Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইসলাম শান্তির ধর্ম, প্রশ্নবিদ্ধ যেন না হয় : প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ইসলাম ধর্ম শান্তি, সম্প্রীতি ও মানবতার ধর্ম। এই ধর্ম যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয়। ইসলামের যে সম্প্রীতি এবং মানবতাবোধ- এটাই আমাদের আমাদের সবচেয়ে বড় মূল্যবান সম্পদ।

সোমবার (৩০ অক্টোবর) নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে জাতীয় ইমাম সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের জন্য আমাদের পবিত্র ধর্ম, শান্তির ধর্ম এবং বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ট ধর্ম ইসলাম যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয় সেদিকে দৃষ্টি দেয়ার জন্য সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম। বিশৃঙ্খলা বা সহিংসতা পছন্দ করে না ইসলাম। নিরীহ মানুষকে যেন হত্যা না করা হয়।

এসময় দেশের তরুণ প্রজন্ম যেন সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদকে সম্পৃক্ত না হয়, সেদিকে ইমামদের দৃষ্টি রাখতে নির্দেশনা দিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আল্লাহর হুকুম ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না, সেটা আমরা বিশ্বাস করি। কোনো ধরনের সন্ত্রাস যেন না হয়। তৃণমূল পর্যায়ে যেন শান্তি থাকে, সেটাই চাই।

ইমামদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে- এই পরিবেশটাই আমরা রক্ষা করতে চাই। কোনোরকম সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, কোনোরকম অন্যের ওপর অত্যাচার, অবিচার যেন না হয়- সেটাই আমরা দেখতে চাই। কারণ ইসলাম ধর্ম শান্তি, সম্প্রীতি ও মানবতার ধর্ম। ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম সহনশীল ধর্ম। এটা আমাদের নবী (সা.) শিখিয়েছেন। তাঁর বিদায় হজের বাণী আমরা অনুসরণ করি। আমাদের ছেলে-মেয়েরা যেন সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদকে সম্পৃক্ত না হয়, আপনারা (ইমাম) সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলো ইসলাম সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। বিশেষ করে মুসল্লিদের নামাজের ব্যবস্থা, ধর্মীয় শিক্ষা, ইমাম প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, দীন-দাওয়াতের কাজ পরিচালনা করার সুযোগগুলো থাকবে। সেই সাথে আমাদের দেশের মসজিদের ইমাম, মোয়াজ্জেম, ওলামা যারা রয়েছেন তাদের অনুরোধ করব যে, ইসলাম শান্তি ধর্ম, ইসলাম সাহসের ধর্ম প্রচার করুন। যা আমাদের নবী করিম শিখিয়েছেন, তার বিদায় হজের বাণী; সেই বাণী আমরা অনুসরণ করব। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমাদের দেশের কোনো ছেলে-মেয়ে যেন জঙ্গিবাদ,সন্ত্রাস ও মাদক এসবের সঙ্গে সম্পৃক্ত না হয়, আপনারা সে ব্যাপারে যথাযথ শিক্ষা দেবেন এবং যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।

তিনি বলেন, এই বাংলাদেশে অন্যান্য ধর্মের লোকও আছে। তারাও যেন নিজ নিজ ধর্ম যথাযথভাবে পালন করতে পারে। কেউ যদি অন্যায় করে, আল্লাহ বিচার করবেন। আমরা বলতে পারি না, কে মুসলমান, কে মুসলমান না। ইসলাম শান্তির ধর্ম। বিশৃঙ্খলা বা সহিংসতা পছন্দ করে না। আল্লাহর হুকুম ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না, আমরা বিশ্বাস করি। কোনো ধরনের সন্ত্রাস যেন না হয়। তৃণমূল পর্যায়ে যেন শান্তি থাকে, সেটাই চাই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিরীহ মানুষকে যেন হত্যা না করা হয়। তৃণমূলের যেন শান্তি বজায় থাকে। বাংলাদেশের মানুষের উন্নয়ন করাই আমার একমাত্র লক্ষ্য। আপনাদের দোয়া চাই। সারা বিশ্বব্যাপী যে যুদ্ধ চলছে ফিলিস্তিনে তাদের উপর যে আক্রমণ, ছোট্ট শিশুদেরকে যেভাবে হত্যা করা হচ্ছে আমরা আর তা চাই না। ইতোমধ্যে আমরা ফিলিস্তিনে শুকনো খাবার-ওষুধ পাঠিয়েছি। আমরা চাই সবাই শান্তিতে বসবাস করুক। বেলজিয়ামে গিয়েছিলাম, সেখানে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন। আমি সবাইকে অনুরোধ করেছি- এই যুদ্ধ যেন থামে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সব সময় বলে আসছি, আমরা শান্তি চাই। অশান্তি বা যুদ্ধ চাই না। যুদ্ধের ভয়াবহতা আমরা জানি।

