্রধান গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। ভেতরে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা অবস্থান নেন। কিছুটা দূরে ছিল সেনাবাহিনী সদস্যদের দুটি গাড়ি, যাঁরা দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলকে নিরাপত্তা দিতে মাঠে এসেছিলেন। একপর্যায়ে প্রধান ফটকের বাইরে বিক্ষোভকারীদের পাঁচ প্রতিনিধি বিসিবি কার্যালয়ে স্মারকলিপি দিতে যান। বিসিবি সভাপতি ও প্রধান নির্বাহী এখন আইসিসি বৈঠকে যোগ দিতে দুবাইয়ে। স্মারকলিপি গ্রহণ করেন বিসিবি প্রশাসন বিভাগের প্রধান মেজর (অব.) হাসিব।

বিসিবি সভাপতি বরাবর দেওয়া স্মারকলিপিতে বলা হয়, গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র বিনির্মাণের লক্ষ্যে সকল জায়গায় যে পরিবর্তন হয়েছে তার অংশ আপনি নিজে। যদি এই গণঅভ্যুত্থান না হতো, তাহলে আপনি বিসিবি প্রধান হতেন না। তাই আপনার প্রথম লক্ষ্য হওয়া উচিৎ ফ্যাসিবাদ নির্মূল করে নিজের প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করা। আপনি কোনোভাবেই তাই ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন করতে পারেন না। আপনি পারেন না বাংলাদেশের জার্সি একজন ভোটচোর এমপির গায়ে জড়িয়ে দিতে। এই কাজের মাধ্যমে আপনি কেবলমাত্র পতিত স্বৈরাচারের মন্ত্রী ও সাবেক বিসিবি প্রধান পাপনের প্রতিজ্ঞা পূরণ করতে যাচ্ছেন।

এতে আরও বলা হয়, পাপন (বিসিবির সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন) কথা দিয়েছিলো যে সে সাকিবকে মিরপুরের মাটিতে বিদায় দেবে। আপনিও ঠিক একই কাজটা করতে যাচ্ছেন । সাকিবকে বাংলাদেশের জার্সি গায়ে খেলতে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি একজন ভোটচোর, হাসিনার দালাল, দুর্নীতিবাজ, শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারির অপরাধী, জুয়ার দালালের শরীরে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমির জার্সি তুলে দিচ্ছেন। আপনি পারেন না আমাদের এই মিরপুরে শহিদ হওয়া ভাইয়েদের লাশের উপর সাকিবকে ব্যাট বল চালাতে দিতে। অন্যথায় আপনি নিজেই আরেকজন পাপন হয়ে উঠবেন।

এরপরই কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় স্মারকলিপিতে, সাকিব আল হাসানকে বাংলাদেশ জাতীয় দল থেকে বাদ দেওয়া এবং সাকিবের অপকর্মের ব্যাপারে ব্যবস্থা না নিলে আমরা আমাদের এই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীকে আরও কঠোর করে তুলব। খেলার দিন মিরপুর এলাকায় কঠোর কর্মসূচী দিতে বাধ্য হব। এর ফলে যদি কোনো অরাজকতা সৃষ্টি হয়, বাংলাদেশের মাটিতে অন্য দেশগুলো খেলতে না আসে কিংবা বাংলাদেশ ক্রিকেট আইসিসির পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞাসহ অন্য যেকোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে এর সকল দায়ভার বিসিবি প্রধান হিসেবে আপনাকে নিতে হবে।

শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ফটকের সামনে যেখানে বিক্ষোভ হয়েছে, একাডেমি মাঠ সেখান থেকে খুব দূরে নয়। বিসিবি জানিয়েছে, বিক্ষোভের বিষয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা দল কোনো নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। তবে এ ঘটনার পর দক্ষিণ আফ্রিকা দলের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

