৫০ রানের জয়ে ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ এড়ালো টাইগাররা। ২৪৭ রানের টার্গেট দিয়ে বোলিংয়ে ছন্দ দেখালো বাংলাদেশ। ইংল্যান্ডকে অলআউট করলো ১৯৬ রানে।
ইংল্যান্ডের ইনিংসে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান করেন জেমস ভিন্স। ৪৪ বলে ৩৮ রান করেন তিনি। ফিল সল্ট ৩৫, ক্রিস ওকস ৩৪ রান করেন। এছাড়া জেসন রয় ১৯, জস বাটলার ২৬ রান করেন। বাকিদের কেউ ছুঁতে পারেনি দুই অঙ্কের কোটা।
বাংলাদেশের ৬ বোলারের সবাই উইকেট পান। সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন সাকিব আল হাসান। ১০ ওভারে ৩৫ রান খরচ করে টাইগার অলরাউন্ডার। দুটি করে উইকেট পান তাইজুল ইসলাম ও ইবাদত হোসেন।
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বল হাতে দাপট দেখাচ্ছে বাংলাদেশ। টাইগার বোলারদের নৈপুণ্যে দলীয় ১৭৪ রানে ৮ উইকেট হারিয়েছে ইংলিশরা। অষ্টম উইকেট হিসেবে আদিল রশিদকে ফেরান তাইজুল ইসলাম। টাইগার স্পিনারের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ১৪ বলে ৮ রান করেন রশিদ।
দলীয় ১৫৮ রানে ৭ম উইকেট হারালো ইংল্যান্ড। ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলারকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেললেন তাইজুল ইসলাম। টাইগার স্পিনারের বলে আউট হওয়ার আগে ২৪ বলে ২৬ রান করেন বাটলার।
৩৪.২ ওভার শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ১৫৮ রান। ১৫.৪ ওভারে জয়ের জন্য ইংলিশদের প্রয়োজন ৮৯ রান। আর বাংলাদেশের দরকার তিনটি উইকেট।
সাবধানী শুরুর পর টাইগার বোলারদের নৈপুণ্যে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাচ্ছে ইংল্যান্ড। দলীয় ১৩০ রানে ৬ উইকেট নেই ইংলিশদের। দলীয় ১২৭ রানে জেমস ভিন্স (৩৮) সাকিব আল হাসানের শিকার হওয়ার পর দলীয় সংগ্রহে মাত্র ৩ রান যোগ করে ষষ্ঠ উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। ৫ বলে ২ রান করে আউট হন মঈন আলী।
২৯.৪ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ১৪০ রান।
আগের ম্যাচে অপরাজিত ৩৩ রান করেন স্যাম কারেন। আজ ইংলিশ অলরাউন্ডারকে ২৩ রানে ফেরালেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ২৫ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ১১৪ রান ইংল্যান্ডের।
দলীয় ৫৪ রানে প্রথম উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। দলীয় সংগ্রহে মাত্র ২ রান যোগ করতে আরও দুই উইকেট হারিয়েছে ইংলিশরা। ডেভিড মালানকে ইবাদত হোসেনের শিকার হওয়ার পর জেসন রয়কে ফেরান সাকিব আল হাসান। ১০ ওভার শেষে ৩ উইকেটে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ৫৫ রান।
ব্যাট হাতে আলো ছড়িয়েছেন সাকিব আল হাসান। এবার বল হাতে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপে প্রথম আঘাত হানলেন টাইগার অলরাউন্ডার। ফেরালেন ৩৫ রান করা ফিল সল্টকে। ৯ ওভার শেষে ১ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ৫৪ রান।