Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আসতে পারে চারটি বিস্ময়কর ফলাফল

  • যোগাযোগ ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৪:৫৪:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর ২০২০
  • ১৯৩ জন দেখেছেন

সংগৃহীত ছবি

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আসতে পারে চারটির যে কোন একটি বিষ্ময়কর ফলাফল। প্রথমত: যা হতে পারে তা হলো সর্বশেষ জনমত জরিপ ও ব্যাটেলগ্রাউন্ড স্টেটের পুলকে সঠিক প্রমাণ করে নির্বাচনে ডেমোক্রেট দলীয় প্রার্থী জো বাইডেন বিজয় অর্জন করবেন।

দ্বিতীয়তঃ ২০১৬ সালের মতই সবাইকে চমকে দিয়ে ও আগাম সমীক্ষাকে মিথ্যে প্রমাণ করবে, দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচনে জয় পাবেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার জয়ের ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা পালন করবে ব্যাটেলগ্রাউন্ড স্টেট পেনসেলভেনিয়া ও ফ্লোরিডা।

২০১৬ সালের নির্বাচনে ১ মাস যাবত পপুলার ভোটে হিলারী ক্লিনটন থেকে পিছিয়ে থাকা সত্ত্বেও পেনসেলভেনিয়ায় জয়ের পর নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিলো ট্রাম্পই প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন।

তৃতীয়তঃ ট্রাম্পের চেয়ে বিপুল ব্যবধানে বিজয় অর্জন করবেন বাইডেন। ১৯৮০ সালে জিমি কার্টারের বিপরীতে এমন জয় পেয়েছিলেন রোনাল্ড রিগ্যান।

কিংবা ১৯৮৮ সালে মাইকেল ডুকাকিসের বিপরীতে বিজয় অর্জন করা জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের বিজয়ের মতো। ইতোমধ্যে হয়ে যাওয়া জনমত জরিপগুলো এমন বিস্ময়কর ফলাফলের আভাস দিয়েছে।

আরও পড়ুন : জনসম্মুখে গানের তালে নাচলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

চতুর্থতঃ কোনো ফলাফল না আসার আশঙ্কাও রয়েছে। মার্কিন নির্বাচনে জয় পেতে প্রয়োজন ২৭০টি ইলেক্টোরাল ভোট। কিন্তু এটাও হতে পারে ট্রাম্প-বাইডেন দু’জনই ২৬৯তে আটকে রয়েছেন।

কারণ, মাইনি ও নাবারাস্কার ইলেক্টোরাল ভোটিং সিস্টেম ভিন্ন। এই দুই রাজ্য দুটি ইলেক্টোরাল ভোট পপুলার ভোটে বিজয়ী প্রার্থীকে দিয়ে থাকে এবং একটি ইলেক্টোরাল ভোট চলে যায় কংগ্রেসনাল ভোটে বিজয়ী পপুলার ভোটের প্রার্থীর কাছে।

ফলে ভোটটি হয়ে পড়ে স্পিল্ট ইলেক্টোরাল ভোট। এমনটি আগে কখনোই ঘটে নি এবং ঘটার সম্ভাবনাও ক্ষীণ। কিন্তু এটা ২০২০, যে কোনো কিছুই ঘটতে পারে বলে বিশ্লেষকদের অভিমত।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

আসতে পারে চারটি বিস্ময়কর ফলাফল

প্রকাশের সময় : ০৪:৫৪:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর ২০২০

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আসতে পারে চারটির যে কোন একটি বিষ্ময়কর ফলাফল। প্রথমত: যা হতে পারে তা হলো সর্বশেষ জনমত জরিপ ও ব্যাটেলগ্রাউন্ড স্টেটের পুলকে সঠিক প্রমাণ করে নির্বাচনে ডেমোক্রেট দলীয় প্রার্থী জো বাইডেন বিজয় অর্জন করবেন।

দ্বিতীয়তঃ ২০১৬ সালের মতই সবাইকে চমকে দিয়ে ও আগাম সমীক্ষাকে মিথ্যে প্রমাণ করবে, দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচনে জয় পাবেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার জয়ের ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা পালন করবে ব্যাটেলগ্রাউন্ড স্টেট পেনসেলভেনিয়া ও ফ্লোরিডা।

২০১৬ সালের নির্বাচনে ১ মাস যাবত পপুলার ভোটে হিলারী ক্লিনটন থেকে পিছিয়ে থাকা সত্ত্বেও পেনসেলভেনিয়ায় জয়ের পর নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিলো ট্রাম্পই প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন।

তৃতীয়তঃ ট্রাম্পের চেয়ে বিপুল ব্যবধানে বিজয় অর্জন করবেন বাইডেন। ১৯৮০ সালে জিমি কার্টারের বিপরীতে এমন জয় পেয়েছিলেন রোনাল্ড রিগ্যান।

কিংবা ১৯৮৮ সালে মাইকেল ডুকাকিসের বিপরীতে বিজয় অর্জন করা জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের বিজয়ের মতো। ইতোমধ্যে হয়ে যাওয়া জনমত জরিপগুলো এমন বিস্ময়কর ফলাফলের আভাস দিয়েছে।

আরও পড়ুন : জনসম্মুখে গানের তালে নাচলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

চতুর্থতঃ কোনো ফলাফল না আসার আশঙ্কাও রয়েছে। মার্কিন নির্বাচনে জয় পেতে প্রয়োজন ২৭০টি ইলেক্টোরাল ভোট। কিন্তু এটাও হতে পারে ট্রাম্প-বাইডেন দু’জনই ২৬৯তে আটকে রয়েছেন।

কারণ, মাইনি ও নাবারাস্কার ইলেক্টোরাল ভোটিং সিস্টেম ভিন্ন। এই দুই রাজ্য দুটি ইলেক্টোরাল ভোট পপুলার ভোটে বিজয়ী প্রার্থীকে দিয়ে থাকে এবং একটি ইলেক্টোরাল ভোট চলে যায় কংগ্রেসনাল ভোটে বিজয়ী পপুলার ভোটের প্রার্থীর কাছে।

ফলে ভোটটি হয়ে পড়ে স্পিল্ট ইলেক্টোরাল ভোট। এমনটি আগে কখনোই ঘটে নি এবং ঘটার সম্ভাবনাও ক্ষীণ। কিন্তু এটা ২০২০, যে কোনো কিছুই ঘটতে পারে বলে বিশ্লেষকদের অভিমত।