Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঈদের দ্বিতীয় দিনেও ঢাকা ছাড়ছেন মানুষ

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) উদযাপিত হল মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা। এ উপলক্ষে অধিকাংশ মানুষ আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে ঈদ করতে আগে বাড়ি গেলেও ঈদের দ্বিতীয় দিনেও ঢাকা ছাড়ছেন অনেকে। যারা ঈদের আগে যেতে পারেনি তারা শুক্রবার (৩০ জুন) সকাল হতেই বের হয়ে পড়েছে নাড়ির টানে বাড়ির পথে।

শুক্রবার (৩০ জুন) সকালে সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। ঈদ চলে গেলেও ঈদের ছুটিতে প্রিয়জনদের সঙ্গে মিলিত হতে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশ্যে ছুটছেন নগরবাসী।

সরেজমিনে দেখা যায়, গাবতলীর কোচ কাউন্টারগুলোয় বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন যাত্রীরা। আবার কেউ কেউ কাউন্টারে কাউন্টারে ঘুরে টিকিট খুঁজছেন। উত্তরবঙ্গমুখী আগমনী বাসের কাউন্টারে ঈদের আগের মতোই অপেক্ষমাণ মানুষজন লক্ষ্য করা গেছে। কাউন্টারের ভেতরে স্থান সংকুলান না হওয়ায় বাইরের অস্থায়ী ক্যাম্পে বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন যাত্রীরা। ঈদের আগে বাড়তি যাত্রী চাপ সামাল দিতে এ ক্যাম্প বানানো হয়েছিল। এসব যাত্রীর অধিকাংশ ঈদের আগে টিকিট না পাওয়ায় আজ বাড়ি যাচ্ছেন।

অনেকে ঢাকায় কোরবানি করে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছেন। এছাড়া কর্মজীবীদের মধ্যে কেউ কেউ ঈদের ছুটি না পাওয়ায় আজকে যাচ্ছেন। তবে বাড়ি যাওয়ার পূর্ব শিডিউলেই ঈদের পরে বাড়ি যাচ্ছেন বেশিরভাগ মানুষ। ফলে বাস কাউন্টারগুলো আগে থেকে কিছু বাস প্রস্তুত করে রেখেছিল, কিছু কোচ যাত্রী পাওয়ার পর যুক্ত করছে।

রাজিব পরিবহনে চড়ে পরিবারসহ জামালপুর যাবেন ইখলাস উদ্দিন। তিনি বলেন, আমার অফিস ছুটি হয়েছিল ২৮ তারিখ। কিন্তু তখন যে পরিমাণ যাত্রীর চাপ ছিল, টিকিট আর কিনতে পারিনি। তাই ভাবলাম ঈদের পরেই যাই।

সাদিকা পরিবহনে চড়ে শেরপুর যাবেন কামাল হোসেন। তিনি বলেন, ঈদের আগে রাস্তাঘাটে অনেক ভিড় হয়। রিল্যাক্সে যাওয়ার জন্যই আজ যাচ্ছি।

একতা কাউন্টারের ম্যানেজার বোরহান উদ্দিন বলেন, বাসের শিডিউলে কোনো সমস্যা নেই। সময় মতোই সব বাস ছেড়ে যাচ্ছে। নানা কারণে যারা ঈদে বাড়ি যেতে পারেননি, তারা আজ যাচ্ছেন। রাস্তা ফাঁকা থাকায় আরামেই বাড়ি যেতে পারছেন যাত্রীরা।

ধোলাইপাড়ে কথা হয় নাজনীন আক্তার নামের এক নারীর সঙ্গে। তিনি জানান, বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) ঈদের দিন ঢাকার বাসায় পশু কোরবানি করেছি। সেই মাংসসহ আজ স্বামী-সন্তানদের নিয়ে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছি। শরীয়তপুরে আমার শ্বশুর-শাশুড়ি থাকেন। প্রতিবছর ঈদের দ্বিতীয় দিন তাদের কাছে যাই।

বগুড়ার যাত্রী রাহেলা বানু জানান, ঈদে বাড়ি যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত থাকলেও শেষ সময়ে টিকিট সংগ্রহ করতে পারিনি। তাই বাড়ি যাওয়া হয়নি। ঢাকাতেই ঈদ করেছি, আজ বাড়ি যাচ্ছি।

