Dhaka মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫, ১১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চুমু নিয়ে রাবিনার বিস্ফোরক মন্তব্য!

  • বিনোদন ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৪৩:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ২১৩ জন দেখেছেন

বিনোদন ডেস্ক : 

দুই যুগের বেশি অভিনয় ক্যারিয়ার। রোমান্টিক দৃশ্যে দেখা গেলেও কখনো চুমুর দৃশ্যে অভিনয় করতে দেখা যায়নি বলিউড অভিনেত্রী রাভিনা ট্যান্ডনকে। কারন তিনি চুমুতে স্বাচ্ছন্দবোধ করতেন না। এ কারণে পরিচালকদের আগেই শর্ত দিয়ে দিতেন যাতে কোনো চুমুর দৃশ্য থাকলে তা যেন বাদ দিয়ে দেন।

নব্বই দশকের শুরুতে চলচ্চিত্রে পা রাখেন রাভিনা ট্যান্ডন। অক্ষয় কুমারের সঙ্গে ‘বারুদ’ সিনেমায় খুব স্বল্প সময়ের একটি চুম্বন দৃশ্যে দেখা গেছে তাকে। নাগার্জুনার সঙ্গে আরেকটি সিনেমায় চুম্বন দৃশ্যে দেখা যায় এই অভিনেত্রীকে।

চুমুর দৃশ্যে অভিনয় না করলেও একবার শুটিং করতে গিয়ে সহ-অভিনেতার ঠোঁট স্পর্শ করে তার ঠোঁট। এতে অস্বস্তিতে পরেন রাভিনা। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, একটি অন্তরঙ্গ দৃশ্যের শুটিং করছিলাম। অপ্রত্যাশিতভাবে তার ঠোঁট আমার ঠোঁটে লেগেছিল। যদিও দৃশ্যটিতে তা প্রয়োজন ছিল না। তারপর আমার বমি আসছিল, আমি আমার রুমে চলে যাই। কারণ আমি অস্বস্তি বোধ করছিলাম; এটি মেনে নিতে পারছিলাম না।

এরপর ওই অভিনেতাকে শতবার দাঁত ব্রাশ করার পরামর্শ দেন রাভিনা। পরে ওই অভিনেতা রাভিনার কাছে ক্ষমা চেয়ে নেন। তবে অভিনেতার নাম প্রকাশ করেননি তিনি।

শিগগিরই বলিউডে পা রখেতে চলেছেন রাভিনার মেয়ে রাশা থাডানি। সাক্ষাৎকারে রাভিনাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল তার মেয়ের ক্ষেত্রেও কি চুম্বন দৃশ্যে অভিনয় না করার বিষয়টা একই থাকবে কি না। রাভিনা এটি ছেড়ে দেন মেয়ের উপর। তিনি বলেন, রাশা যদি চুম্বন দৃশ্যে স্বস্তিবোধ করে তাহলে কোনো সমস্যা নেই। আর যদি সে করতে না চায় তাহলে তাকে জোর করে কেউ এমন দৃশ্যে অভিনয় করাতে পারবে না।

নব্বই দশকের শুরুতে চলচ্চিত্রে পা রাখেন বলিউড অভিনেত্রী রাভিনা ট্যান্ডন। তখন বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিকভাবে সফল চলচ্চিত্র উপহার দেন রাভিনা। যার মধ্যে রয়েছে ‘দিলওয়ালে’ (১৯৯৪), ‘মোহরা’ (১৯৯৪), ‘খিলাড়িয়োঁ কা খিলাড়ি’ (১৯৯৬), ‘জিদ্দি’ (১৯৯৭) প্রভৃতি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মেহেরপুরে গাংনীর ৪ কিলোমিটার সড়কের বেহাল দশা

চুমু নিয়ে রাবিনার বিস্ফোরক মন্তব্য!

প্রকাশের সময় : ০৩:৪৩:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

বিনোদন ডেস্ক : 

দুই যুগের বেশি অভিনয় ক্যারিয়ার। রোমান্টিক দৃশ্যে দেখা গেলেও কখনো চুমুর দৃশ্যে অভিনয় করতে দেখা যায়নি বলিউড অভিনেত্রী রাভিনা ট্যান্ডনকে। কারন তিনি চুমুতে স্বাচ্ছন্দবোধ করতেন না। এ কারণে পরিচালকদের আগেই শর্ত দিয়ে দিতেন যাতে কোনো চুমুর দৃশ্য থাকলে তা যেন বাদ দিয়ে দেন।

নব্বই দশকের শুরুতে চলচ্চিত্রে পা রাখেন রাভিনা ট্যান্ডন। অক্ষয় কুমারের সঙ্গে ‘বারুদ’ সিনেমায় খুব স্বল্প সময়ের একটি চুম্বন দৃশ্যে দেখা গেছে তাকে। নাগার্জুনার সঙ্গে আরেকটি সিনেমায় চুম্বন দৃশ্যে দেখা যায় এই অভিনেত্রীকে।

চুমুর দৃশ্যে অভিনয় না করলেও একবার শুটিং করতে গিয়ে সহ-অভিনেতার ঠোঁট স্পর্শ করে তার ঠোঁট। এতে অস্বস্তিতে পরেন রাভিনা। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, একটি অন্তরঙ্গ দৃশ্যের শুটিং করছিলাম। অপ্রত্যাশিতভাবে তার ঠোঁট আমার ঠোঁটে লেগেছিল। যদিও দৃশ্যটিতে তা প্রয়োজন ছিল না। তারপর আমার বমি আসছিল, আমি আমার রুমে চলে যাই। কারণ আমি অস্বস্তি বোধ করছিলাম; এটি মেনে নিতে পারছিলাম না।

এরপর ওই অভিনেতাকে শতবার দাঁত ব্রাশ করার পরামর্শ দেন রাভিনা। পরে ওই অভিনেতা রাভিনার কাছে ক্ষমা চেয়ে নেন। তবে অভিনেতার নাম প্রকাশ করেননি তিনি।

শিগগিরই বলিউডে পা রখেতে চলেছেন রাভিনার মেয়ে রাশা থাডানি। সাক্ষাৎকারে রাভিনাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল তার মেয়ের ক্ষেত্রেও কি চুম্বন দৃশ্যে অভিনয় না করার বিষয়টা একই থাকবে কি না। রাভিনা এটি ছেড়ে দেন মেয়ের উপর। তিনি বলেন, রাশা যদি চুম্বন দৃশ্যে স্বস্তিবোধ করে তাহলে কোনো সমস্যা নেই। আর যদি সে করতে না চায় তাহলে তাকে জোর করে কেউ এমন দৃশ্যে অভিনয় করাতে পারবে না।

নব্বই দশকের শুরুতে চলচ্চিত্রে পা রাখেন বলিউড অভিনেত্রী রাভিনা ট্যান্ডন। তখন বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিকভাবে সফল চলচ্চিত্র উপহার দেন রাভিনা। যার মধ্যে রয়েছে ‘দিলওয়ালে’ (১৯৯৪), ‘মোহরা’ (১৯৯৪), ‘খিলাড়িয়োঁ কা খিলাড়ি’ (১৯৯৬), ‘জিদ্দি’ (১৯৯৭) প্রভৃতি।