রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে রোববার প্রায় সব ট্রেন নির্দিষ্ট সময়ে ছেড়ে গেছে। শুধু নীলসাগর ও ধূমকেতু এক্সপ্রেস কিছুটা দেরিতে ছেড়ে যায়। কমলাপুর রেলস্টেশনের প্ল্যাটফরমে টিকিট ছাড়া কাউকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। ফলে স্টেশনে তেমন ভিড় দেখা যায়নি। তবে বিমানবন্দর স্টেশনের পরিস্থিতি ছিল ভিন্ন। সেখানে ব্যাপক ভিড় হয় এবং ট্রেনের ভেতরে ঠাসাঠাসি অবস্থা তৈরি হয়।
ঈদযাত্রায় একেবারেই বদলে যায় গাজীপুরের জয়দেবপুরে। ঢাকা থেকে এ পর্যন্ত ট্রেনের ছাদে উঠে কেউ না এলেও এখানে যাত্রীতে দখল হয়ে যায়। কামরাগুলোতে এত যাত্রী ওঠে যে তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। রোববার রাজশাহীগামী সিল্কসিটি ট্রেনের জন্য জয়দেবপুর স্টেশনে আড়াই থেকে তিন হাজার মানুষ অপেক্ষা করছিল। অথচ এখান থেকে এই ট্রেনের জন্য আসন বরাদ্দ আছে ২৫ থেকে ৩০টি।
কমলাপুর স্টেশনের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার বলেন, জয়দেবপুরের পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন। সেখানে স্টেশন বেষ্টনীবিহীন। আমরা কমলাপুর ও বিমানবন্দর স্টেশন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছি।