Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জুন মাসে সড়কে ৬৯৬ জনের প্রাণহানি, প্রতিদিন গড়ে নিহত ২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

গত জুন মাসে দেশে ৬৮৯টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে সড়কে প্রাণ হারিয়েছেন ৬৯৬ জন মানুষ, আহত হয়েছেন আরও ১ হাজার ৮৬৭ জন। প্রতিদিন গড়ে প্রাণ হারিয়েছেন ২৩ জন।

বুধবার (২ জুলাই) সংবাদ মাধ্যমে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমানের পাঠানো জুন মাসের সড়ক দুর্ঘটনার প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়। ফাউন্ডেশনটি ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

জুন মাসে দেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৬৮৯টি; নিহত ৬৯৬ জন এবং আহত ১৮৬৭ জন। নিহতের মধ্যে নারী ১০৪ (১৫.০৯ শতাংশ), শিশু ১০৯ (১৫.৮২ শতাংশ)।

২৫৬টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২২৮ জন, যা মোট নিহতের ৩২.৭৫ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৩৭.১৫ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১২০ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ১৭.২৪ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ১০৬ জন, অর্থাৎ ১৫.২২ শতাংশ। এই সময়ে ১৮টি নৌ-দুর্ঘটনায় ২১ জন নিহত, ১৩ জন আহত হয়েছেন। ৫৩টি রেল ট্র্যাক দুর্ঘটনায় ৪৪ জন নিহত এবং ২৫ জন আহত হয়েছেন।

 

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২৯৬টি (৪২.৯৬ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ২৪৩টি (৩৫.২৬ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৫৯টি (৮.৫৬ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে, ৮৭টি (১২.৬২ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৪টি (০.৫৮ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।

দুর্ঘটনাগুলোর ১৬৭টি (২৪.২৩ শতাংশ) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ৩০৬টি (৪৪.৪১ শতাংশ) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১২৪টি (১৮ শতাংশ) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেয়া, ৭৬টি (১১.০৩ শতাংশ) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ১৬টি (২.৩২ শতাংশ) অন্যান্য কারণে ঘটেছে। দুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণে দেখা যায়, দুর্ঘটনাগুলো ঘটেছে- ভোরে ৫.০৭ শতাংশ, সকালে ২৬.২৬ শতাংশ, দুপুরে ১৯.৪৪ শতাংশ, বিকেলে ২০.৭৫ শতাংশ, সন্ধ্যায় ৮.৮৫ শতাংশ এবং রাতে ১৯.৫৯ শতাংশ।

দুর্ঘটনার বিভাগওয়ারী পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকা বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ২৯.৩১ শতাংশ; প্রাণহানি ২৬.৮৬ শতাংশ, রাজশাহী বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ১৫.২৩ শতাংশ; প্রাণহানি ১৫.৬৬ শতাংশ, চট্টগ্রাম বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ১৭.৪১ শতাংশ; প্রাণহানি ১৬.২৩ শতাংশ, খুলনা বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ১০.৩০ শতাংশ; প্রাণহানি ১০.৭৭ শতাংশ, বরিশাল বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ৫.৯৫ শতাংশ; প্রাণহানি ৫.৬০ শতাংশ, সিলেট বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ৩.৯১ শতাংশ; প্রাণহানি ৩.৫৯ শতাংশ, রংপুর বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ১০.৪৪ শতাংশ; প্রাণহানি ১১.৩৫ শতাংশ এবং ময়মনসিংহ বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ৭.৪০ শতাংশ; প্রাণহানি ৯.৯১ শতাংশ ঘটেছে।

ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ২০২টি দুর্ঘটনায় ১৮৭ জন নিহত হয়েছেন। সিলেট বিভাগে সবচেয়ে কম ২৭টি দুর্ঘটনায় ২৫ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে চট্টগ্রাম জেলায় ৩৪টি দুর্ঘটনায় ২৯ জন নিহত হয়েছেন। সবচেয়ে কম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায়। এই জেলায় ৬টি দুর্ঘটনায় ১ জন নিহত হয়েছেন। রাজধানী ঢাকায় ৬২টি (৯ শতাংশ) সড়ক দুর্ঘটনায় ২৪ জন (৩.৪৪ শতাংশ) নিহত এবং ৮৭ জন আহত হয়েছেন।