মিরপুরে সাকিবের নামে স্লোগান দেওয়ার সময় বিক্ষোভকারীদের হাতে ছিল, ‘নো এন্ট্রি সাকিব’, ‘সাকিব তুমি মিরপুরের ক্রিকেট পিচ চিনতে পারো। কিন্তু আমরা মিরপুরের রাজপথ চিনে বড় হইছি’, ‘আমার ভাই কবরে, সাকিব কেন বাইরে’, ‘টরন্টো নাকি মিরপুর, মিরপুর মিরপুর’। এ সময় তাদের হাতে ছিল বিভিন্ন প্রতিবাদী ভাষায় লেখা প্ল্যাকার্ড-ফেস্টুন।

পরে স্মারকলিপি প্রদান শেষে ‘মিরপুরের ছাত্র-জনতার’ প্রতিনিধি পরিচয়ে আল মাসনূন জানান, সাকিবকে মিরপুর টেস্টের দল থেকে বাদ না দিলে মিরপুর ব্লকেড করা হবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংসদ নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা নেবে দুদক : দুদক চেয়ারম্যান

টেস্ট থেকে সাকিবকে বাদ না দিলে কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রকাশের সময় : ০৯:০৯:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪

স্পোর্টস ডেস্ক : 

হঠাৎ করেই দেশে আসার পথ বন্ধ হয়ে গেল সাকিব আল হাসানের। অথচ বুধবার (১৬ অক্টোবর) রাতেও মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট খেলে তার ফরম্যাটটিকে বিদায় বলার কথা ছিল। প্রথম টেস্টের স্কোয়াডও সাজানো হয় তাকে রেখেই। আপাতত সাকিবের দেশে আসা স্থগিত হয়ে গেলেও, এরই মাঝে তাকে দল থেকে বাদ দেওয়ার দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে ‘ছাত্র-জনতা’।

‘মিরপুরের ছাত্র-জনতা’ ব্যানারে বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামের প্রথমে তারা বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়। যেখানে ২১ অক্টোবর শুরু হতে যাওয়া মিরপুর টেস্টের স্কোয়াড থেকে সাকিবকে বাদ দেওয়ার দাবি উঠেছে।

কর্মসূচির জেরে কোনো অরাজকতা সৃষ্টি হলে বা দেশের ক্রিকেট কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে বিসিবিকে এর দায়ভার নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। সাকিবকে খেলতে না দিতে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ফটকে যখন বিক্ষোভ চলছিল, তখন ভেতরে একাডেমি মাঠে অনুশীলন করছিল দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল। ২১ অক্টোবর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম টেস্ট শুরু হবে।

এই টেস্টের জন্য বাংলাদেশ দল ঘোষণা করা হয় বুধবার বিকেলে। ম্যাচটি খেলতে আজ রাতে দুবাই হয়ে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা ছিল সাকিবের। তবে দুবাইয়ে অবস্থানরত সাকিব জানান, আপাতত দেশে আসা হচ্ছে না তাঁর। এর মধ্যেই আজ দুপুরে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সামনে জড়ো হন শ খানেক ব্যক্তি। তাঁরা সাকিবের খেলার বিরোধিতা করে ব্যানার ও প্ল্যাকার্ডে নানা বক্তব্য তুলে ধরেন। এর মধ্যে ছিল ‘নো এন্ট্রি সাকিব’, ‘সাকিব তুমি মিরপুরের ক্রিকেট পিচ চিনতে পারো। কিন্তু আমরা মিরপুরের রাজপথ চিনে বড় হইছি’, ‘আমার ভাই কবরে, সাকিব কেন বাইরে’, ‘হাসিনার দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’।

সাকিবের বিরুদ্ধে স্লোগানের সময় মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের প্রধান গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। ভেতরে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা অবস্থান নেন। কিছুটা দূরে ছিল সেনাবাহিনী সদস্যদের দুটি গাড়ি, যাঁরা দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলকে নিরাপত্তা দিতে মাঠে এসেছিলেন। একপর্যায়ে প্রধান ফটকের বাইরে বিক্ষোভকারীদের পাঁচ প্রতিনিধি বিসিবি কার্যালয়ে স্মারকলিপি দিতে যান। বিসিবি সভাপতি ও প্রধান নির্বাহী এখন আইসিসি বৈঠকে যোগ দিতে দুবাইয়ে। স্মারকলিপি গ্রহণ করেন বিসিবি প্রশাসন বিভাগের প্রধান মেজর (অব.) হাসিব।

