Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আন্দোলন করতে গিয়ে বিএনপির নেতারা ক্লান্ত, তবে হতাশ নয় : গয়েশ্বর

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আন্দোলন করতে গিয়ে বিএনপির নেতারা ক্লান্ত, তবে হতাশ নয়। তারাই লড়াই করে সরকার হটাবে। যে অত্যাচার করা হয়েছে তারপরও বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে আছে স্বাধীনতা রক্ষায়। সেটা দমনোর ক্ষমতা কারো নেই। পার্শ্ববর্তী দেশেরও নেই।

শুক্রবার (১০ মে) রাজধানীর নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি, তারেক রহমানের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নবী উল্লাহ নবীসহ সকল রাজবন্দীর মুক্তির দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

গয়েশ্বর বলেন, অনেকে বলেন শেখ হাসিনার জনসমর্থন শূন্যের কোটায়। পায়ের নিচে মাটি নেই। আসলে তো মাটি নেই। উনি তো পাথরের ওপর হাঁটেন। সাধারণ মর্ম তিনি বোঝেন না।

প্রধানমন্ত্রীর জনসমর্থনের দরকার নেই বলে মন্তব্য করেন গয়েশ্বর। আওয়ামী লীগ জোড়াতালির সরকার মন্তব্য করে তিনি বলেন, এদের ক্ষমতায় বসিয়ে রাখলে বছরের পর বছর মিছিল করবেন, মিটিং করবেন, লাখ লাখ লোক হবে, কিন্তু তার (শেখ হাসিনা) জায়গায় সে থাকবে।

দেশের স্বাধীনতাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি বলেন, বাংলাদেশটা আজ কাঁটাতারে ঝুলছে। যেমনটি ফোলানীকে হত্যা করে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিলো, তেমনি বাংলাদেশের স্বাধীনতাও আজ কাঁটাতারে ঝুলছে। দেশটাকে নিয়ে, স্বাধীনতাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। এ থেকে রক্ষা পেতে হলে ৭১-এর মতো জেগে উঠতে হবে। আমেরিকার মতো দমনের জন্য পুলিশের প্রতি আমি যদি নির্দেশ দেই কেমন হবে’ প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, তাদের এই নির্দেশের পর কিন্তু আমেরিকার এই পুলিশই হাঁটু গেড়ে জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন।

বিএনপি চলছে রিমোট কনট্রোলের মাধ্যামে’ ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যের জবাবে তিনি আরও বলেন, বিএনপির রিমোটতো তারেক রহমান ও খালেদা জিয়ার হাতে। আপনাদের রিমোট কনট্রোল কি মোদির কাছে? আপনি ওবায়দুল কাদের নিজেই বলেছেন ভারত না থাকলে আপনারা ৭ জানুয়ারির নির্বাচন করতে পারতেন না। ভারতই আপনাদের ক্ষমতায় বসিয়েছে।

তিনি বলেন, সরকার বিএনপি ও তারেক রহমানের নাম শুনলেই ভয় পায়। তাই দুইদিন পরপর তারেক রহমানকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আমাদের কর্মীরা ক্লান্ত, হতশ নয়। আজকে মামলা চালাতে চালাতে কর্মীরা সংসার চালাতে পারে না, নিজের চিকিৎসা চালাতে পারে না। তারপরও স্বাধীনতা রক্ষার জন্য বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। যত জুলুম, যত উৎপাত আসুক তা মোকাবিলা করে দাঁড়ানোর শক্তি তাদের আছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, অনেকে বলেন উনার (প্রধানমন্ত্রী) পায়ে মাটি নেই। থাকবে কি করে? জনগণ বা মাটির সাথে তো তার কোনো সম্পর্ক নেই। জনগণের তো উনার দরকার নেই। গতকাল উপজেলা নির্বাচনে গোপালগঞ্জেও শেখ সেলিমের প্রার্থী এগিয়ে থাকলেও পরে রেহানার প্রার্থীকে জয়ী করা হয়। ভোটকেন্দ্রে ভোটার না থাকলেও কেন্দ্রের ভেতরে ঠিকই চলেছে ভোট ডাকাতি। ৩ পার্সেন্ট ভোটকে ৪০ পার্সেন্ট দেখানোর জন্যই ফ্রি লাইসেন্স নিয়ে সরকার সমর্থকরাই এসব সীল মেরেছে।