অনেকে ঢাকাতে কোরবানি করে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছেন। এছাড়া কর্মজীবীদের মধ্যে কেউ কেউ ঈদের ছুটি না পাওয়ায় আজকে যাচ্ছেন। তবে বাড়ি যাওয়ার পূর্ব শিডিউলেই ঈদের পরে বাড়ি যাচ্ছেন বেশিরভাগ মানুষ। ফলে বাস কাউন্টারগুলো আগে থেকে কিছু বাস প্রস্তুত করে রেখেছিল, কিছু কোচ যাত্রী পাওয়ার পর যুক্ত করছে।

কল্যাণপুরের ফাতেমা বাস কাউন্টারের ম্যানেজার আনোয়ার হোসেন জানায়, ঈদের আগের দিন ঢাকা থেকে নয়টি বাস ছেড়ে গেছে। আজকে পরিকল্পনা আছে সাতটি বাস ছাড়ার। ১২টার আগে ইতোমধ্যে তিনটি ছেড়ে গেছে।

তবে সব বাস ঢাকা ছাড়ার জন্য যাত্রী পাচ্ছে, এমন না। কোনো কোনো বাসের লোকজন সেই চিরচেনা দৃশ্যের মতো দেখা গেছে। তারা যাত্রী দেখলেই কাউন্টার বা গাড়িতে টেনে তুলছেন।

তবে সব বাস ঢাকা ছাড়ার জন্য যাত্রী পাচ্ছে, এমন না। কোনও কোনও বাসের লোকজন সেই চিরচেনা দৃশ্যের মতো দেখা গেছে। তারা যাত্রী দেখলেই কাউন্টার বা গাড়িতে টেনে তুলছেন।

এদিকে আজও কম আয়ের শ্রমজীবী মানুষ ট্রাকে উঠছে বাড়ি যাওয়ার জন্য। কম আয়ের এসব শ্রমজীবী মানুষের কেউ হয়তো ছুটি পায়নি, কেউ হয়তো একটু বাড়তি রোজগারের জন্য ঈদের আগে ও ঈদের দিন ঢাকায় কাজ করে রোজগার করেছেন। ঈদের পরের দিন বাড়ি ফিরছেন পরিবার-পরিজনের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করতে।

অপর দিকে, ঈদের আগে টিকিট না পেয়ে বা যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হবে ভেবে অনেকেই ধরেননি বাড়ি ফেরার ট্রেন কিংবা বাস। তাই ঈদের পরেও কমলাপুর রেলস্টেশনে ঘরে ফেরা মানুষের ঢল দেখা গেছে।

কমলাপুরের ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে দেখা গেছে, প্ল্যাটফর্মে দাঁড়ানো ট্রেনগুলোর সব সিট যাত্রীতে পরিপূর্ণ। এমনকি স্ট্যান্ডিং টিকিটের যাত্রীরাও দেখা মিলছে সেখানে।

শারমিন আহমেদ নামে জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেনের এক যাত্রী বলেন, ঢাকায় শ্বশুরবাড়িতে ঈদ কাটালাম। আজকে বাবার বাড়ি যাচ্ছি। ঈদের পরে জ্যামও কম থাকবে বলে বাচ্চা নিয়ে ভোগান্তি ছাড়াই যাওয়া যাবে।

মোহাম্মাদ শাহেদ নামে এক যাত্রী বলেন, ঈদের আগেরদিন বাসে যেতে চেয়েছিলাম বগুড়ায়। কিন্তু রাস্তায় হঠাৎ করে জ্যাম হলে আর বের হইনি। এখন স্ট্যান্ডিং টিকেট কেটে যাচ্ছি। খুব বেশি ভিড় হবে না মনে হচ্ছে। স্বস্তিতে যেতে পারবো।

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন সূত্র বলছে, মোট আসনের ২৫ ভাগ আসনবিহীন টিকিট বা স্ট্যান্ডিং বিক্রি করা হচ্ছে কমলাপুর কাউন্টার থেকে। যাত্রীরা স্টেশনের মূল ফটক থেকেও আসনবিহীন টিকিট কাটতে পারছেন।

ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার জানান, ট্রেনগুলো ঈদের দিন ছুটিতে থাকায় কোনো শিডিউল জট নেই।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

