Dhaka মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
খুলনা- ১ আসনে রীতিমতো সাড়া ফেলেছেন

বিএনপি’র সম্ভাব্য প্রার্থী জনপ্রিয় ছাত্রদল নেতা জিয়াউর রহমান পাপুল

খুলনা  ব্যুরো: 

আওয়ামী লীগের ঘাঁটিতে আঘাত হেনেছে এবার বিএনপি। আর সেই বিড়ালের গলায় ঘন্টা পরাবেন সাবেক ছাত্রদল নেতা ক্লিন ইমেজের প্রতিচ্ছবি জিয়াউর রহমান পাপুল। দাকোপ-বটিয়াঘাটা নিয়ে গঠিত খুলনা-১ আসনে রীতিমতো সাড়া ফেলেছেন এক সময়ের জনপ্রিয় ছাত্রদল নেতা জিয়াউর রহমান পাপুল, যাদের নেতৃত্বে এরশাদ বিরোধী আন্দোলন গণঅভ্যুত্থানে রুপ লাভ করেছিল, যাদের সক্রিয় ভূমিকার জন্য জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ঢাকাসহ সমগ্র বাংলাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রসংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল, তিনি তাঁদেরই একজন বরেণ্য সাবেক নন্দিত ছাত্রদল নেতা।

এ আসনে এর আগে প্রার্থী হিসাবে একাধিকবার নির্বাচন করেছেন দলের জেলা কমিটির সাবেক আহবায়ক আমির এজাজ খান। ৫ আগস্টের আগে এবং পরে আমির এজাজ খানের একাধিক বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে বিরক্ত হয়ে দলের হাই কমান্ড এজাজের নেতৃত্বাধীন জেলা কমিটি বিলুপ্ত করে দেয়। সে সময়ে চরমভাবে অবহেলিত দাকোপ- বটিয়াঘাটার নেতৃত্ব দিতে মাঠে নামেন বটিয়াঘাটা উপজেলার বিরাট গ্রামের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান জিয়াউর রহমান পাপুল। তাঁর পিতা প্রয়াত মিজানুর রহমান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক ছিলেন।

তিনি ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সহ-সভাপতি এবং ৯০’র ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে হাজী মোহাম্মদ মহসীন হল ছাত্র-সংসদের নির্বাচিত ক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন। তিনি পূর্ব থেকেই দল ও দলের বাইরে বিশাল জনগোষ্ঠীকে সেবা দিয়ে আসছেন। দলের ক্রান্তিলগ্নে তিনি নেপথ্যে থেকে সব সময়েই দলকে আর্থিক- মানসিক- মানবিক সহযোগিতা করে আসছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করা সুশিক্ষিত জিয়াউর রহমান পাপুলের নিরহংকার আচরণ তার নির্বাচনী এলাকায় ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। তিনি মাঠে নামলে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মী ও দলের শুভাকাঙ্খীদের মধ্যে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। হিন্দু-মুসলমান দল মত নির্বিশেষে সাধারণ জনগণ তার পাশে দাঁড়িয়েছে। তিনি সনাতন সম্প্রদায়ের দায়িত্ব নিয়ে স্থানীয় জনগণকে বলেছেন, আপনারা এ মাটি ও মানুষের সন্তান, এ আলো বাতাসে আপনারা বড় হয়েছেন। একজন মুসলিম যেভাবে রাষ্ট্রের সুবিধা ভোগ করে আপনারাও তেমনি রাষ্ট্রের সুযোগ সুবিধা ভোগ করবেন। সনাতন সম্প্রদায়ের লোকজন তার এহেন বক্তব্যে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত।

তিনি খুলনা-১ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনী এলাকা বটিয়াঘাটা-দাকোপ থেকে সফলভাবে বিজয়ী হয়ে বেরিয়ে আসার জন্য আগাম মাঠে ময়দানে নির্বাচনী গণসংযোগে নেমে অতি দ্রুততম সময়ে ওই অঞ্চলের সকল শ্রেণীর মানুষের হৃদয়ে সাড়া জাগাতে সক্ষম হয়েছেন। তাছাড়া সাধারণ জনগণ অতি আগ্রহে শ্রদ্ধা-ভালবাসা জানাতে, মতবিনিময় করতে, পরামর্শ গ্রহণ করতে সন্ধ্যা হতে গভীর রাত অবধি শত শত মানুষ যেভাবে তার কাছে ভীড় করছে তা দেখার মতো। তিনি এলাকায় গেলে ফুল বর্ষণে, বক্তব্যে, আপ্যায়নে, ভালোবাসায় হাসিমুখে সাধারণ জনগণ যেভাবে বরণ করে নিচ্ছেন, সেটা স্বচক্ষে না দেখলে কেউ বিশ্বাস করতে পারবে না।

দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত বঞ্চিত এলাকার লোকজন এলাকায় পরিবর্তন চায়। বিগত দিনে বিএনপি’র নেতৃত্ব প্রদানকারী একজন নেতা তার কর্মকাণ্ড দিয়ে বিএনপি’র পক্ষে জনমত গঠন করা তো দূরের কথা বরং চরমভাবে বিতর্কিত এবং বারংবার নির্বাচনে প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন। অন্যদিকে বাংলাদেশের জন্মলগ্ন হতে দাকোপ-বটিয়াঘাটা এলাকায় আওয়ামীলীগ থেকে নির্বাচিত সকল সংসদ সদস্যগণ নির্বাচিত হয়েছেন, তাঁরা এলাকার জনগনের ভাগ্য উন্নয়নে অবদান রাখতে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছেন। এলাকার লোকজন বার বার হয়েছেন ব্যথিত। উন্নয়নের ছোঁয়া দেশের অন্যান্য অঞ্চলে কিছু লাগলেও দাকোপ-বটিয়াঘাটাতে কোন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। হয়নি কোন ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হয়নি কোন ধর্মীয় উপাসনালয়, গড়ে ওঠেনি কোন নান্দনিক হাসপাতাল, গড়ে ওঠেনি কোন মিল কলকারখানা, হয়নি কোন রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন। এ অঞ্চলের মানুষ জিয়াউর রহমান পাপুলের মতো উচ্চশিক্ষিত-মেধাবী, আস্থাশীল সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য ক্লিন ইমেজের একজন নেতাকে কাছে পেয়ে তারা দাকোপ-বটিয়াঘাটা অঞ্চলের উন্নয়নের স্বপ্নে বুক বেঁধেছেন।

সুন্দরবন ঘেষা অবহেলিত দাকোপ- বটিয়াঘাটাকে আরও উন্নত করার পরিকল্পনা তিনি গ্রহণ করেছেন। নদী ভাঙ্গন তার নির্বাচনী এলাকায় অন্যতম সমস্যা হওয়ায় নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ এবং নদী শাসন, তরমুজসহ বিভিন্ন কৃষি পণ্য আরো সহজে বাজারজাত করণের লক্ষ্যে রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন, খুলনা হতে দাকোপ পর্যন্ত চার লেন বিশিষ্ট সড়ক নির্মাণে সড়ক পথে সুন্দরবন, ব্যাপক কৃষি উন্নয়ন তার পরিকল্পনায় অন্যতম অগ্রাধিকার। সুন্দরবনের কারণে দাকোপকে ভ্রমণপিপাসু জনগণের জন্য পর্যটন এলাকা হিসাবে গড়ে তোলাসহ অবহেলিত নারী সমাজের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশেষ পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। তিনি শিক্ষা বিস্তারের জন্য আরো স্কুল-কলেজ করার পরিকল্পনা করেছেন। তাঁর নির্বাচনী এলাকার জলমা ইউনিয়নকে তিনি খুলনা মহানগরীর আদলে একটি দৃষ্টি নন্দন এলাকা গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।

জিয়াউর রহমান পাপুলকে খুলনা-১ (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) আসনে বিএনপি হতে দলীয় মনোনয়ণ প্রদান করা হলে তিনি বিপুল ভোটে জয়লাভ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান-এর হাতকে আরও শক্তিশালী করার জন্য অবদান রাখতে পারবেন। এভাবেই ওই অঞ্চলটি হয়ে উঠবে বিএনপির আরেকটি স্থায়ী নতুন ঘাঁটি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

খুলনা- ১ আসনে রীতিমতো সাড়া ফেলেছেন

বিএনপি’র সম্ভাব্য প্রার্থী জনপ্রিয় ছাত্রদল নেতা জিয়াউর রহমান পাপুল

প্রকাশের সময় : ১২:১০:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫

খুলনা  ব্যুরো: 

আওয়ামী লীগের ঘাঁটিতে আঘাত হেনেছে এবার বিএনপি। আর সেই বিড়ালের গলায় ঘন্টা পরাবেন সাবেক ছাত্রদল নেতা ক্লিন ইমেজের প্রতিচ্ছবি জিয়াউর রহমান পাপুল। দাকোপ-বটিয়াঘাটা নিয়ে গঠিত খুলনা-১ আসনে রীতিমতো সাড়া ফেলেছেন এক সময়ের জনপ্রিয় ছাত্রদল নেতা জিয়াউর রহমান পাপুল, যাদের নেতৃত্বে এরশাদ বিরোধী আন্দোলন গণঅভ্যুত্থানে রুপ লাভ করেছিল, যাদের সক্রিয় ভূমিকার জন্য জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ঢাকাসহ সমগ্র বাংলাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রসংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল, তিনি তাঁদেরই একজন বরেণ্য সাবেক নন্দিত ছাত্রদল নেতা।

