Dhaka সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি সভাপতি হলেন বুলবুল

  • স্পোর্টস ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৯:১১:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ অক্টোবর ২০২৫
  • ১৯৭ জন দেখেছেন

স্পোর্টস ডেস্ক : 

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ১৭তম সভাপতি সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সভাপতি পদে আর কোনো প্রার্থী না থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সাখাওয়াত হোসেন এবং ফারুক আহমেদ।

সোমবার (৬ অক্টোবর) রাজধানীর পাঁচ তারকা হোটেল সোনারগাঁওয়ে পরিচালক পদের নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত হয় সভাপতি নির্বাচন।

এর আগে, সোমবার (৬ অক্টোবর) রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে সকাল ১০টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, যা চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ভোট গণনা শেষে ৩ ক্যাটাগরি থেকে মোট ২৩ জন এবং এনএসসি কোটায় ২ জন পরিচালক নির্বাচিত হন। এই ২৫ পরিচালকের ভোটাভুটিতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল।

বিসিবি নির্বাচনে ক্যাটাগরি-১ অর্থাৎ জেলা ও বিভাগ কোটায় নির্বাচিত হয়েছেন ১০ জন, ক্যাটাগরি-২ বা ঢাকার ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ১২ জন। ক্যাটাগরি-৩ অর্থাৎ সাবেক ক্রিকেটার এবং বিভিন্ন সরকারি এবং স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের কোটা থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ১ জন।

তার আগে একাধিকবার এই দায়িত্ব পেয়েছেন কেবল একজনই। চার দফায় বিসিবি সভাপতি ছিলেন নাজমুল হাসান (পাপন)। প্রথমবার ২০১২ সালে সরকারের মনোনয়নের তিনি বোর্ড প্রধান হন। পরে টানা তিনবার নির্বাচিত হন তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।

সহ-সভাপতির দুটি পদেও কোনো নির্বাচন হয়নি। এখানেও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ফারুক আহমেদ ও শাখাওয়াত হোসেন।

চার মাস আগে যিনি নাটকীয় ঘটনাপ্রবাহের পর বিসিবি সভাপতির পদ হারিয়েছিলেন ফারুক। পরে সংবাদমাধ্যমে তার বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ করেছিলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এখন তিনিই আবার পেলেন বড় দায়িত্ব।

সবশেষ বোর্ডে বিসিবি সভাপতির পর্যটন বিষয়ক উপদেষ্টা করা হয়েছিল শাখাওয়াত হোসেনকে। বরিশাল বিভাগের পরিচালক ও ভোলা জেলা ক্রীড়া সংস্থার এই কাউন্সিলর ক্রীড়া উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ বলে গুঞ্জন আছে ক্রিকেট আঙিনায়।

বুলবুল প্রথমবার বিসিবির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন এ বছরের ৩০ মে। দায়িত্ব নিয়ে তিনি বলেছিলেন বোর্ড কর্তার দায়িত্বে একটি কুইন টি-টোয়েন্টি খেলার কথা। তবে দেশের ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে লম্বা সময় থাকতে চান বলেই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন তিনি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি সভাপতি হলেন বুলবুল

প্রকাশের সময় : ০৯:১১:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ অক্টোবর ২০২৫

স্পোর্টস ডেস্ক : 

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ১৭তম সভাপতি সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সভাপতি পদে আর কোনো প্রার্থী না থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সাখাওয়াত হোসেন এবং ফারুক আহমেদ।

সোমবার (৬ অক্টোবর) রাজধানীর পাঁচ তারকা হোটেল সোনারগাঁওয়ে পরিচালক পদের নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত হয় সভাপতি নির্বাচন।

এর আগে, সোমবার (৬ অক্টোবর) রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে সকাল ১০টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, যা চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ভোট গণনা শেষে ৩ ক্যাটাগরি থেকে মোট ২৩ জন এবং এনএসসি কোটায় ২ জন পরিচালক নির্বাচিত হন। এই ২৫ পরিচালকের ভোটাভুটিতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল।

বিসিবি নির্বাচনে ক্যাটাগরি-১ অর্থাৎ জেলা ও বিভাগ কোটায় নির্বাচিত হয়েছেন ১০ জন, ক্যাটাগরি-২ বা ঢাকার ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ১২ জন। ক্যাটাগরি-৩ অর্থাৎ সাবেক ক্রিকেটার এবং বিভিন্ন সরকারি এবং স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের কোটা থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ১ জন।

তার আগে একাধিকবার এই দায়িত্ব পেয়েছেন কেবল একজনই। চার দফায় বিসিবি সভাপতি ছিলেন নাজমুল হাসান (পাপন)। প্রথমবার ২০১২ সালে সরকারের মনোনয়নের তিনি বোর্ড প্রধান হন। পরে টানা তিনবার নির্বাচিত হন তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।

সহ-সভাপতির দুটি পদেও কোনো নির্বাচন হয়নি। এখানেও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ফারুক আহমেদ ও শাখাওয়াত হোসেন।

চার মাস আগে যিনি নাটকীয় ঘটনাপ্রবাহের পর বিসিবি সভাপতির পদ হারিয়েছিলেন ফারুক। পরে সংবাদমাধ্যমে তার বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ করেছিলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এখন তিনিই আবার পেলেন বড় দায়িত্ব।

সবশেষ বোর্ডে বিসিবি সভাপতির পর্যটন বিষয়ক উপদেষ্টা করা হয়েছিল শাখাওয়াত হোসেনকে। বরিশাল বিভাগের পরিচালক ও ভোলা জেলা ক্রীড়া সংস্থার এই কাউন্সিলর ক্রীড়া উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ বলে গুঞ্জন আছে ক্রিকেট আঙিনায়।

বুলবুল প্রথমবার বিসিবির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন এ বছরের ৩০ মে। দায়িত্ব নিয়ে তিনি বলেছিলেন বোর্ড কর্তার দায়িত্বে একটি কুইন টি-টোয়েন্টি খেলার কথা। তবে দেশের ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে লম্বা সময় থাকতে চান বলেই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন তিনি।