Dhaka বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর জাতীয় নির্বাচন, ব্যত্যয় হলে দায় ড. ইউনূস সরকারের : মির্জা ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর জাতীয় নির্বাচন ব্যত্যয় হলে এর দায় ড. ইউনূস সরকারকে নিতে হবে।

বুধবার (২৯ অক্টোবর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বিচার সংস্কার নির্বাচন: অন্তর্বর্তী আমলে বাংলাদেশ’ -বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ড. ইউনূস, আপনি জনগণের সামনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, যেটুকু সংস্কার দরকার সেগুলো করে নির্বাচন দেবেন, গ্রহণযোগ্য নির্বাচানে যে সংসদ হবে সে সংসদ সেসব সংস্কার করবে। এর বাইরে গেলে, ব্যত্যয় হলে তার দায় দায়িত্ব বহন করতে হবে ড. ইউনূসের সরকারকে।

মির্জা ফখরুল বলেন, যারা নৈরাজ্য দেখতে চায়, তারাই নির্বাচন পেছাতে কথা বলছে। গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে জনগণের সংসদ তৈরি হলে যে সংস্কার প্রস্তাব করা হয়েছে, তা সেখানে বাস্তবায়ন হবে। নির্বাচন যত দেরি হচ্ছে ফ্যাসিবাদ শক্তি তত শক্তিশালী হচ্ছে।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় নোট অফ ডিসেন্ট উপেক্ষা করে জনগণ ও রাজনৈতিক দলের সাথে প্রতারণা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় সম্পর্কিত সুপারিশ দিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। অবাক বিস্ময়ে দেখলাম, বিএনপির নোট অব ডিসেন্ট লিপিবদ্ধ করার প্রতিশ্রুতি ছিল সনদে, তা বাদ দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। এগুলো দ্রুত সংস্কার করা প্রয়োজন।

মির্জা ফখরুল বলেন, এত বড় অভ্যুত্থানকে আমরা জনগণের কল্যাণে কাজে লাগাতে পারছি না। যতই দিন যাচ্ছে আমরা ততই বিভক্ত হয়ে পড়ছি। কারা এই বিভক্তি তৈরি করছেন, সে বিষয়টি আমাদের উপলব্ধি করতে হবে। অথচ এই সময়টি হলো ঐক্যের সময়।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা দীর্ঘকাল ধরে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলন করেছি, এ দেশের মানুষও করেছে। একটা সময় প্রচার করা হলো যে, বিএনপি সংস্কারবিরোধী। অথচ সংস্কারের মাধ্যমেই বিএনপির জন্ম হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পরে যে একদলীয় শাসন কায়েম হয়েছিল, ৭৫ পরবর্তীতে সেই চিত্রের পরিবর্তন নিয়ে আসে বিএনপি।

তিনি বলেন, সংস্কার প্রক্রিয়ার যেসব বিষয়ে আমরা ঐক্যমত ছিলাম না, সেসব বিষয় আমরা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছিলাম। সেই নোট অব ডিসেন্টগুলো লিপিবদ্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঐক্যমত কমিশন। অথচ অবাক হয়ে দেখতে পেলাম গতকাল কমিশন যে ড্রাফট প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দিয়েছে, তাতে সেসব নেই। এটা জনগণ এবং রাজনৈতিক দলের সাথে প্রতারণা।

মির্জা ফখরুল বলেন, বলেন, সমস্ত সংকটের মূলে রয়েছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। সেই কারণেই আমরা পাঁচ আগস্টের পর নির্বাচন চেয়েছিলাম। যদিও অনেকে বলেছে, বিএনপি ক্ষমতা চায় বলে নির্বাচন চাইছে। অথচ এই নির্বাচন যত বিলম্ব হচ্ছে তত বেশি ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তি সম্মিলিত হচ্ছে।

প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনি জনগণের নিকট প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন তা সম্পাদন করে একটি নির্বাচন উপহার দেবেন। নির্বাচনের মাধ্যমে যে পার্লামেন্ট ক্ষমতায় আসবে সে পার্লামেন্ট দেশের সংকটগুলো সমাধান করবে। এর যদি কোন ব্যত্যয় ঘটে, তার দায় কিন্তু আপনাকেই বহন করতে হবে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, একটা সত্যিকার গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই দেশের সংকটগুলোর সমাধান সম্ভব। সেই নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের যে পার্লামেন্ট গঠিত হবে, সেই পার্লামেন্টই সংবিধানের মধ্যদিয়ে সংস্কারের বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করবে। আমরা সে কারণে ৫ আগস্টের পরেই নির্বাচনের কথা বলেছিলাম। তখন অনেকে বলেছিলেন, বিএনপি ক্ষমতা চায় বলেই তাড়াহুড়ো করছে। আজ প্রমাণ হচ্ছে, নির্বাচন যত দেরি হচ্ছে, ততই সেই শক্তিগুলো শক্তিশালী হচ্ছে যারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা জাতি হিসেবে ঠিক কোথায় যেতে চাই—সেটা আমরা সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পারছি কি না, সেটা এখন বড় প্রশ্ন। এত বড় একটা অভ্যুত্থান, এত ত্যাগ, এত প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত পরিবর্তন—আমরা কি সেটাকে জাতির কল্যাণে কাজে লাগাতে পারছি? দুর্ভাগ্যজনকভাবে দেখছি, যতই দিন যাচ্ছে আমরা ততই বিভক্ত হয়ে পড়ছি। বিভক্তির এই প্রক্রিয়া কারা করছে, কেন করছে—এটা আমাদের বুঝতে হবে।

