Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন শনিবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

শনিবার (১১ নভেম্বর) বহুল প্রতীক্ষিত ১০২ কিলোমিটার দীর্ঘ চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে দেশের পর্যটন কেন্দ্রের সঙ্গে বন্দর নগরী চট্টগ্রামের মধ্যে রেল যোগাযোগ স্থাপন হবে।

প্রধানমন্ত্রী নবনির্মিত কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনে আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রেন চলাচলের জন্য নতুন রেলপথের (চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত) উদ্বোধন করবেন।

প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন থেকে রামু রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত একটি ট্রেনেরও উদ্বোধন করবেন।

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত থেকে তিন কিলোমিটার পূর্বদিকে ঝিলংজা এলাকায় ২৯ একর জমিতে নির্মিত হয়েছে ছয়তলা ভবনের আইকনিক রেলস্টেশন। ১ লাখ ৮৭ হাজার ৩৭ বর্গফুট আয়তনের এ রেলস্টেশন ভবন-নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ২১৫ কোটি টাকা। ঝিনুকের আদলে তৈরি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এ স্টেশনে রয়েছে তারকা মানের হোটেল, রেস্তোরাঁ, লকার, শপিং মলসহ বিশ্বমানের সব সুবিধা। যাত্রীরা চাইলে রাতের ট্রেনে ঢাকা থেকে সকালে কক্সবাজার পৌঁছে মালামাল লকারে রেখে সারাদিন সৈকত ঘুরে রাতের ট্রেনে পুনরায় ঢাকায় ফেরার সুযোগ পাবেন।

কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনটি ঝিনুকের আকৃতিতে নির্মিত হওয়ায় এটি একটি আইকনিক স্টেশন। এতে পাওয়া যাবে আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা।

এই স্টেশনগুলোতে সম্পূর্ণ কম্পিউটারভিত্তিক ইন্টারলকিং সিগন্যাল সিস্টেম এবং একটি সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক রয়েছে।

২০১১ সালের ৩ এপ্রিল শেখ হাসিনা তার সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথ নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে চলাচলে অনুপযোগী, দুর্ভোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন শনিবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৭:২৯:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

শনিবার (১১ নভেম্বর) বহুল প্রতীক্ষিত ১০২ কিলোমিটার দীর্ঘ চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে দেশের পর্যটন কেন্দ্রের সঙ্গে বন্দর নগরী চট্টগ্রামের মধ্যে রেল যোগাযোগ স্থাপন হবে।

প্রধানমন্ত্রী নবনির্মিত কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনে আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রেন চলাচলের জন্য নতুন রেলপথের (চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত) উদ্বোধন করবেন।

প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন থেকে রামু রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত একটি ট্রেনেরও উদ্বোধন করবেন।

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত থেকে তিন কিলোমিটার পূর্বদিকে ঝিলংজা এলাকায় ২৯ একর জমিতে নির্মিত হয়েছে ছয়তলা ভবনের আইকনিক রেলস্টেশন। ১ লাখ ৮৭ হাজার ৩৭ বর্গফুট আয়তনের এ রেলস্টেশন ভবন-নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ২১৫ কোটি টাকা। ঝিনুকের আদলে তৈরি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এ স্টেশনে রয়েছে তারকা মানের হোটেল, রেস্তোরাঁ, লকার, শপিং মলসহ বিশ্বমানের সব সুবিধা। যাত্রীরা চাইলে রাতের ট্রেনে ঢাকা থেকে সকালে কক্সবাজার পৌঁছে মালামাল লকারে রেখে সারাদিন সৈকত ঘুরে রাতের ট্রেনে পুনরায় ঢাকায় ফেরার সুযোগ পাবেন।

কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনটি ঝিনুকের আকৃতিতে নির্মিত হওয়ায় এটি একটি আইকনিক স্টেশন। এতে পাওয়া যাবে আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা।

এই স্টেশনগুলোতে সম্পূর্ণ কম্পিউটারভিত্তিক ইন্টারলকিং সিগন্যাল সিস্টেম এবং একটি সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক রয়েছে।

২০১১ সালের ৩ এপ্রিল শেখ হাসিনা তার সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথ নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।