ঈদের দ্বিতীয় দিনেও ঢাকা ছাড়ছেন মানুষ

প্রকাশের সময় : ০২:৪১:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ জুন ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) উদযাপিত হল মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা। এ উপলক্ষে অধিকাংশ মানুষ আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে ঈদ করতে আগে বাড়ি গেলেও ঈদের দ্বিতীয় দিনেও ঢাকা ছাড়ছেন অনেকে। যারা ঈদের আগে যেতে পারেনি তারা শুক্রবার (৩০ জুন) সকাল হতেই বের হয়ে পড়েছে নাড়ির টানে বাড়ির পথে।

শুক্রবার (৩০ জুন) সকালে সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। ঈদ চলে গেলেও ঈদের ছুটিতে প্রিয়জনদের সঙ্গে মিলিত হতে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশ্যে ছুটছেন নগরবাসী।

সরেজমিনে দেখা যায়, গাবতলীর কোচ কাউন্টারগুলোয় বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন যাত্রীরা। আবার কেউ কেউ কাউন্টারে কাউন্টারে ঘুরে টিকিট খুঁজছেন। উত্তরবঙ্গমুখী আগমনী বাসের কাউন্টারে ঈদের আগের মতোই অপেক্ষমাণ মানুষজন লক্ষ্য করা গেছে। কাউন্টারের ভেতরে স্থান সংকুলান না হওয়ায় বাইরের অস্থায়ী ক্যাম্পে বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন যাত্রীরা। ঈদের আগে বাড়তি যাত্রী চাপ সামাল দিতে এ ক্যাম্প বানানো হয়েছিল। এসব যাত্রীর অধিকাংশ ঈদের আগে টিকিট না পাওয়ায় আজ বাড়ি যাচ্ছেন।

অনেকে ঢাকায় কোরবানি করে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছেন। এছাড়া কর্মজীবীদের মধ্যে কেউ কেউ ঈদের ছুটি না পাওয়ায় আজকে যাচ্ছেন। তবে বাড়ি যাওয়ার পূর্ব শিডিউলেই ঈদের পরে বাড়ি যাচ্ছেন বেশিরভাগ মানুষ। ফলে বাস কাউন্টারগুলো আগে থেকে কিছু বাস প্রস্তুত করে রেখেছিল, কিছু কোচ যাত্রী পাওয়ার পর যুক্ত করছে।

রাজিব পরিবহনে চড়ে পরিবারসহ জামালপুর যাবেন ইখলাস উদ্দিন। তিনি বলেন, আমার অফিস ছুটি হয়েছিল ২৮ তারিখ। কিন্তু তখন যে পরিমাণ যাত্রীর চাপ ছিল, টিকিট আর কিনতে পারিনি। তাই ভাবলাম ঈদের পরেই যাই।

সাদিকা পরিবহনে চড়ে শেরপুর যাবেন কামাল হোসেন। তিনি বলেন, ঈদের আগে রাস্তাঘাটে অনেক ভিড় হয়। রিল্যাক্সে যাওয়ার জন্যই আজ যাচ্ছি।

একতা কাউন্টারের ম্যানেজার বোরহান উদ্দিন বলেন, বাসের শিডিউলে কোনো সমস্যা নেই। সময় মতোই সব বাস ছেড়ে যাচ্ছে। নানা কারণে যারা ঈদে বাড়ি যেতে পারেননি, তারা আজ যাচ্ছেন। রাস্তা ফাঁকা থাকায় আরামেই বাড়ি যেতে পারছেন যাত্রীরা।

ধোলাইপাড়ে কথা হয় নাজনীন আক্তার নামের এক নারীর সঙ্গে। তিনি জানান, বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) ঈদের দিন ঢাকার বাসায় পশু কোরবানি করেছি। সেই মাংসসহ আজ স্বামী-সন্তানদের নিয়ে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছি। শরীয়তপুরে আমার শ্বশুর-শাশুড়ি থাকেন। প্রতিবছর ঈদের দ্বিতীয় দিন তাদের কাছে যাই।

বগুড়ার যাত্রী রাহেলা বানু জানান, ঈদে বাড়ি যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত থাকলেও শেষ সময়ে টিকিট সংগ্রহ করতে পারিনি। তাই বাড়ি যাওয়া হয়নি। ঢাকাতেই ঈদ করেছি, আজ বাড়ি যাচ্ছি।

