Dhaka বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী: আরাফাত

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী অধ্যাপক মোহাম্মদ এ আরাফাত।

সোমবার (১৭ জুলাই) ভোট দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। এর আগে রাজধানীর গুলশান-২ মডেল হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেন মোহাম্মদ এ আরাফাত। সকাল ১০টা ৫৫ মিনিটে ভোট দেন তিনি।

ভোট দেওয়ার পর বিজয়সূচক ‘ভি চিহ্ন’ দেখিয়ে আরাফাত বলেন, জয়ের ব্যাপারে আমি খুব আশাবাদী। মানুষ নৌকা ছাড়া ভোট দেবে না, তাই বিজয় সুনিশ্চিত। আরেকটা বিষয় খেয়াল করছেন কি-না, আমরা বলছি যে, ভোট দিন। আমরা কিন্তু বলছি না যে, নৌকায় ভোট দিন। কারণ আমরা জানি মানুষ ভোট দিতে আসলে ভোট নৌকায় পড়বে। আমাদের ডানে-বামে শুধু নৌকার ভোট। আমাদের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানুষকে ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসা।

ভোট দেওয়ার পর আওয়ামী লীগ প্রার্থী আরাফাত বলেন, ভোট দিতে পেরেছি ভালো লাগছে। ভোট তো সবসময় নৌকায় দিয়েছি, এবারও নৌকায় দিছি। প্রার্থী হয়েছি কী, হয়নি তার গুরুত্ব আছে, তবে নৌকায় ভোট দেওয়াটাই সবচেয়ে বড় কথা আমার।

নৌকার এই প্রার্থী বলেন, আমি সকালে কয়েকটা কেন্দ্রে ঘুরেছি এবং খোঁজ নিয়েছি। সকালে একটু বৃষ্টি পড়েছে। এ কারণে ভোটার টার্নআউট কম হয়েছে। গুলশান, বারিধারা ও বনানীর ভোটাররা এমনিতে একটু দেরিতে ঘুম থেকে ওঠেন। কিন্তু কালাচাঁদপুর, শাহজাদপুর, নর্দার দিকে গেলে আপনারা দেখবেন ভোটার অনেক এসেছে। ভাষানটেকের দিকে গেলে দেখবেন ভোটার অনেক এসেছে। এখন কিন্তু ভোটের পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

ভোট কেন্দ্রে ভালোই ভোটার আসছেন জানিয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত এই প্রার্থী বলেছেন, কেমন ভোট পড়ছে তা জানার জন্য ভোটকেন্দ্রে চোখ রাখতে হবে। তবে এখনই সঠিক সংখ্যা বলা যাচ্ছে না।

তিনি বলেন, এখানে ১২৪টি সেন্টার রয়েছে, বুথ রয়েছে আমার ধারণা ৬শর ওপরে, প্রত্যেকটা কেন্দ্রেই এজেন্ট লাগবে, এজেন্টদের ক্ষেত্রে সকালে একজন, আবার দুপুরের পর আরেকজন লাগে। শুধু এজেন্টের কথা চিন্তা করলেই ১২০০ লোকের প্রয়োজন। সাংগঠনিক শক্তি না থাকলে হয়তো পারে না অনেকে। সেক্ষেত্রে আমার কিছু বলার নেই, আওয়ামী লীগের সেই সাংগঠনিক সামর্থ্য রয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রের বাইরে আওয়ামী লীগের ব্যাচ পরা যে নেতাকর্মীরা আছে, শুধু তারা ভোট দেয় এবং তাদের আত্মীয়-স্বজনরা ভোট দেয়, তাহলে তো ২০-২৫ হাজার ভোট পড়ে যাবে।

মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, পাঁচ মাস আসলে খুব অল্প সময়, অনেক কিছু শুরু করা যায়। আমি বিভিন্ন এলাকায় ঘুরেছি, তাদের সমস্যাগুলো দেখেছি, আমি ইতোমধ্যে সেই সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ শুরু করেছি। কিছু কিছু কাজ আমি শুরু করে দেবো যার সিন মানুষ দেখবে।

