Dhaka বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আশা বাঁচিয়ে রাখলো ইংল্যান্ড

  • স্পোর্টস ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ১০:৪২:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ নভেম্বর ২০২৩
  • ১৯৫ জন দেখেছেন

স্পোর্টস ডেস্ক : 

পাঁচ ম্যাচ হারের পর অবশেষে জয়ের দেখা পেলো ইংল্যান্ড। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে জায়গা পাওয়ার লড়াইয়ে বড় ধাপ ফেললো তারা। নেদারল্যান্ডসকে ১৬০ রানে হারিয়ে বিশ্বকাপের পয়েন্ট টেবিলের দশ থেকে সাত নম্বরে উঠে গেলো গত আসরের চ্যাম্পিয়নরা।

অবশ্য সেমিফাইনালের সম্ভাবনা শেষ হয়ে গেলেও ইংল্যান্ডের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ শীর্ষ আটে থেকে বিশ্বকাপ শেষ করা, যাতে মিলবে ২০২৫ সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার সুযোগ। বড় জয়ে নেট রানরেটে বিশাল উন্নতি হয়েছে তাদের, ৮ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট ও -০.৮৮৫ রান রেট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার সাতে উঠে এসেছে তারা, যাদের শেষ ম্যাচ পাকিস্তানের বিপক্ষে। অন্যদিকে এ হারে আনুষ্ঠানিকভাবে সেমিফাইনালের দৌড় থেকে ছিটকে গেছে নেদারল্যান্ডস, চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলাও এখন কঠিন তাদের।

পুনেতে বুধবার (৮ নভেম্বর) টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে বেন স্টোকসের সেঞ্চুরিতে ভর ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৩৯ রান করে ইংল্যান্ড। তাড়া করতে নেমে ১৭৯ রানে অলআউট হয় নেদারল্যান্ডস। ১৬০ রানের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে জস বাটলারের দল। ৮ ম্যাচ খেলে এই নিয়ে দ্বিতীয় জয় পেয়েছে ইংল্যান্ড। সমান ম্যাচে ডাচদেরও দুই জয় হলেও রানরেটে পিছিয়ে থেকে তারা অবস্থান করছে সবার শেষে।

বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম ওভারেই বারেসির জীবন ফিরে পান জো রুটের ক্যাচ মিস হওয়ায়। তবে ব্রেকথ্রু পেতে ইংলিশদের বেশি দেরি হয়নি। ইনিংসের ৫ম ওভারে ক্রিস ওকসের ৫ রান করে আউট হন ম্যাক্স ডি’অড। এর ঠিক পরের ওভারেই শূন্য রান করে উইলির বলে আউট হন অ্যাকারম্যান।

তৃতীয় উইকেট জুটিতে বারেসি ও এঙ্গেলব্রেখট ৫৪ রানের জুটি গড়ে প্রাথমিক বিপর্যয় সামাল দেন। কিন্তু তাদের জুটি ভাঙে মঈন আলির ১৮তম ওভারে। ক্রিস ওকসের দারুণ থ্রোতে মঈন স্ট্যাম্প ভেঙে দিলে রানআউটের শিকার হন বারেসি।

এঙ্গেলব্রেখটও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ৩৩ রান করে উইলির বলে আউট হন তিনি। ছয়ে নেমে বাস ডি লিড ১০ রান করে আউট হলে ১০০ রানেই ৫ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় তারা।

ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে অধিনায়ক এডওয়ার্ডস ও নিধামানুরু ৫৯ রানের জুটি গড়ে দলকে সম্মানজনক পরাজয়ের দিকে নিয়ে যান। এডওয়ার্ডসকে মঈন আলি আউট করলে আর বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি ডাচদের ইনিংস।

শেষদিকে আদিল রশিদ ও মঈন আলির ঘূর্ণি জাদুতে মাত্র ১৭৯ রানেই অলআউট হয় ডাচরা। নিদামানুরু সর্বোচ্চ ৪১ রানে অপরাজিত থাকেন। ইংলিশদের হয়ে সর্বোচ্চ ৩টি করে উইকেট শিকার করেন মঈন আলী ও আদিল রশিদ। ডেভিড উইলি নেন দু’টি উইকেট। এছাড়া ক্রিস ওকস পান একটি উইকেট।

এর আগে, টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন। ইংলিশ দুই ওপেনার জনি বেয়ারস্টো ও মালানের ব্যাটে বেশ ভালোভাবেই এগোচ্ছিল বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। বেয়ারস্টো সেভাবে ছন্দ খুঁজে না পেলেও অন্যপ্রান্তে দ্রুত রান তুলতে থাকেন মালান। ইনিংসের সপ্তম ওভারে গিয়ে নিজেদের প্রথম উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। আরিয়ান দত্তের বলে ব্যাক ফুটে গিয়ে প্যাডেল সুইপ করতে গিয়ে টপ এজ হয়ে পল ভ্যান ম্যাকেরিনের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন ১৫ রান করা বেয়ারস্টো।

