Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জাল নিয়ে রেললাইনেই মাছ শিকার

  • যোগাযোগ ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ১২:০০:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুলাই ২০২০
  • ১৮৯ জন দেখেছেন

পাথরবেষ্টিত রেললাইন। হাতে মশারি আর নেটের জাল নিয়ে মাছ শিকারে ব্যস্ত মাঝবয়সী নারী, পুরুষ; পিছিয়ে নেই শিশুরাও। টানা কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টিতে স্থানীয় পুকুরগুলো ডুবে যাওয়ায় লাইনের মাঝের অংশ দিয়ে পানি প্রবাহের কারণে মাছ শিকারে মেতে ওঠে স্থানীয়রা। যদিও বড় কোনো মাছ ধরতে পারছে না কেউ।

রবিবার (১৯ জুলাই) দুপুরে দিনাজপুর-সেতাবগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে পূর্ব পাশে এমন দৃশ্য দেখা যায়। শুধু রেলস্টেশন নয়, বৃষ্টির কারণে উপজেলার বেশির ভাগ জনপদ পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সবখানেই এমন দৃশ্য।

সরেজমিনে দেখা যায়, টানা বৃষ্টিতে সেতাবগঞ্জ রেলস্টেশনে রেললাইনের সামান্য একটু নিচ দিয়ে বৃষ্টির পানির স্রোত যাচ্ছে। এখানে শত শত মানুষ মশারি, নেটজালসহ মাছ মারার বিভিন্ন যন্ত্র নিয়ে ছোট ছোট মাছ ধরার উৎসবে মেতে উঠেছে। এ ছাড়া উপজেলার জালগাঁও, বামনগাঁও, মহনপুর, মহেষপুর, বকুলতলাসহ বিভিন্ন স্থানে চলছে মাছ শিকারের উৎসব।

জানতে চাইলে রেললাইনে মাছ শিকার করা তরুবালা বলেন, পাশের বাড়ির ছোয়ালগুলা মাছ ধরছে, তাই মুইও মাছ মারছো। ছোট ছোট একনা, দ্যকনা পুঠি মাছ পাওছো। বড় মাছ ছোয়ালগুলা মারি খাওছে।

সহসপুর গ্রামের বাসিন্দা শৌখিন মাছ শিকারি মিরাজুল ইসলাম বলেন, সকাল থেকে আমি মাছ শিকার করেছি। পুঁটি, কৈ, চপড়া মাছসহ বেশ কিছু মাছ পেয়েছি।

Tag :
জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

রাজসাক্ষী হিসেবে সহায়তার শর্তে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমা করেছে ট্রাইব্যুনাল

জাল নিয়ে রেললাইনেই মাছ শিকার

প্রকাশের সময় : ১২:০০:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুলাই ২০২০

পাথরবেষ্টিত রেললাইন। হাতে মশারি আর নেটের জাল নিয়ে মাছ শিকারে ব্যস্ত মাঝবয়সী নারী, পুরুষ; পিছিয়ে নেই শিশুরাও। টানা কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টিতে স্থানীয় পুকুরগুলো ডুবে যাওয়ায় লাইনের মাঝের অংশ দিয়ে পানি প্রবাহের কারণে মাছ শিকারে মেতে ওঠে স্থানীয়রা। যদিও বড় কোনো মাছ ধরতে পারছে না কেউ।

রবিবার (১৯ জুলাই) দুপুরে দিনাজপুর-সেতাবগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে পূর্ব পাশে এমন দৃশ্য দেখা যায়। শুধু রেলস্টেশন নয়, বৃষ্টির কারণে উপজেলার বেশির ভাগ জনপদ পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সবখানেই এমন দৃশ্য।

সরেজমিনে দেখা যায়, টানা বৃষ্টিতে সেতাবগঞ্জ রেলস্টেশনে রেললাইনের সামান্য একটু নিচ দিয়ে বৃষ্টির পানির স্রোত যাচ্ছে। এখানে শত শত মানুষ মশারি, নেটজালসহ মাছ মারার বিভিন্ন যন্ত্র নিয়ে ছোট ছোট মাছ ধরার উৎসবে মেতে উঠেছে। এ ছাড়া উপজেলার জালগাঁও, বামনগাঁও, মহনপুর, মহেষপুর, বকুলতলাসহ বিভিন্ন স্থানে চলছে মাছ শিকারের উৎসব।

জানতে চাইলে রেললাইনে মাছ শিকার করা তরুবালা বলেন, পাশের বাড়ির ছোয়ালগুলা মাছ ধরছে, তাই মুইও মাছ মারছো। ছোট ছোট একনা, দ্যকনা পুঠি মাছ পাওছো। বড় মাছ ছোয়ালগুলা মারি খাওছে।

সহসপুর গ্রামের বাসিন্দা শৌখিন মাছ শিকারি মিরাজুল ইসলাম বলেন, সকাল থেকে আমি মাছ শিকার করেছি। পুঁটি, কৈ, চপড়া মাছসহ বেশ কিছু মাছ পেয়েছি।