Dhaka রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রায় ৮৭ শতাংশ নাগরিক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে সম্মত : জরিপ

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন নিয়ে সম্মত দেশের ৮৬.৫ শতাংশ নাগরিক। জনগণের নির্বাচন ভাবনা বিষয়ক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।

রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ফার্মগেটে এই জরিপের ফল প্রকাশ করে গবেষণা সংস্থা ইনোভিশন।

সংস্থাটি বলছে, তারা জরিপ পরিচালনার জন্য দেশের ৬৪ জেলার ভোটারদের সঙ্গেই কথা বলেছেন এবং মত নিয়েছেন। জরিপে অংশ নেয় ১০ হাজার ৪১৩ জন ভোটার।

জরিপে দেখা যায়, দেশের প্রায় ৫৬ শতাংশ মানুষ পিআর সিস্টেম নিয়ে জানে না। আর পিআর চান ২১.৮ শতাংশ ভোটার। পিআর চান না ২২.২ শতাংশ ভোটার।

জরিপ অনুযায়ী, প্রতি দশ জনের মধ্যে ৯ জনই ভোট দিতে আগ্রহী। জরিপে অংশ নেয়া ৯৪. ৩ শতাংশ ব্যক্তিই বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হলে তারা ভোট দিবেন।

এর মধ্য ৭৮.৭ শতাংশ উত্তরদাতা অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ডকে ইতিবাচকভাবে দেখছে। যার মধ্যে ৩৯.৫ শতাংশ ভালো এবং ৩৯.২ শতাংশ মোটামুটি ভালো বলেছেন।

গত ৬ মাসে চাঁদাবাজি বেড়েছে বলে মনে করেন ৫৬.৬ শতাংশ উত্তরদাতা। ৬৯.৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন সরকার একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে।

অন্যদিকে ৭৫.৫ শতাংশ উত্তরদাতা বিশ্বাস করেন তারা নির্ভয়ে ও নিরাপদে ভোট দিতে পারবেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

বাউফলে গলায় কলা আটকে শিশুর মৃত্যু

প্রায় ৮৭ শতাংশ নাগরিক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে সম্মত : জরিপ

প্রকাশের সময় : ১২:৩৯:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন নিয়ে সম্মত দেশের ৮৬.৫ শতাংশ নাগরিক। জনগণের নির্বাচন ভাবনা বিষয়ক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।

রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ফার্মগেটে এই জরিপের ফল প্রকাশ করে গবেষণা সংস্থা ইনোভিশন।

সংস্থাটি বলছে, তারা জরিপ পরিচালনার জন্য দেশের ৬৪ জেলার ভোটারদের সঙ্গেই কথা বলেছেন এবং মত নিয়েছেন। জরিপে অংশ নেয় ১০ হাজার ৪১৩ জন ভোটার।

জরিপে দেখা যায়, দেশের প্রায় ৫৬ শতাংশ মানুষ পিআর সিস্টেম নিয়ে জানে না। আর পিআর চান ২১.৮ শতাংশ ভোটার। পিআর চান না ২২.২ শতাংশ ভোটার।

জরিপ অনুযায়ী, প্রতি দশ জনের মধ্যে ৯ জনই ভোট দিতে আগ্রহী। জরিপে অংশ নেয়া ৯৪. ৩ শতাংশ ব্যক্তিই বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হলে তারা ভোট দিবেন।

এর মধ্য ৭৮.৭ শতাংশ উত্তরদাতা অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ডকে ইতিবাচকভাবে দেখছে। যার মধ্যে ৩৯.৫ শতাংশ ভালো এবং ৩৯.২ শতাংশ মোটামুটি ভালো বলেছেন।

গত ৬ মাসে চাঁদাবাজি বেড়েছে বলে মনে করেন ৫৬.৬ শতাংশ উত্তরদাতা। ৬৯.৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন সরকার একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে।

অন্যদিকে ৭৫.৫ শতাংশ উত্তরদাতা বিশ্বাস করেন তারা নির্ভয়ে ও নিরাপদে ভোট দিতে পারবেন।