বিএনপির এই সিনিয়র নেতা সাবেক আইজিপি বেনজির প্রসঙ্গে বলেন, ব্যারিস্টার সুমন কে? উনি কেনো তার অবৈধ সম্পদ বের করার জন্য চিঠি দিলেন? মানুষ বলে প্রধানমন্ত্রী এ চিঠি দেওয়াইছেন। ভাগে নাকি কম পড়েছে। আজকে এসব চিহ্নিত দুর্নীতিবাজদের পুলিশ ধরে না, তাদের নামে মামলা হয় না, আর আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দেওয়া হচ্ছে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা যে আচরণ করেছেন ক্ষমতার পরিবর্তন হলে তার ১০ ভাগের একভাগ করলে আপনাদের সাথে তা সহ্য করতে পারবেন? তাই সীমা লঙ্ঘন করবেন না। তাই বলছি জনগণের সাথে থাকুন, ন্যায়ের পথে থাকুন।

তিনি বলেন, প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ৭ জানুয়ারি নির্বাচন থেকে কম। ওরা (সরকার) বলে, ভোট ফেয়ার (সুষ্ঠু) হয়েছে। তবে যে যত টুকু পেয়েছে, সিল মেরেছে।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ সকলের মুক্তি চাই, শুধু তাই নয়, গণতন্ত্রের পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে যারা কারাগারে আছেন সবার মুক্তি চাই।

সরকারকে উদ্দেশ্য করে গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, ক্ষমা পাওয়ার সময় পাবেন না। ক্ষমতার যত অপব্যবহার করেন, এর জবাব একদিন দিতে হবে। জবাব দিতে পারবেন কি জানি না। সেটি কি সহ্য করতে পারবেন? কারণ সীমা লঙ্ঘনকারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালামের সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনুর সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহবায়ক আনম সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।

সমাবেশ শেষে মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সামনে থেকে শুরু হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড় ঘুরে, ফকিরাপুল মোড় ঘুরে পার্টি অফিসের সামনে এসে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

আন্দোলন করতে গিয়ে বিএনপির নেতারা ক্লান্ত, তবে হতাশ নয় : গয়েশ্বর

প্রকাশের সময় : ০৭:১৩:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আন্দোলন করতে গিয়ে বিএনপির নেতারা ক্লান্ত, তবে হতাশ নয়। তারাই লড়াই করে সরকার হটাবে। যে অত্যাচার করা হয়েছে তারপরও বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে আছে স্বাধীনতা রক্ষায়। সেটা দমনোর ক্ষমতা কারো নেই। পার্শ্ববর্তী দেশেরও নেই।

শুক্রবার (১০ মে) রাজধানীর নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি, তারেক রহমানের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নবী উল্লাহ নবীসহ সকল রাজবন্দীর মুক্তির দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

গয়েশ্বর বলেন, অনেকে বলেন শেখ হাসিনার জনসমর্থন শূন্যের কোটায়। পায়ের নিচে মাটি নেই। আসলে তো মাটি নেই। উনি তো পাথরের ওপর হাঁটেন। সাধারণ মর্ম তিনি বোঝেন না।

প্রধানমন্ত্রীর জনসমর্থনের দরকার নেই বলে মন্তব্য করেন গয়েশ্বর। আওয়ামী লীগ জোড়াতালির সরকার মন্তব্য করে তিনি বলেন, এদের ক্ষমতায় বসিয়ে রাখলে বছরের পর বছর মিছিল করবেন, মিটিং করবেন, লাখ লাখ লোক হবে, কিন্তু তার (শেখ হাসিনা) জায়গায় সে থাকবে।

দেশের স্বাধীনতাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি বলেন, বাংলাদেশটা আজ কাঁটাতারে ঝুলছে। যেমনটি ফোলানীকে হত্যা করে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিলো, তেমনি বাংলাদেশের স্বাধীনতাও আজ কাঁটাতারে ঝুলছে। দেশটাকে নিয়ে, স্বাধীনতাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। এ থেকে রক্ষা পেতে হলে ৭১-এর মতো জেগে উঠতে হবে। আমেরিকার মতো দমনের জন্য পুলিশের প্রতি আমি যদি নির্দেশ দেই কেমন হবে’ প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, তাদের এই নির্দেশের পর কিন্তু আমেরিকার এই পুলিশই হাঁটু গেড়ে জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন।