অনেকে ঢাকাতে কোরবানি করে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছেন। এছাড়া কর্মজীবীদের মধ্যে কেউ কেউ ঈদের ছুটি না পাওয়ায় আজকে যাচ্ছেন। তবে বাড়ি যাওয়ার পূর্ব শিডিউলেই ঈদের পরে বাড়ি যাচ্ছেন বেশিরভাগ মানুষ। ফলে বাস কাউন্টারগুলো আগে থেকে কিছু বাস প্রস্তুত করে রেখেছিল, কিছু কোচ যাত্রী পাওয়ার পর যুক্ত করছে।

কল্যাণপুরের ফাতেমা বাস কাউন্টারের ম্যানেজার আনোয়ার হোসেন জানায়, ঈদের আগের দিন ঢাকা থেকে নয়টি বাস ছেড়ে গেছে। আজকে পরিকল্পনা আছে সাতটি বাস ছাড়ার। ১২টার আগে ইতোমধ্যে তিনটি ছেড়ে গেছে।

তবে সব বাস ঢাকা ছাড়ার জন্য যাত্রী পাচ্ছে, এমন না। কোনো কোনো বাসের লোকজন সেই চিরচেনা দৃশ্যের মতো দেখা গেছে। তারা যাত্রী দেখলেই কাউন্টার বা গাড়িতে টেনে তুলছেন।

তবে সব বাস ঢাকা ছাড়ার জন্য যাত্রী পাচ্ছে, এমন না। কোনও কোনও বাসের লোকজন সেই চিরচেনা দৃশ্যের মতো দেখা গেছে। তারা যাত্রী দেখলেই কাউন্টার বা গাড়িতে টেনে তুলছেন।

এদিকে আজও কম আয়ের শ্রমজীবী মানুষ ট্রাকে উঠছে বাড়ি যাওয়ার জন্য। কম আয়ের এসব শ্রমজীবী মানুষের কেউ হয়তো ছুটি পায়নি, কেউ হয়তো একটু বাড়তি রোজগারের জন্য ঈদের আগে ও ঈদের দিন ঢাকায় কাজ করে রোজগার করেছেন। ঈদের পরের দিন বাড়ি ফিরছেন পরিবার-পরিজনের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করতে।

অপর দিকে, ঈদের আগে টিকিট না পেয়ে বা যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হবে ভেবে অনেকেই ধরেননি বাড়ি ফেরার ট্রেন কিংবা বাস। তাই ঈদের পরেও কমলাপুর রেলস্টেশনে ঘরে ফেরা মানুষের ঢল দেখা গেছে।

কমলাপুরের ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে দেখা গেছে, প্ল্যাটফর্মে দাঁড়ানো ট্রেনগুলোর সব সিট যাত্রীতে পরিপূর্ণ। এমনকি স্ট্যান্ডিং টিকিটের যাত্রীরাও দেখা মিলছে সেখানে।

শারমিন আহমেদ নামে জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেনের এক যাত্রী বলেন, ঢাকায় শ্বশুরবাড়িতে ঈদ কাটালাম। আজকে বাবার বাড়ি যাচ্ছি। ঈদের পরে জ্যামও কম থাকবে বলে বাচ্চা নিয়ে ভোগান্তি ছাড়াই যাওয়া যাবে।

মোহাম্মাদ শাহেদ নামে এক যাত্রী বলেন, ঈদের আগেরদিন বাসে যেতে চেয়েছিলাম বগুড়ায়। কিন্তু রাস্তায় হঠাৎ করে জ্যাম হলে আর বের হইনি। এখন স্ট্যান্ডিং টিকেট কেটে যাচ্ছি। খুব বেশি ভিড় হবে না মনে হচ্ছে। স্বস্তিতে যেতে পারবো।

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন সূত্র বলছে, মোট আসনের ২৫ ভাগ আসনবিহীন টিকিট বা স্ট্যান্ডিং বিক্রি করা হচ্ছে কমলাপুর কাউন্টার থেকে। যাত্রীরা স্টেশনের মূল ফটক থেকেও আসনবিহীন টিকিট কাটতে পারছেন।

ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার জানান, ট্রেনগুলো ঈদের দিন ছুটিতে থাকায় কোনো শিডিউল জট নেই।