তিনি বলেন, আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রবলভাবে পক্ষ-বিপক্ষ তৈরি করে প্রতিপক্ষকে আঘাত করার প্রবণতা চলছে। অথচ এই সময়টা আমাদের ঐক্যের সময়। ন্যূনতম বিষয়গুলোতে ঐকমত্যে পৌঁছে একটা জাতীয় পথনির্দেশ তৈরি করার সময় এটা। কিন্তু সেই জায়গায় বিভাজন তৈরি করা হচ্ছে।

বিএনপি সংস্কার চায় না—এমন প্রচারণাকে মিথ্যা আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির জন্মই হয়েছে সংস্কারের মধ্যদিয়ে। মুক্তিযুদ্ধের পর একদলীয় শাসনের পরিবর্তন ঘটিয়ে ৭৫-পরবর্তী বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিল বিএনপি। অথচ কনসাসলি একটা প্রপাগান্ডা চালানো হয়েছে যে বিএনপি সংস্কারবিরোধী—এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, এত বড় অভ্যুত্থানকে আমরা জনগণের কল্যাণে কাজে লাগাতে পারছি না। যতই দিন যাচ্ছে আমরা ততই বিভক্ত হচ্ছি। কারা এই বিভক্তি তৈরি করছে, তা আমাদের বুঝতে হবে।

অনুষ্ঠানে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, ‘চর্চা ডটকম’-এর সম্পাদক সোহরাব হাসানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও বুদ্ধিজীবী উপস্থিত ছিলেন।

 

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মেট্রোরেলের ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর জাতীয় নির্বাচন, ব্যত্যয় হলে দায় ড. ইউনূস সরকারের : মির্জা ফখরুল

প্রকাশের সময় : ০২:১৮:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর জাতীয় নির্বাচন ব্যত্যয় হলে এর দায় ড. ইউনূস সরকারকে নিতে হবে।

বুধবার (২৯ অক্টোবর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বিচার সংস্কার নির্বাচন: অন্তর্বর্তী আমলে বাংলাদেশ’ -বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ড. ইউনূস, আপনি জনগণের সামনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, যেটুকু সংস্কার দরকার সেগুলো করে নির্বাচন দেবেন, গ্রহণযোগ্য নির্বাচানে যে সংসদ হবে সে সংসদ সেসব সংস্কার করবে। এর বাইরে গেলে, ব্যত্যয় হলে তার দায় দায়িত্ব বহন করতে হবে ড. ইউনূসের সরকারকে।

মির্জা ফখরুল বলেন, যারা নৈরাজ্য দেখতে চায়, তারাই নির্বাচন পেছাতে কথা বলছে। গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে জনগণের সংসদ তৈরি হলে যে সংস্কার প্রস্তাব করা হয়েছে, তা সেখানে বাস্তবায়ন হবে। নির্বাচন যত দেরি হচ্ছে ফ্যাসিবাদ শক্তি তত শক্তিশালী হচ্ছে।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় নোট অফ ডিসেন্ট উপেক্ষা করে জনগণ ও রাজনৈতিক দলের সাথে প্রতারণা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় সম্পর্কিত সুপারিশ দিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। অবাক বিস্ময়ে দেখলাম, বিএনপির নোট অব ডিসেন্ট লিপিবদ্ধ করার প্রতিশ্রুতি ছিল সনদে, তা বাদ দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। এগুলো দ্রুত সংস্কার করা প্রয়োজন।

মির্জা ফখরুল বলেন, এত বড় অভ্যুত্থানকে আমরা জনগণের কল্যাণে কাজে লাগাতে পারছি না। যতই দিন যাচ্ছে আমরা ততই বিভক্ত হয়ে পড়ছি। কারা এই বিভক্তি তৈরি করছেন, সে বিষয়টি আমাদের উপলব্ধি করতে হবে। অথচ এই সময়টি হলো ঐক্যের সময়।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা দীর্ঘকাল ধরে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলন করেছি, এ দেশের মানুষও করেছে। একটা সময় প্রচার করা হলো যে, বিএনপি সংস্কারবিরোধী। অথচ সংস্কারের মাধ্যমেই বিএনপির জন্ম হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পরে যে একদলীয় শাসন কায়েম হয়েছিল, ৭৫ পরবর্তীতে সেই চিত্রের পরিবর্তন নিয়ে আসে বিএনপি।

