Dhaka শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫, ১১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাজেকে পাহাড় ধস, আটকা পড়েছেন ৪ শতাধিক পর্যটক

রাঙামাটি জেলা প্রতিনিধি : 

রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক বাঘাইহাট সড়কের নন্দারাম, চাইল্ল্যাতলী ও চম্পক নগর এলাকায় পাহাড়ের মাটি ধসে পরে খাগড়াছড়ির সঙ্গে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে সাজেকে আটকা পড়েছেন চার শতাধিক পর্যটক।

বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) ভোরে বাঘাইছড়ির বাঘাইহাট সড়কের নন্দারাম, চাইল্ল্যাতলী ও চম্পক নগর এলাকায় এই পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সড়ক থেকে ধসে পড়া মাটি সরানোর কাজ শুরু করেছেন। স্থানীয়রাও উদ্ধার কাজে অংশ নিয়েছেন।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরিন আক্তার বলেন, বুধবার দিনগত রাতে ভারী বর্ষণ হয়েছে। এতে সাজেক-বাঘাইহাট সড়কের নন্দরাম, চাইল্ল্যাতলী ও চম্পকনগর এলাকায় পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে। নন্দরাম এলাকায় তুলনামূলক বেশি মাটি ধসে পড়েছে। ফায়ার সার্ভিস কাজ শুরু করেছে। তবে নন্দরাম এলাকায় ধসে পড়া মাটির পরিমাণ বেশি হওয়ায় সেটি সরানোর জন্য সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এস্কেভেটর পাঠানো হচ্ছে। দ্রুত মাটি সরানোর কাজ শুরু হবে। যান চলাচল বন্ধ থাকায় সাজেকে ৪২৫ জন পর্যটক আটকা পড়েছেন।

সাজেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অতুলাল চাকমা বলেন, সড়কের তিনটি স্থানে পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে। সড়কের ওপর বড় বড় পাথর ও গাছপালা উপড়ে পড়েছে। স্থানীয় মানুষদের মাটি সরানোর কাজে লাগিয়েছি। তবে ভারি যন্ত্রপাতি ও বুলডোজার ছাড়া এসব পাথর গাছপালা সরানো সম্ভব নয়। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে অবগত করেছি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

পাঁচ মামলায় চিন্ময়ের জামিন নামঞ্জুর

সাজেকে পাহাড় ধস, আটকা পড়েছেন ৪ শতাধিক পর্যটক

প্রকাশের সময় : ০১:৩৪:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫

রাঙামাটি জেলা প্রতিনিধি : 

রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক বাঘাইহাট সড়কের নন্দারাম, চাইল্ল্যাতলী ও চম্পক নগর এলাকায় পাহাড়ের মাটি ধসে পরে খাগড়াছড়ির সঙ্গে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে সাজেকে আটকা পড়েছেন চার শতাধিক পর্যটক।

বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) ভোরে বাঘাইছড়ির বাঘাইহাট সড়কের নন্দারাম, চাইল্ল্যাতলী ও চম্পক নগর এলাকায় এই পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সড়ক থেকে ধসে পড়া মাটি সরানোর কাজ শুরু করেছেন। স্থানীয়রাও উদ্ধার কাজে অংশ নিয়েছেন।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরিন আক্তার বলেন, বুধবার দিনগত রাতে ভারী বর্ষণ হয়েছে। এতে সাজেক-বাঘাইহাট সড়কের নন্দরাম, চাইল্ল্যাতলী ও চম্পকনগর এলাকায় পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে। নন্দরাম এলাকায় তুলনামূলক বেশি মাটি ধসে পড়েছে। ফায়ার সার্ভিস কাজ শুরু করেছে। তবে নন্দরাম এলাকায় ধসে পড়া মাটির পরিমাণ বেশি হওয়ায় সেটি সরানোর জন্য সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এস্কেভেটর পাঠানো হচ্ছে। দ্রুত মাটি সরানোর কাজ শুরু হবে। যান চলাচল বন্ধ থাকায় সাজেকে ৪২৫ জন পর্যটক আটকা পড়েছেন।

সাজেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অতুলাল চাকমা বলেন, সড়কের তিনটি স্থানে পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে। সড়কের ওপর বড় বড় পাথর ও গাছপালা উপড়ে পড়েছে। স্থানীয় মানুষদের মাটি সরানোর কাজে লাগিয়েছি। তবে ভারি যন্ত্রপাতি ও বুলডোজার ছাড়া এসব পাথর গাছপালা সরানো সম্ভব নয়। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে অবগত করেছি।