বিএনপি চলছে রিমোট কনট্রোলের মাধ্যামে’ ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যের জবাবে তিনি আরও বলেন, বিএনপির রিমোটতো তারেক রহমান ও খালেদা জিয়ার হাতে। আপনাদের রিমোট কনট্রোল কি মোদির কাছে? আপনি ওবায়দুল কাদের নিজেই বলেছেন ভারত না থাকলে আপনারা ৭ জানুয়ারির নির্বাচন করতে পারতেন না। ভারতই আপনাদের ক্ষমতায় বসিয়েছে।

তিনি বলেন, সরকার বিএনপি ও তারেক রহমানের নাম শুনলেই ভয় পায়। তাই দুইদিন পরপর তারেক রহমানকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আমাদের কর্মীরা ক্লান্ত, হতশ নয়। আজকে মামলা চালাতে চালাতে কর্মীরা সংসার চালাতে পারে না, নিজের চিকিৎসা চালাতে পারে না। তারপরও স্বাধীনতা রক্ষার জন্য বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। যত জুলুম, যত উৎপাত আসুক তা মোকাবিলা করে দাঁড়ানোর শক্তি তাদের আছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, অনেকে বলেন উনার (প্রধানমন্ত্রী) পায়ে মাটি নেই। থাকবে কি করে? জনগণ বা মাটির সাথে তো তার কোনো সম্পর্ক নেই। জনগণের তো উনার দরকার নেই। গতকাল উপজেলা নির্বাচনে গোপালগঞ্জেও শেখ সেলিমের প্রার্থী এগিয়ে থাকলেও পরে রেহানার প্রার্থীকে জয়ী করা হয়। ভোটকেন্দ্রে ভোটার না থাকলেও কেন্দ্রের ভেতরে ঠিকই চলেছে ভোট ডাকাতি। ৩ পার্সেন্ট ভোটকে ৪০ পার্সেন্ট দেখানোর জন্যই ফ্রি লাইসেন্স নিয়ে সরকার সমর্থকরাই এসব সীল মেরেছে।

বিএনপির এই সিনিয়র নেতা সাবেক আইজিপি বেনজির প্রসঙ্গে বলেন, ব্যারিস্টার সুমন কে? উনি কেনো তার অবৈধ সম্পদ বের করার জন্য চিঠি দিলেন? মানুষ বলে প্রধানমন্ত্রী এ চিঠি দেওয়াইছেন। ভাগে নাকি কম পড়েছে। আজকে এসব চিহ্নিত দুর্নীতিবাজদের পুলিশ ধরে না, তাদের নামে মামলা হয় না, আর আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দেওয়া হচ্ছে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা যে আচরণ করেছেন ক্ষমতার পরিবর্তন হলে তার ১০ ভাগের একভাগ করলে আপনাদের সাথে তা সহ্য করতে পারবেন? তাই সীমা লঙ্ঘন করবেন না। তাই বলছি জনগণের সাথে থাকুন, ন্যায়ের পথে থাকুন।

তিনি বলেন, প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ৭ জানুয়ারি নির্বাচন থেকে কম। ওরা (সরকার) বলে, ভোট ফেয়ার (সুষ্ঠু) হয়েছে। তবে যে যত টুকু পেয়েছে, সিল মেরেছে।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ সকলের মুক্তি চাই, শুধু তাই নয়, গণতন্ত্রের পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে যারা কারাগারে আছেন সবার মুক্তি চাই।

সরকারকে উদ্দেশ্য করে গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, ক্ষমা পাওয়ার সময় পাবেন না। ক্ষমতার যত অপব্যবহার করেন, এর জবাব একদিন দিতে হবে। জবাব দিতে পারবেন কি জানি না। সেটি কি সহ্য করতে পারবেন? কারণ সীমা লঙ্ঘনকারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালামের সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনুর সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহবায়ক আনম সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।

সমাবেশ শেষে মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সামনে থেকে শুরু হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড় ঘুরে, ফকিরাপুল মোড় ঘুরে পার্টি অফিসের সামনে এসে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।