Dhaka রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চামড়া ব্যবসা নিয়ে কোনো সিন্ডিকেটকে বরদাস্ত করা হবে না : র‌্যাব

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

চামড়া ব্যবসা নিয়ে কোনো সিন্ডিকেটকে বরদাস্ত করা হবে না বলে জানিয়েছেন র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

শুক্রবার (১৪ জুন) দুপুরে রাজধানীর গাবতলী কোরবানির পশুর হাটের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

কমান্ডার আরাফাত বলেন, চামড়া মৌসুমি ব্যবসায়ীদের আমরা সতর্ক করতে চাই। চামড়া ব্যবসায় নিয়ে কোনো সিন্ডিকেটকে আমরা বরদাস্ত করবো না। চামড়ার ব্যবসা নিয়ে যাতে কোনো এলাকার মধ্যে কোনো গোলমালের সৃষ্টি না হয়। সে ব্যাপারে আমাদের গোয়েন্দা কার্যক্রম চলবে।

তিনি বলেন, র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সার্বক্ষণিক হাটে উপস্থিত আছেন। কোনো পশু অসুস্থ বা রোগাক্রান্ত কিংবা গরু মোটা-তাজা ওষুধ প্রয়োগ করে বিক্রি যাবে না। এছাড়াও এ ধরনের কার্যক্রম দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে প্রাণিসম্পদ নিয়ন্ত্রণ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। হাটে কোরবানির পশু কিনতে আসা ক্রেতাদের যাতে কোনো ধরনের সমস্যায় পড়তে না হয় সে ব্যাপারে র‌্যাবের সতর্ক আছে।

তিনি আরো বলেন, গাবতলী পশুর হাটসহ প্রতিটি হাটে আমার ক্রেতা-বিক্রেতাদের নিরাপত্তায় র‌্যাবের সদস্য কাজ করছে। র‌্যাবের কন্ট্রোল রুম প্যাট্রোলিংয়ের মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়াও কোনো ক্রেতা-বিক্রেতারা কোনো ধরনের ভোগান্তি বা সমস্যায় পড়লে আমাদের কন্ট্রোলরুমে অথবা র‌্যাব সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। আমরা আপনাদের সব ধর সহায়তা করবো।রাজধানীর প্রতিটা মহল্লা ও রাস্তাঘাটে আমাদের টহল টিম এবং স্ট্রাইকিং টিম আছে। কোরবানির পশু নিয়ে অথবা পশু কিনতে হাটে যাওয়ার সময় রাস্তায় যাতে কোনো ধরণের সমস্যা পড়তে না হয় সে ব্যাপারেও সতর্ক আছি।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে র‌্যাবের মুখপাত্র বলেন, নিয়ম অনুযায়ী গরুর হাট ইজারা দেওয়া হয়েছে। রাস্তার ওপরে বা হাটের সীমানার বাইরে গরু নিয়ে বসেছে কি না সেটি নিয়ে ইজারাদারদের সঙ্গে কথা বলবো। যাতে ব্যাপারীরা কোনো অসুবিধায় না পড়েন।

অনেক হাট আবাসিক এলাকার মধ্যে। এ বিষয় জানতে চাইলে কমান্ডার আরাফাত বলেন, এ বিষয়ে সিটি কর্পোরেশনের সঙ্গে আলোচনা করবো। আমি জনপ্রতিনিধিদের আহ্বান করবো তারা তাদের দায়িত্ব পালন করবেন এবং এই বিষয়টি দেখবেন।

এক হাটের পশু অন্য হাটে নেওয়ার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে র‌্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, কেউ যদি এরকম কার্যক্রম করে থাকে, যা আইন বিরোধী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে কেউ এক হাটের পশু অন্য হাটে নিতে পারবে না। এ ব্যাপারে গরু বিক্রেতারা অভিযোগ জানালে অবশ্যই যথাযথ পদক্ষেপে নেওয়া হবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ডাকসুর কার্যনির্বাহী পরিষদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত

চামড়া ব্যবসা নিয়ে কোনো সিন্ডিকেটকে বরদাস্ত করা হবে না : র‌্যাব

প্রকাশের সময় : ০৩:২০:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ জুন ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

চামড়া ব্যবসা নিয়ে কোনো সিন্ডিকেটকে বরদাস্ত করা হবে না বলে জানিয়েছেন র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

শুক্রবার (১৪ জুন) দুপুরে রাজধানীর গাবতলী কোরবানির পশুর হাটের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

কমান্ডার আরাফাত বলেন, চামড়া মৌসুমি ব্যবসায়ীদের আমরা সতর্ক করতে চাই। চামড়া ব্যবসায় নিয়ে কোনো সিন্ডিকেটকে আমরা বরদাস্ত করবো না। চামড়ার ব্যবসা নিয়ে যাতে কোনো এলাকার মধ্যে কোনো গোলমালের সৃষ্টি না হয়। সে ব্যাপারে আমাদের গোয়েন্দা কার্যক্রম চলবে।

তিনি বলেন, র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সার্বক্ষণিক হাটে উপস্থিত আছেন। কোনো পশু অসুস্থ বা রোগাক্রান্ত কিংবা গরু মোটা-তাজা ওষুধ প্রয়োগ করে বিক্রি যাবে না। এছাড়াও এ ধরনের কার্যক্রম দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে প্রাণিসম্পদ নিয়ন্ত্রণ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। হাটে কোরবানির পশু কিনতে আসা ক্রেতাদের যাতে কোনো ধরনের সমস্যায় পড়তে না হয় সে ব্যাপারে র‌্যাবের সতর্ক আছে।

তিনি আরো বলেন, গাবতলী পশুর হাটসহ প্রতিটি হাটে আমার ক্রেতা-বিক্রেতাদের নিরাপত্তায় র‌্যাবের সদস্য কাজ করছে। র‌্যাবের কন্ট্রোল রুম প্যাট্রোলিংয়ের মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়াও কোনো ক্রেতা-বিক্রেতারা কোনো ধরনের ভোগান্তি বা সমস্যায় পড়লে আমাদের কন্ট্রোলরুমে অথবা র‌্যাব সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। আমরা আপনাদের সব ধর সহায়তা করবো।রাজধানীর প্রতিটা মহল্লা ও রাস্তাঘাটে আমাদের টহল টিম এবং স্ট্রাইকিং টিম আছে। কোরবানির পশু নিয়ে অথবা পশু কিনতে হাটে যাওয়ার সময় রাস্তায় যাতে কোনো ধরণের সমস্যা পড়তে না হয় সে ব্যাপারেও সতর্ক আছি।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে র‌্যাবের মুখপাত্র বলেন, নিয়ম অনুযায়ী গরুর হাট ইজারা দেওয়া হয়েছে। রাস্তার ওপরে বা হাটের সীমানার বাইরে গরু নিয়ে বসেছে কি না সেটি নিয়ে ইজারাদারদের সঙ্গে কথা বলবো। যাতে ব্যাপারীরা কোনো অসুবিধায় না পড়েন।

অনেক হাট আবাসিক এলাকার মধ্যে। এ বিষয় জানতে চাইলে কমান্ডার আরাফাত বলেন, এ বিষয়ে সিটি কর্পোরেশনের সঙ্গে আলোচনা করবো। আমি জনপ্রতিনিধিদের আহ্বান করবো তারা তাদের দায়িত্ব পালন করবেন এবং এই বিষয়টি দেখবেন।

এক হাটের পশু অন্য হাটে নেওয়ার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে র‌্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, কেউ যদি এরকম কার্যক্রম করে থাকে, যা আইন বিরোধী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে কেউ এক হাটের পশু অন্য হাটে নিতে পারবে না। এ ব্যাপারে গরু বিক্রেতারা অভিযোগ জানালে অবশ্যই যথাযথ পদক্ষেপে নেওয়া হবে।