অন্যদিকে, ৩৬ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন মালান। এবারের বিশ্বকাপে এটি তার তৃতীয় হাফ সেঞ্চুরি। এদিকে তিনে নামা জো রুটকে নিয়ে বেশ ভালোভাবেই এগোচ্ছিলেন মালান। তাদের দু’জনের ৮৫ রানের জুটি ভাঙেন লোগান ভ্যান বিক। ডানহাতি এই পেসারের রিভার্স স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হন ২৮ রান করা রুট। ডানহাতি এই ব্যাটারের পর সেঞ্চুরির পথে থাকা মালান রান আউটে কাঁটা পড়ে সাজঘরে ফেরেন। আউট হওয়ার আগে ৮৭ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন মালান।

বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি পাঁচ নম্বরে নামা হ্যারি ব্রুক। বাস ডি লিডের করা স্টাম্পের বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে কলিন অ্যাকারম্যানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ১১ রান করা ব্রুক। ক্রিজে এসে আরও একবার হতাশ করেছেন ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার। ভ্যান ম্যাকেরিনের স্লোয়ার বলে মিড অফে দাঁড়িয়ে থাকা নিদামানুরুর হাতে ক্যাচ দেন ৫ রান করা বাটলার।

ব্যর্থতার পাল্লা ভারী করেন মঈন আলীও। আরিয়ানের বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ দেন ১৪ রান করা এই বাঁহাতি ব্যাটার। তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে ৫৮ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন স্টোকস। ওকসকে সঙ্গে নিয়ে সপ্তম উইকেটে গড়েন ১২৯ রানের জুটি। চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়ে তিন অঙ্কের ম্যাজিক্যাল ফিগারও স্পর্শ করেন স্টোকস। ভ্যান ম্যাকেরিনের বলে রিভার্স সুইপ করে চার মেরে ৭৮ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন তারকা এই অলরাউন্ডার।

স্টোকসকে দারুণ সঙ্গ দেন ক্রিস ওকস। বলের সাথে পাল্ল দিয়ে রান করেন এই ইংলিশ অলরাউন্ডার। সেই সাথে তুলে নেন ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ ফিফটি। ডি লিডের বলে আউট হওয়ার আগে ৪৫ বলে ৫১ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেন ওকস। ইনিংসের শেষ ওভারের চতুর্থ বলে ভ্যান বিককে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হন ১০৮ রানের ইনিংস খেলা স্টোকস। নেদারল্যান্ডসের হয়ে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট শিকার করেন বাস ডি লিড। এছাড়াও দু’টি করে উইকেট নেন আরিয়ান দত্ত ও ভ্যান বিক। ১টি উইকেট পান ভ্যান ম্যাকেরিন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আশা বাঁচিয়ে রাখলো ইংল্যান্ড

প্রকাশের সময় : ১০:৪২:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ নভেম্বর ২০২৩

স্পোর্টস ডেস্ক : 

পাঁচ ম্যাচ হারের পর অবশেষে জয়ের দেখা পেলো ইংল্যান্ড। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে জায়গা পাওয়ার লড়াইয়ে বড় ধাপ ফেললো তারা। নেদারল্যান্ডসকে ১৬০ রানে হারিয়ে বিশ্বকাপের পয়েন্ট টেবিলের দশ থেকে সাত নম্বরে উঠে গেলো গত আসরের চ্যাম্পিয়নরা।

অবশ্য সেমিফাইনালের সম্ভাবনা শেষ হয়ে গেলেও ইংল্যান্ডের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ শীর্ষ আটে থেকে বিশ্বকাপ শেষ করা, যাতে মিলবে ২০২৫ সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার সুযোগ। বড় জয়ে নেট রানরেটে বিশাল উন্নতি হয়েছে তাদের, ৮ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট ও -০.৮৮৫ রান রেট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার সাতে উঠে এসেছে তারা, যাদের শেষ ম্যাচ পাকিস্তানের বিপক্ষে। অন্যদিকে এ হারে আনুষ্ঠানিকভাবে সেমিফাইনালের দৌড় থেকে ছিটকে গেছে নেদারল্যান্ডস, চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলাও এখন কঠিন তাদের।

পুনেতে বুধবার (৮ নভেম্বর) টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে বেন স্টোকসের সেঞ্চুরিতে ভর ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৩৯ রান করে ইংল্যান্ড। তাড়া করতে নেমে ১৭৯ রানে অলআউট হয় নেদারল্যান্ডস। ১৬০ রানের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে জস বাটলারের দল। ৮ ম্যাচ খেলে এই নিয়ে দ্বিতীয় জয় পেয়েছে ইংল্যান্ড। সমান ম্যাচে ডাচদেরও দুই জয় হলেও রানরেটে পিছিয়ে থেকে তারা অবস্থান করছে সবার শেষে।

বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম ওভারেই বারেসির জীবন ফিরে পান জো রুটের ক্যাচ মিস হওয়ায়। তবে ব্রেকথ্রু পেতে ইংলিশদের বেশি দেরি হয়নি। ইনিংসের ৫ম ওভারে ক্রিস ওকসের ৫ রান করে আউট হন ম্যাক্স ডি’অড। এর ঠিক পরের ওভারেই শূন্য রান করে উইলির বলে আউট হন অ্যাকারম্যান।