ইসলামের কল্যাণে নেওয়া পদক্ষেপ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই আমাদের হাজীরা যেন কষ্ট না পায়। হজের ইমিগ্রেশন সহজ করতে ব্যবস্থা নিয়েছি। কওমী মাদ্রাসার শিক্ষা সনদের স্বীকৃতি দিয়েছি। ৩৫ হাজার মসজিদে পাঠাগার করে দিয়েছি। ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় করেছি। ইমাম-মুয়াজ্জিনদের জন্য ইমাম-মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করেছি। ওলামারা বিপদে পড়লে সহযোগিতা নিতে পারে। যাকাত তহবিল প্রণয়ন আইন করেছি।

জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ ইমাম ও বিশ্বজয়ী হাফেজদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি ষষ্ঠ পর্যায়ে ৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য দেন সৌদি আরবের মসজিদ-ই-নববীর ইমাম শেখ ড. আবদুল্লাহ বিন আবদুর রহমান আল-বুয়াজান, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নাজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী, ঢাকা নেছারিয়া কামিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ কাফিলুদ্দিন সরকার সালেহী, ধর্ম সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার প্রমুখ।

এছাড়াও অনুষ্ঠানে স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী, জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি রুহুল আমিন, বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলানসহ মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, সংসদ সদস্য ও সরকারের পদস্থ কর্মকর্তাসহ সারাদেশ থেকে প্রায় এক লাখ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমাম এ সম্মেলনে যোগ দেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

ইসলাম শান্তির ধর্ম, প্রশ্নবিদ্ধ যেন না হয় : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৩:৫৯:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ইসলাম ধর্ম শান্তি, সম্প্রীতি ও মানবতার ধর্ম। এই ধর্ম যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয়। ইসলামের যে সম্প্রীতি এবং মানবতাবোধ- এটাই আমাদের আমাদের সবচেয়ে বড় মূল্যবান সম্পদ।

সোমবার (৩০ অক্টোবর) নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে জাতীয় ইমাম সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের জন্য আমাদের পবিত্র ধর্ম, শান্তির ধর্ম এবং বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ট ধর্ম ইসলাম যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয় সেদিকে দৃষ্টি দেয়ার জন্য সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম। বিশৃঙ্খলা বা সহিংসতা পছন্দ করে না ইসলাম। নিরীহ মানুষকে যেন হত্যা না করা হয়।

এসময় দেশের তরুণ প্রজন্ম যেন সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদকে সম্পৃক্ত না হয়, সেদিকে ইমামদের দৃষ্টি রাখতে নির্দেশনা দিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আল্লাহর হুকুম ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না, সেটা আমরা বিশ্বাস করি। কোনো ধরনের সন্ত্রাস যেন না হয়। তৃণমূল পর্যায়ে যেন শান্তি থাকে, সেটাই চাই।

ইমামদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে- এই পরিবেশটাই আমরা রক্ষা করতে চাই। কোনোরকম সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, কোনোরকম অন্যের ওপর অত্যাচার, অবিচার যেন না হয়- সেটাই আমরা দেখতে চাই। কারণ ইসলাম ধর্ম শান্তি, সম্প্রীতি ও মানবতার ধর্ম। ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম সহনশীল ধর্ম। এটা আমাদের নবী (সা.) শিখিয়েছেন। তাঁর বিদায় হজের বাণী আমরা অনুসরণ করি। আমাদের ছেলে-মেয়েরা যেন সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদকে সম্পৃক্ত না হয়, আপনারা (ইমাম) সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলো ইসলাম সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। বিশেষ করে মুসল্লিদের নামাজের ব্যবস্থা, ধর্মীয় শিক্ষা, ইমাম প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, দীন-দাওয়াতের কাজ পরিচালনা করার সুযোগগুলো থাকবে। সেই সাথে আমাদের দেশের মসজিদের ইমাম, মোয়াজ্জেম, ওলামা যারা রয়েছেন তাদের অনুরোধ করব যে, ইসলাম শান্তি ধর্ম, ইসলাম সাহসের ধর্ম প্রচার করুন। যা আমাদের নবী করিম শিখিয়েছেন, তার বিদায় হজের বাণী; সেই বাণী আমরা অনুসরণ করব। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমাদের দেশের কোনো ছেলে-মেয়ে যেন জঙ্গিবাদ,সন্ত্রাস ও মাদক এসবের সঙ্গে সম্পৃক্ত না হয়, আপনারা সে ব্যাপারে যথাযথ শিক্ষা দেবেন এবং যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।

তিনি বলেন, এই বাংলাদেশে অন্যান্য ধর্মের লোকও আছে। তারাও যেন নিজ নিজ ধর্ম যথাযথভাবে পালন করতে পারে। কেউ যদি অন্যায় করে, আল্লাহ বিচার করবেন। আমরা বলতে পারি না, কে মুসলমান, কে মুসলমান না। ইসলাম শান্তির ধর্ম। বিশৃঙ্খলা বা সহিংসতা পছন্দ করে না। আল্লাহর হুকুম ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না, আমরা বিশ্বাস করি। কোনো ধরনের সন্ত্রাস যেন না হয়। তৃণমূল পর্যায়ে যেন শান্তি থাকে, সেটাই চাই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিরীহ মানুষকে যেন হত্যা না করা হয়। তৃণমূলের যেন শান্তি বজায় থাকে। বাংলাদেশের মানুষের উন্নয়ন করাই আমার একমাত্র লক্ষ্য। আপনাদের দোয়া চাই। সারা বিশ্বব্যাপী যে যুদ্ধ চলছে ফিলিস্তিনে তাদের উপর যে আক্রমণ, ছোট্ট শিশুদেরকে যেভাবে হত্যা করা হচ্ছে আমরা আর তা চাই না। ইতোমধ্যে আমরা ফিলিস্তিনে শুকনো খাবার-ওষুধ পাঠিয়েছি। আমরা চাই সবাই শান্তিতে বসবাস করুক। বেলজিয়ামে গিয়েছিলাম, সেখানে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন। আমি সবাইকে অনুরোধ করেছি- এই যুদ্ধ যেন থামে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সব সময় বলে আসছি, আমরা শান্তি চাই। অশান্তি বা যুদ্ধ চাই না। যুদ্ধের ভয়াবহতা আমরা জানি।

ইসলামের কল্যাণে নেওয়া পদক্ষেপ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই আমাদের হাজীরা যেন কষ্ট না পায়। হজের ইমিগ্রেশন সহজ করতে ব্যবস্থা নিয়েছি। কওমী মাদ্রাসার শিক্ষা সনদের স্বীকৃতি দিয়েছি। ৩৫ হাজার মসজিদে পাঠাগার করে দিয়েছি। ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় করেছি। ইমাম-মুয়াজ্জিনদের জন্য ইমাম-মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করেছি। ওলামারা বিপদে পড়লে সহযোগিতা নিতে পারে। যাকাত তহবিল প্রণয়ন আইন করেছি।

জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ ইমাম ও বিশ্বজয়ী হাফেজদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি ষষ্ঠ পর্যায়ে ৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য দেন সৌদি আরবের মসজিদ-ই-নববীর ইমাম শেখ ড. আবদুল্লাহ বিন আবদুর রহমান আল-বুয়াজান, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নাজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী, ঢাকা নেছারিয়া কামিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ কাফিলুদ্দিন সরকার সালেহী, ধর্ম সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার প্রমুখ।

এছাড়াও অনুষ্ঠানে স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী, জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি রুহুল আমিন, বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলানসহ মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, সংসদ সদস্য ও সরকারের পদস্থ কর্মকর্তাসহ সারাদেশ থেকে প্রায় এক লাখ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমাম এ সম্মেলনে যোগ দেন।