Dhaka মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হজ-ওমরাহ ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে কড়াকড়ি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : 

হজ ও ওমরাহ মৌসুমে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্সগুলো পাওয়ার ব্যাংক বহনে কঠোর নিয়ম চালু করেছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, কোনোভাবেই চেকড লাগেজে পাওয়ার ব্যাংক রাখা যাবে না। কেবল হাতব্যাগে রাখা যাবে, সেটিও ১০০ ওয়াট-আওয়ার বা তার কম ক্ষমতার হতে হবে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আকাশপথে ভ্রমণের সময় যাত্রীরা পাওয়ার ব্যাংক দিয়ে কোনো ডিভাইস চার্জ দিতে পারবেন না। এমনকি বিমানেই পাওয়ার ব্যাংক চার্জ দেওয়ার সুযোগও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নিয়ম ভাঙলে যাত্রীর পাওয়ার ব্যাংক জব্দ করা কিংবা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার মতো ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।

সৌদিয়া, ফ্লাইনাস, এমিরেটস, এতিহাদ, কাতার এয়ারওয়েজ ও এয়ার আরাবিয়া—হজ ও ওমরাহর ব্যস্ত মৌসুমে এসব এয়ারলাইন্সেই কড়াকড়ি শুরু হয়েছে। ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতার কারণে হাজিরা সাধারণত একাধিক ইলেকট্রনিক ডিভাইস বহন করেন। এ কারণেই পাওয়ার ব্যাংকের ঝুঁকি কমাতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির কারণে আগুন লাগার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। একবার ‘থার্মাল রানঅ্যাওয়ে’ শুরু হলে সেটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে, যা আকাশপথের যাত্রীদের জন্য ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে সক্ষম।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

হজ-ওমরাহ ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে কড়াকড়ি

প্রকাশের সময় : ০১:১৮:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : 

হজ ও ওমরাহ মৌসুমে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্সগুলো পাওয়ার ব্যাংক বহনে কঠোর নিয়ম চালু করেছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, কোনোভাবেই চেকড লাগেজে পাওয়ার ব্যাংক রাখা যাবে না। কেবল হাতব্যাগে রাখা যাবে, সেটিও ১০০ ওয়াট-আওয়ার বা তার কম ক্ষমতার হতে হবে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আকাশপথে ভ্রমণের সময় যাত্রীরা পাওয়ার ব্যাংক দিয়ে কোনো ডিভাইস চার্জ দিতে পারবেন না। এমনকি বিমানেই পাওয়ার ব্যাংক চার্জ দেওয়ার সুযোগও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নিয়ম ভাঙলে যাত্রীর পাওয়ার ব্যাংক জব্দ করা কিংবা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার মতো ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।

সৌদিয়া, ফ্লাইনাস, এমিরেটস, এতিহাদ, কাতার এয়ারওয়েজ ও এয়ার আরাবিয়া—হজ ও ওমরাহর ব্যস্ত মৌসুমে এসব এয়ারলাইন্সেই কড়াকড়ি শুরু হয়েছে। ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতার কারণে হাজিরা সাধারণত একাধিক ইলেকট্রনিক ডিভাইস বহন করেন। এ কারণেই পাওয়ার ব্যাংকের ঝুঁকি কমাতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির কারণে আগুন লাগার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। একবার ‘থার্মাল রানঅ্যাওয়ে’ শুরু হলে সেটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে, যা আকাশপথের যাত্রীদের জন্য ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে সক্ষম।