সড়ক দুর্ঘটনায় যে পরিমাণ মানবসম্পদের ক্ষতি হয়েছে তার আর্থিক মূল্য ২ হাজার ৪৬৩ কোটি ২০ লাখ টাকার মতো। যেহেতু সড়ক দুর্ঘটনার অনেক তথ্য অপ্রকাশিত থাকে, সেজন্য এই হিসাবের সাথে আরও ৩০ শতাংশ যোগ করতে হবে। ইন্টারন্যাশনাল রোড অ্যাসেসমেন্ট প্রোগ্রামের (আইআরএপি) পদ্ধতি অনুযায়ী হিসাবটি করা হয়েছে। দুর্ঘটনায় যে পরিমাণ যানবাহন বা প্রোপার্টি ড্যামেজ হয়েছে তার তথ্য না পাওয়ার কারণে প্রপার্টি ড্যামেজের আর্থিক পরিমাপ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।

প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে- ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন; ত্রুটিপূর্ণ সড়ক; বেপরোয়া গতি; চালকদের বেপরোয়া মানসিকতা, অদক্ষতা ও শারীরিক-মানসিক অসুস্থতা; বেতন-কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট না থাকা; মহাসড়কে স্বল্পগতির যানবাহন চলাচল; তরুণ-যুবদের বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানো; জনসাধারণের মধ্যে ট্রাফিক আইন না জানা ও না মানার প্রবণতা; দুর্বল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা; বিআরটিএ-র সক্ষমতার ঘাটতি এবং গণপরিবহন খাতে চাঁদাবাজিকে।

সুপারিশ হিসেবে বলা হয়ছে- দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ বৃদ্ধি করতে হবে; চালকদের বেতন-কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করতে হবে; বিআরটিএ’র সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে; পরিবহন মালিক-শ্রমিক, যাত্রী ও পথচারীদের প্রতি ট্রাফিক আইনের বাধাহীন প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে; মহাসড়কে স্বল্পগতির যানবাহন বন্ধ করে এগুলোর জন্য আলাদা পার্শ্ব রাস্তা (সার্ভিস রোড) তৈরি করতে হবে; পর্যায়ক্রমে সকল মহাসড়কে রোড ডিভাইডার নির্মাণ করতে হবে; গণপরিবহনে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে; রেল ও নৌ-পথ সংস্কার করে সড়ক পথের উপর চাপ কমাতে হবে; টেকসই পরিবহন কৌশল প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে এবং সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ বাধাহীনভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

জুন মাসে সড়কে ৬৯৬ জনের প্রাণহানি, প্রতিদিন গড়ে নিহত ২৩

প্রকাশের সময় : ১২:৪২:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ জুলাই ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

গত জুন মাসে দেশে ৬৮৯টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে সড়কে প্রাণ হারিয়েছেন ৬৯৬ জন মানুষ, আহত হয়েছেন আরও ১ হাজার ৮৬৭ জন। প্রতিদিন গড়ে প্রাণ হারিয়েছেন ২৩ জন।

বুধবার (২ জুলাই) সংবাদ মাধ্যমে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমানের পাঠানো জুন মাসের সড়ক দুর্ঘটনার প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়। ফাউন্ডেশনটি ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

জুন মাসে দেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৬৮৯টি; নিহত ৬৯৬ জন এবং আহত ১৮৬৭ জন। নিহতের মধ্যে নারী ১০৪ (১৫.০৯ শতাংশ), শিশু ১০৯ (১৫.৮২ শতাংশ)।

২৫৬টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২২৮ জন, যা মোট নিহতের ৩২.৭৫ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৩৭.১৫ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১২০ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ১৭.২৪ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ১০৬ জন, অর্থাৎ ১৫.২২ শতাংশ। এই সময়ে ১৮টি নৌ-দুর্ঘটনায় ২১ জন নিহত, ১৩ জন আহত হয়েছেন। ৫৩টি রেল ট্র্যাক দুর্ঘটনায় ৪৪ জন নিহত এবং ২৫ জন আহত হয়েছেন।

 

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২৯৬টি (৪২.৯৬ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ২৪৩টি (৩৫.২৬ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৫৯টি (৮.৫৬ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে, ৮৭টি (১২.৬২ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৪টি (০.৫৮ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।

দুর্ঘটনাগুলোর ১৬৭টি (২৪.২৩ শতাংশ) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ৩০৬টি (৪৪.৪১ শতাংশ) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১২৪টি (১৮ শতাংশ) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেয়া, ৭৬টি (১১.০৩ শতাংশ) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ১৬টি (২.৩২ শতাংশ) অন্যান্য কারণে ঘটেছে। দুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণে দেখা যায়, দুর্ঘটনাগুলো ঘটেছে- ভোরে ৫.০৭ শতাংশ, সকালে ২৬.২৬ শতাংশ, দুপুরে ১৯.৪৪ শতাংশ, বিকেলে ২০.৭৫ শতাংশ, সন্ধ্যায় ৮.৮৫ শতাংশ এবং রাতে ১৯.৫৯ শতাংশ।

