Dhaka মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫, ৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আবাসিক হোটেল থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় এক কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০১:০৩:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৩
  • ১৯৭ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর কমলাপুরের একটি আবাসিক হোটেলের বাথরুম থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় আল মামুন ওরফে আরাফাত (১৮) নামে এক কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে মতিঝিল থানা পুলিশ।

এর আগে বুধবার (১১ অক্টোবর) দিনগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে কমলাপুরের জসিম উদ্দিন রোডের মাথায় সালিমার নামে আবাসিক হোটেলের ষষ্ঠ তলার ছাদে হোটেল কর্মচারীদের ব্যবহৃত বাথরুম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে মতিঝিল থানা পুলিশ।

মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুর রহমান জানান, গত ৭-৮ দিন আগে আল মামুন ওই হোটেলে কাজে যোগ দেন। হোটেলটি ষষ্ঠ তলার ছাদে থাকা কর্মচারীর রুমে তিনি থাকতেন। বুধবার রাতে ছাদে বাথরুমের ভিতর কাঠের আড়ার সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে পান তার সহকর্মীরা। পরে থানায় খবর দিলে তার ঝুলন্ত মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করছে পুলিশ। তবে বিস্তারিত কারণ জানার জন্য তদন্ত চলছে।

আরাফাতের চাচা ইয়াসিন বলেন, গত সাত-আট দিন আগে সালিমার আবাসিক হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টে চাকরির সুবাদে ঢাকায় আসে আরাফাত। বুধবার রাতে খবর পাই সে বাথরুমে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলে আছে। পরে পুলিশ এসে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানায় আমার ভাতিজা বেঁচে নেই।

তিনি বলেন, আমরা এতটুকু জানতে পেরেছি গতকাল এক বাবুর্চির সঙ্গে চাকু নিয়ে তার কথা কাটাকাটি হয়েছিল। তবে এই কারণে সে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে নাকি এর পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে সে বিষয়টি বলতে পারছি না। আমাদের বাড়ি পিরোজপুর জেলার ইন্দুর খানি থানার প্রত্যাশী গ্রামে। তার বাবার নাম মো. আল আমিন হাওলাদার।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

নারায়ণগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১০

আবাসিক হোটেল থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় এক কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশের সময় : ০১:০৩:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর কমলাপুরের একটি আবাসিক হোটেলের বাথরুম থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় আল মামুন ওরফে আরাফাত (১৮) নামে এক কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে মতিঝিল থানা পুলিশ।

এর আগে বুধবার (১১ অক্টোবর) দিনগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে কমলাপুরের জসিম উদ্দিন রোডের মাথায় সালিমার নামে আবাসিক হোটেলের ষষ্ঠ তলার ছাদে হোটেল কর্মচারীদের ব্যবহৃত বাথরুম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে মতিঝিল থানা পুলিশ।

মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুর রহমান জানান, গত ৭-৮ দিন আগে আল মামুন ওই হোটেলে কাজে যোগ দেন। হোটেলটি ষষ্ঠ তলার ছাদে থাকা কর্মচারীর রুমে তিনি থাকতেন। বুধবার রাতে ছাদে বাথরুমের ভিতর কাঠের আড়ার সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে পান তার সহকর্মীরা। পরে থানায় খবর দিলে তার ঝুলন্ত মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করছে পুলিশ। তবে বিস্তারিত কারণ জানার জন্য তদন্ত চলছে।

আরাফাতের চাচা ইয়াসিন বলেন, গত সাত-আট দিন আগে সালিমার আবাসিক হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টে চাকরির সুবাদে ঢাকায় আসে আরাফাত। বুধবার রাতে খবর পাই সে বাথরুমে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলে আছে। পরে পুলিশ এসে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানায় আমার ভাতিজা বেঁচে নেই।

তিনি বলেন, আমরা এতটুকু জানতে পেরেছি গতকাল এক বাবুর্চির সঙ্গে চাকু নিয়ে তার কথা কাটাকাটি হয়েছিল। তবে এই কারণে সে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে নাকি এর পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে সে বিষয়টি বলতে পারছি না। আমাদের বাড়ি পিরোজপুর জেলার ইন্দুর খানি থানার প্রত্যাশী গ্রামে। তার বাবার নাম মো. আল আমিন হাওলাদার।