আবহাওয়া

সাবেক মন্ত্রী দস্তগীরের ৪০০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ

জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী: আরাফাত

প্রকাশের সময় : ০২:৩৬:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুলাই ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী অধ্যাপক মোহাম্মদ এ আরাফাত।

সোমবার (১৭ জুলাই) ভোট দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। এর আগে রাজধানীর গুলশান-২ মডেল হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেন মোহাম্মদ এ আরাফাত। সকাল ১০টা ৫৫ মিনিটে ভোট দেন তিনি।

ভোট দেওয়ার পর বিজয়সূচক ‘ভি চিহ্ন’ দেখিয়ে আরাফাত বলেন, জয়ের ব্যাপারে আমি খুব আশাবাদী। মানুষ নৌকা ছাড়া ভোট দেবে না, তাই বিজয় সুনিশ্চিত। আরেকটা বিষয় খেয়াল করছেন কি-না, আমরা বলছি যে, ভোট দিন। আমরা কিন্তু বলছি না যে, নৌকায় ভোট দিন। কারণ আমরা জানি মানুষ ভোট দিতে আসলে ভোট নৌকায় পড়বে। আমাদের ডানে-বামে শুধু নৌকার ভোট। আমাদের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানুষকে ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসা।

ভোট দেওয়ার পর আওয়ামী লীগ প্রার্থী আরাফাত বলেন, ভোট দিতে পেরেছি ভালো লাগছে। ভোট তো সবসময় নৌকায় দিয়েছি, এবারও নৌকায় দিছি। প্রার্থী হয়েছি কী, হয়নি তার গুরুত্ব আছে, তবে নৌকায় ভোট দেওয়াটাই সবচেয়ে বড় কথা আমার।

নৌকার এই প্রার্থী বলেন, আমি সকালে কয়েকটা কেন্দ্রে ঘুরেছি এবং খোঁজ নিয়েছি। সকালে একটু বৃষ্টি পড়েছে। এ কারণে ভোটার টার্নআউট কম হয়েছে। গুলশান, বারিধারা ও বনানীর ভোটাররা এমনিতে একটু দেরিতে ঘুম থেকে ওঠেন। কিন্তু কালাচাঁদপুর, শাহজাদপুর, নর্দার দিকে গেলে আপনারা দেখবেন ভোটার অনেক এসেছে। ভাষানটেকের দিকে গেলে দেখবেন ভোটার অনেক এসেছে। এখন কিন্তু ভোটের পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

ভোট কেন্দ্রে ভালোই ভোটার আসছেন জানিয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত এই প্রার্থী বলেছেন, কেমন ভোট পড়ছে তা জানার জন্য ভোটকেন্দ্রে চোখ রাখতে হবে। তবে এখনই সঠিক সংখ্যা বলা যাচ্ছে না।

তিনি বলেন, এখানে ১২৪টি সেন্টার রয়েছে, বুথ রয়েছে আমার ধারণা ৬শর ওপরে, প্রত্যেকটা কেন্দ্রেই এজেন্ট লাগবে, এজেন্টদের ক্ষেত্রে সকালে একজন, আবার দুপুরের পর আরেকজন লাগে। শুধু এজেন্টের কথা চিন্তা করলেই ১২০০ লোকের প্রয়োজন। সাংগঠনিক শক্তি না থাকলে হয়তো পারে না অনেকে। সেক্ষেত্রে আমার কিছু বলার নেই, আওয়ামী লীগের সেই সাংগঠনিক সামর্থ্য রয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রের বাইরে আওয়ামী লীগের ব্যাচ পরা যে নেতাকর্মীরা আছে, শুধু তারা ভোট দেয় এবং তাদের আত্মীয়-স্বজনরা ভোট দেয়, তাহলে তো ২০-২৫ হাজার ভোট পড়ে যাবে।

মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, পাঁচ মাস আসলে খুব অল্প সময়, অনেক কিছু শুরু করা যায়। আমি বিভিন্ন এলাকায় ঘুরেছি, তাদের সমস্যাগুলো দেখেছি, আমি ইতোমধ্যে সেই সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ শুরু করেছি। কিছু কিছু কাজ আমি শুরু করে দেবো যার সিন মানুষ দেখবে।