তৃতীয় উইকেট জুটিতে বারেসি ও এঙ্গেলব্রেখট ৫৪ রানের জুটি গড়ে প্রাথমিক বিপর্যয় সামাল দেন। কিন্তু তাদের জুটি ভাঙে মঈন আলির ১৮তম ওভারে। ক্রিস ওকসের দারুণ থ্রোতে মঈন স্ট্যাম্প ভেঙে দিলে রানআউটের শিকার হন বারেসি।

এঙ্গেলব্রেখটও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ৩৩ রান করে উইলির বলে আউট হন তিনি। ছয়ে নেমে বাস ডি লিড ১০ রান করে আউট হলে ১০০ রানেই ৫ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় তারা।

ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে অধিনায়ক এডওয়ার্ডস ও নিধামানুরু ৫৯ রানের জুটি গড়ে দলকে সম্মানজনক পরাজয়ের দিকে নিয়ে যান। এডওয়ার্ডসকে মঈন আলি আউট করলে আর বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি ডাচদের ইনিংস।

শেষদিকে আদিল রশিদ ও মঈন আলির ঘূর্ণি জাদুতে মাত্র ১৭৯ রানেই অলআউট হয় ডাচরা। নিদামানুরু সর্বোচ্চ ৪১ রানে অপরাজিত থাকেন। ইংলিশদের হয়ে সর্বোচ্চ ৩টি করে উইকেট শিকার করেন মঈন আলী ও আদিল রশিদ। ডেভিড উইলি নেন দু’টি উইকেট। এছাড়া ক্রিস ওকস পান একটি উইকেট।

এর আগে, টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন। ইংলিশ দুই ওপেনার জনি বেয়ারস্টো ও মালানের ব্যাটে বেশ ভালোভাবেই এগোচ্ছিল বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। বেয়ারস্টো সেভাবে ছন্দ খুঁজে না পেলেও অন্যপ্রান্তে দ্রুত রান তুলতে থাকেন মালান। ইনিংসের সপ্তম ওভারে গিয়ে নিজেদের প্রথম উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। আরিয়ান দত্তের বলে ব্যাক ফুটে গিয়ে প্যাডেল সুইপ করতে গিয়ে টপ এজ হয়ে পল ভ্যান ম্যাকেরিনের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন ১৫ রান করা বেয়ারস্টো।

অন্যদিকে, ৩৬ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন মালান। এবারের বিশ্বকাপে এটি তার তৃতীয় হাফ সেঞ্চুরি। এদিকে তিনে নামা জো রুটকে নিয়ে বেশ ভালোভাবেই এগোচ্ছিলেন মালান। তাদের দু’জনের ৮৫ রানের জুটি ভাঙেন লোগান ভ্যান বিক। ডানহাতি এই পেসারের রিভার্স স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হন ২৮ রান করা রুট। ডানহাতি এই ব্যাটারের পর সেঞ্চুরির পথে থাকা মালান রান আউটে কাঁটা পড়ে সাজঘরে ফেরেন। আউট হওয়ার আগে ৮৭ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন মালান।

বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি পাঁচ নম্বরে নামা হ্যারি ব্রুক। বাস ডি লিডের করা স্টাম্পের বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে কলিন অ্যাকারম্যানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ১১ রান করা ব্রুক। ক্রিজে এসে আরও একবার হতাশ করেছেন ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার। ভ্যান ম্যাকেরিনের স্লোয়ার বলে মিড অফে দাঁড়িয়ে থাকা নিদামানুরুর হাতে ক্যাচ দেন ৫ রান করা বাটলার।

ব্যর্থতার পাল্লা ভারী করেন মঈন আলীও। আরিয়ানের বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ দেন ১৪ রান করা এই বাঁহাতি ব্যাটার। তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে ৫৮ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন স্টোকস। ওকসকে সঙ্গে নিয়ে সপ্তম উইকেটে গড়েন ১২৯ রানের জুটি। চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়ে তিন অঙ্কের ম্যাজিক্যাল ফিগারও স্পর্শ করেন স্টোকস। ভ্যান ম্যাকেরিনের বলে রিভার্স সুইপ করে চার মেরে ৭৮ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন তারকা এই অলরাউন্ডার।

স্টোকসকে দারুণ সঙ্গ দেন ক্রিস ওকস। বলের সাথে পাল্ল দিয়ে রান করেন এই ইংলিশ অলরাউন্ডার। সেই সাথে তুলে নেন ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ ফিফটি। ডি লিডের বলে আউট হওয়ার আগে ৪৫ বলে ৫১ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেন ওকস। ইনিংসের শেষ ওভারের চতুর্থ বলে ভ্যান বিককে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হন ১০৮ রানের ইনিংস খেলা স্টোকস। নেদারল্যান্ডসের হয়ে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট শিকার করেন বাস ডি লিড। এছাড়াও দু’টি করে উইকেট নেন আরিয়ান দত্ত ও ভ্যান বিক। ১টি উইকেট পান ভ্যান ম্যাকেরিন।