তিনি বলেন, সংস্কার প্রক্রিয়ার যেসব বিষয়ে আমরা ঐক্যমত ছিলাম না, সেসব বিষয় আমরা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছিলাম। সেই নোট অব ডিসেন্টগুলো লিপিবদ্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঐক্যমত কমিশন। অথচ অবাক হয়ে দেখতে পেলাম গতকাল কমিশন যে ড্রাফট প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দিয়েছে, তাতে সেসব নেই। এটা জনগণ এবং রাজনৈতিক দলের সাথে প্রতারণা।

মির্জা ফখরুল বলেন, বলেন, সমস্ত সংকটের মূলে রয়েছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। সেই কারণেই আমরা পাঁচ আগস্টের পর নির্বাচন চেয়েছিলাম। যদিও অনেকে বলেছে, বিএনপি ক্ষমতা চায় বলে নির্বাচন চাইছে। অথচ এই নির্বাচন যত বিলম্ব হচ্ছে তত বেশি ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তি সম্মিলিত হচ্ছে।

প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনি জনগণের নিকট প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন তা সম্পাদন করে একটি নির্বাচন উপহার দেবেন। নির্বাচনের মাধ্যমে যে পার্লামেন্ট ক্ষমতায় আসবে সে পার্লামেন্ট দেশের সংকটগুলো সমাধান করবে। এর যদি কোন ব্যত্যয় ঘটে, তার দায় কিন্তু আপনাকেই বহন করতে হবে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, একটা সত্যিকার গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই দেশের সংকটগুলোর সমাধান সম্ভব। সেই নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের যে পার্লামেন্ট গঠিত হবে, সেই পার্লামেন্টই সংবিধানের মধ্যদিয়ে সংস্কারের বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করবে। আমরা সে কারণে ৫ আগস্টের পরেই নির্বাচনের কথা বলেছিলাম। তখন অনেকে বলেছিলেন, বিএনপি ক্ষমতা চায় বলেই তাড়াহুড়ো করছে। আজ প্রমাণ হচ্ছে, নির্বাচন যত দেরি হচ্ছে, ততই সেই শক্তিগুলো শক্তিশালী হচ্ছে যারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা জাতি হিসেবে ঠিক কোথায় যেতে চাই—সেটা আমরা সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পারছি কি না, সেটা এখন বড় প্রশ্ন। এত বড় একটা অভ্যুত্থান, এত ত্যাগ, এত প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত পরিবর্তন—আমরা কি সেটাকে জাতির কল্যাণে কাজে লাগাতে পারছি? দুর্ভাগ্যজনকভাবে দেখছি, যতই দিন যাচ্ছে আমরা ততই বিভক্ত হয়ে পড়ছি। বিভক্তির এই প্রক্রিয়া কারা করছে, কেন করছে—এটা আমাদের বুঝতে হবে।

তিনি বলেন, আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রবলভাবে পক্ষ-বিপক্ষ তৈরি করে প্রতিপক্ষকে আঘাত করার প্রবণতা চলছে। অথচ এই সময়টা আমাদের ঐক্যের সময়। ন্যূনতম বিষয়গুলোতে ঐকমত্যে পৌঁছে একটা জাতীয় পথনির্দেশ তৈরি করার সময় এটা। কিন্তু সেই জায়গায় বিভাজন তৈরি করা হচ্ছে।

বিএনপি সংস্কার চায় না—এমন প্রচারণাকে মিথ্যা আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির জন্মই হয়েছে সংস্কারের মধ্যদিয়ে। মুক্তিযুদ্ধের পর একদলীয় শাসনের পরিবর্তন ঘটিয়ে ৭৫-পরবর্তী বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিল বিএনপি। অথচ কনসাসলি একটা প্রপাগান্ডা চালানো হয়েছে যে বিএনপি সংস্কারবিরোধী—এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, এত বড় অভ্যুত্থানকে আমরা জনগণের কল্যাণে কাজে লাগাতে পারছি না। যতই দিন যাচ্ছে আমরা ততই বিভক্ত হচ্ছি। কারা এই বিভক্তি তৈরি করছে, তা আমাদের বুঝতে হবে।

অনুষ্ঠানে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, ‘চর্চা ডটকম’-এর সম্পাদক সোহরাব হাসানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও বুদ্ধিজীবী উপস্থিত ছিলেন।