দুর্ঘটনার বিভাগওয়ারী পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকা বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ২৯.৩১ শতাংশ; প্রাণহানি ২৬.৮৬ শতাংশ, রাজশাহী বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ১৫.২৩ শতাংশ; প্রাণহানি ১৫.৬৬ শতাংশ, চট্টগ্রাম বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ১৭.৪১ শতাংশ; প্রাণহানি ১৬.২৩ শতাংশ, খুলনা বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ১০.৩০ শতাংশ; প্রাণহানি ১০.৭৭ শতাংশ, বরিশাল বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ৫.৯৫ শতাংশ; প্রাণহানি ৫.৬০ শতাংশ, সিলেট বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ৩.৯১ শতাংশ; প্রাণহানি ৩.৫৯ শতাংশ, রংপুর বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ১০.৪৪ শতাংশ; প্রাণহানি ১১.৩৫ শতাংশ এবং ময়মনসিংহ বিভাগে দুর্ঘটনা ঘটেছে ৭.৪০ শতাংশ; প্রাণহানি ৯.৯১ শতাংশ ঘটেছে।

ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ২০২টি দুর্ঘটনায় ১৮৭ জন নিহত হয়েছেন। সিলেট বিভাগে সবচেয়ে কম ২৭টি দুর্ঘটনায় ২৫ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে চট্টগ্রাম জেলায় ৩৪টি দুর্ঘটনায় ২৯ জন নিহত হয়েছেন। সবচেয়ে কম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায়। এই জেলায় ৬টি দুর্ঘটনায় ১ জন নিহত হয়েছেন। রাজধানী ঢাকায় ৬২টি (৯ শতাংশ) সড়ক দুর্ঘটনায় ২৪ জন (৩.৪৪ শতাংশ) নিহত এবং ৮৭ জন আহত হয়েছেন।

সড়ক দুর্ঘটনায় যে পরিমাণ মানবসম্পদের ক্ষতি হয়েছে তার আর্থিক মূল্য ২ হাজার ৪৬৩ কোটি ২০ লাখ টাকার মতো। যেহেতু সড়ক দুর্ঘটনার অনেক তথ্য অপ্রকাশিত থাকে, সেজন্য এই হিসাবের সাথে আরও ৩০ শতাংশ যোগ করতে হবে। ইন্টারন্যাশনাল রোড অ্যাসেসমেন্ট প্রোগ্রামের (আইআরএপি) পদ্ধতি অনুযায়ী হিসাবটি করা হয়েছে। দুর্ঘটনায় যে পরিমাণ যানবাহন বা প্রোপার্টি ড্যামেজ হয়েছে তার তথ্য না পাওয়ার কারণে প্রপার্টি ড্যামেজের আর্থিক পরিমাপ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।

প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে- ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন; ত্রুটিপূর্ণ সড়ক; বেপরোয়া গতি; চালকদের বেপরোয়া মানসিকতা, অদক্ষতা ও শারীরিক-মানসিক অসুস্থতা; বেতন-কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট না থাকা; মহাসড়কে স্বল্পগতির যানবাহন চলাচল; তরুণ-যুবদের বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানো; জনসাধারণের মধ্যে ট্রাফিক আইন না জানা ও না মানার প্রবণতা; দুর্বল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা; বিআরটিএ-র সক্ষমতার ঘাটতি এবং গণপরিবহন খাতে চাঁদাবাজিকে।

সুপারিশ হিসেবে বলা হয়ছে- দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ বৃদ্ধি করতে হবে; চালকদের বেতন-কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করতে হবে; বিআরটিএ’র সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে; পরিবহন মালিক-শ্রমিক, যাত্রী ও পথচারীদের প্রতি ট্রাফিক আইনের বাধাহীন প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে; মহাসড়কে স্বল্পগতির যানবাহন বন্ধ করে এগুলোর জন্য আলাদা পার্শ্ব রাস্তা (সার্ভিস রোড) তৈরি করতে হবে; পর্যায়ক্রমে সকল মহাসড়কে রোড ডিভাইডার নির্মাণ করতে হবে; গণপরিবহনে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে; রেল ও নৌ-পথ সংস্কার করে সড়ক পথের উপর চাপ কমাতে হবে; টেকসই পরিবহন কৌশল প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে এবং সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ বাধাহীনভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।