Dhaka বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০৪:০০:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ১৮০ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক :

গ্রাহকের সঙ্গে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাছরিনের তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুল ইসলামের আদালত এই রায় দেন। দণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।

বাদী পক্ষের আইনজীবী এইচ এম রুহুল আমিন মোল্লা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে, ‎২০২৩ সালের ৭ ডিসেম্বর অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ ও প্রতারণার অভিযোগে মো. আবুল কালাম আজাদ নামে এক ভুক্তভোগী আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। ওইদিন তদন্ত করে পিবিআইকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। পরের বছর আসামিদের বিরুদ্ধে সত্যতা পেয়েছে মর্মে প্রতিবেদন জমা দেন সিবিআই।

‎মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে প্রতারণার উদ্দেশে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি কোম্পানি তৈরি করে গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। সুপরিকল্পিতভাবে প্রতারণার উদ্দেশে চমকপ্রদ বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহকদেরকে উদ্দেশ্যে আকৃষ্ট করে। বিভিন্ন সময়ে কোম্পানিটির তাদের ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্যের অফার দেয়। কোম্পানির এই বিজ্ঞাপন দেখে বাদী ১১টি মোটরসাইকেল কেনার জন্য ২৩ লাখ প্রদান করেন।

ইভ্যালির কোম্পানি থেকে ৭-৩০ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করার কথা থাকলেও তারা পণ্য সরবরাহ না করে উল্টো ছলচাতুরির আশ্রয় নিয়ে বাদীকে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা আত্মসাত করে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশের সময় : ০৪:০০:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক :

গ্রাহকের সঙ্গে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাছরিনের তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুল ইসলামের আদালত এই রায় দেন। দণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।

বাদী পক্ষের আইনজীবী এইচ এম রুহুল আমিন মোল্লা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে, ‎২০২৩ সালের ৭ ডিসেম্বর অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ ও প্রতারণার অভিযোগে মো. আবুল কালাম আজাদ নামে এক ভুক্তভোগী আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। ওইদিন তদন্ত করে পিবিআইকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। পরের বছর আসামিদের বিরুদ্ধে সত্যতা পেয়েছে মর্মে প্রতিবেদন জমা দেন সিবিআই।

‎মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে প্রতারণার উদ্দেশে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি কোম্পানি তৈরি করে গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। সুপরিকল্পিতভাবে প্রতারণার উদ্দেশে চমকপ্রদ বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহকদেরকে উদ্দেশ্যে আকৃষ্ট করে। বিভিন্ন সময়ে কোম্পানিটির তাদের ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্যের অফার দেয়। কোম্পানির এই বিজ্ঞাপন দেখে বাদী ১১টি মোটরসাইকেল কেনার জন্য ২৩ লাখ প্রদান করেন।

ইভ্যালির কোম্পানি থেকে ৭-৩০ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করার কথা থাকলেও তারা পণ্য সরবরাহ না করে উল্টো ছলচাতুরির আশ্রয় নিয়ে বাদীকে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা আত্মসাত করে।