বিসিবি সভাপতি বরাবর দেওয়া স্মারকলিপিতে বলা হয়, গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র বিনির্মাণের লক্ষ্যে সকল জায়গায় যে পরিবর্তন হয়েছে তার অংশ আপনি নিজে। যদি এই গণঅভ্যুত্থান না হতো, তাহলে আপনি বিসিবি প্রধান হতেন না। তাই আপনার প্রথম লক্ষ্য হওয়া উচিৎ ফ্যাসিবাদ নির্মূল করে নিজের প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করা। আপনি কোনোভাবেই তাই ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন করতে পারেন না। আপনি পারেন না বাংলাদেশের জার্সি একজন ভোটচোর এমপির গায়ে জড়িয়ে দিতে। এই কাজের মাধ্যমে আপনি কেবলমাত্র পতিত স্বৈরাচারের মন্ত্রী ও সাবেক বিসিবি প্রধান পাপনের প্রতিজ্ঞা পূরণ করতে যাচ্ছেন।

এতে আরও বলা হয়, পাপন (বিসিবির সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন) কথা দিয়েছিলো যে সে সাকিবকে মিরপুরের মাটিতে বিদায় দেবে। আপনিও ঠিক একই কাজটা করতে যাচ্ছেন । সাকিবকে বাংলাদেশের জার্সি গায়ে খেলতে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি একজন ভোটচোর, হাসিনার দালাল, দুর্নীতিবাজ, শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারির অপরাধী, জুয়ার দালালের শরীরে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমির জার্সি তুলে দিচ্ছেন। আপনি পারেন না আমাদের এই মিরপুরে শহিদ হওয়া ভাইয়েদের লাশের উপর সাকিবকে ব্যাট বল চালাতে দিতে। অন্যথায় আপনি নিজেই আরেকজন পাপন হয়ে উঠবেন।

এরপরই কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় স্মারকলিপিতে, সাকিব আল হাসানকে বাংলাদেশ জাতীয় দল থেকে বাদ দেওয়া এবং সাকিবের অপকর্মের ব্যাপারে ব্যবস্থা না নিলে আমরা আমাদের এই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীকে আরও কঠোর করে তুলব। খেলার দিন মিরপুর এলাকায় কঠোর কর্মসূচী দিতে বাধ্য হব। এর ফলে যদি কোনো অরাজকতা সৃষ্টি হয়, বাংলাদেশের মাটিতে অন্য দেশগুলো খেলতে না আসে কিংবা বাংলাদেশ ক্রিকেট আইসিসির পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞাসহ অন্য যেকোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে এর সকল দায়ভার বিসিবি প্রধান হিসেবে আপনাকে নিতে হবে।

শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ফটকের সামনে যেখানে বিক্ষোভ হয়েছে, একাডেমি মাঠ সেখান থেকে খুব দূরে নয়। বিসিবি জানিয়েছে, বিক্ষোভের বিষয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা দল কোনো নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। তবে এ ঘটনার পর দক্ষিণ আফ্রিকা দলের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

মিরপুরে সাকিবের নামে স্লোগান দেওয়ার সময় বিক্ষোভকারীদের হাতে ছিল, ‘নো এন্ট্রি সাকিব’, ‘সাকিব তুমি মিরপুরের ক্রিকেট পিচ চিনতে পারো। কিন্তু আমরা মিরপুরের রাজপথ চিনে বড় হইছি’, ‘আমার ভাই কবরে, সাকিব কেন বাইরে’, ‘টরন্টো নাকি মিরপুর, মিরপুর মিরপুর’। এ সময় তাদের হাতে ছিল বিভিন্ন প্রতিবাদী ভাষায় লেখা প্ল্যাকার্ড-ফেস্টুন।

পরে স্মারকলিপি প্রদান শেষে ‘মিরপুরের ছাত্র-জনতার’ প্রতিনিধি পরিচয়ে আল মাসনূন জানান, সাকিবকে মিরপুর টেস্টের দল থেকে বাদ না দিলে মিরপুর ব্লকেড করা হবে।