এ আসনে এর আগে প্রার্থী হিসাবে একাধিকবার নির্বাচন করেছেন দলের জেলা কমিটির সাবেক আহবায়ক আমির এজাজ খান। ৫ আগস্টের আগে এবং পরে আমির এজাজ খানের একাধিক বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে বিরক্ত হয়ে দলের হাই কমান্ড এজাজের নেতৃত্বাধীন জেলা কমিটি বিলুপ্ত করে দেয়। সে সময়ে চরমভাবে অবহেলিত দাকোপ- বটিয়াঘাটার নেতৃত্ব দিতে মাঠে নামেন বটিয়াঘাটা উপজেলার বিরাট গ্রামের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান জিয়াউর রহমান পাপুল। তাঁর পিতা প্রয়াত মিজানুর রহমান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক ছিলেন।

তিনি ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সহ-সভাপতি এবং ৯০’র ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে হাজী মোহাম্মদ মহসীন হল ছাত্র-সংসদের নির্বাচিত ক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন। তিনি পূর্ব থেকেই দল ও দলের বাইরে বিশাল জনগোষ্ঠীকে সেবা দিয়ে আসছেন। দলের ক্রান্তিলগ্নে তিনি নেপথ্যে থেকে সব সময়েই দলকে আর্থিক- মানসিক- মানবিক সহযোগিতা করে আসছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করা সুশিক্ষিত জিয়াউর রহমান পাপুলের নিরহংকার আচরণ তার নির্বাচনী এলাকায় ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। তিনি মাঠে নামলে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মী ও দলের শুভাকাঙ্খীদের মধ্যে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। হিন্দু-মুসলমান দল মত নির্বিশেষে সাধারণ জনগণ তার পাশে দাঁড়িয়েছে। তিনি সনাতন সম্প্রদায়ের দায়িত্ব নিয়ে স্থানীয় জনগণকে বলেছেন, আপনারা এ মাটি ও মানুষের সন্তান, এ আলো বাতাসে আপনারা বড় হয়েছেন। একজন মুসলিম যেভাবে রাষ্ট্রের সুবিধা ভোগ করে আপনারাও তেমনি রাষ্ট্রের সুযোগ সুবিধা ভোগ করবেন। সনাতন সম্প্রদায়ের লোকজন তার এহেন বক্তব্যে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত।

তিনি খুলনা-১ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনী এলাকা বটিয়াঘাটা-দাকোপ থেকে সফলভাবে বিজয়ী হয়ে বেরিয়ে আসার জন্য আগাম মাঠে ময়দানে নির্বাচনী গণসংযোগে নেমে অতি দ্রুততম সময়ে ওই অঞ্চলের সকল শ্রেণীর মানুষের হৃদয়ে সাড়া জাগাতে সক্ষম হয়েছেন। তাছাড়া সাধারণ জনগণ অতি আগ্রহে শ্রদ্ধা-ভালবাসা জানাতে, মতবিনিময় করতে, পরামর্শ গ্রহণ করতে সন্ধ্যা হতে গভীর রাত অবধি শত শত মানুষ যেভাবে তার কাছে ভীড় করছে তা দেখার মতো। তিনি এলাকায় গেলে ফুল বর্ষণে, বক্তব্যে, আপ্যায়নে, ভালোবাসায় হাসিমুখে সাধারণ জনগণ যেভাবে বরণ করে নিচ্ছেন, সেটা স্বচক্ষে না দেখলে কেউ বিশ্বাস করতে পারবে না।

দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত বঞ্চিত এলাকার লোকজন এলাকায় পরিবর্তন চায়। বিগত দিনে বিএনপি’র নেতৃত্ব প্রদানকারী একজন নেতা তার কর্মকাণ্ড দিয়ে বিএনপি’র পক্ষে জনমত গঠন করা তো দূরের কথা বরং চরমভাবে বিতর্কিত এবং বারংবার নির্বাচনে প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন। অন্যদিকে বাংলাদেশের জন্মলগ্ন হতে দাকোপ-বটিয়াঘাটা এলাকায় আওয়ামীলীগ থেকে নির্বাচিত সকল সংসদ সদস্যগণ নির্বাচিত হয়েছেন, তাঁরা এলাকার জনগনের ভাগ্য উন্নয়নে অবদান রাখতে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছেন। এলাকার লোকজন বার বার হয়েছেন ব্যথিত। উন্নয়নের ছোঁয়া দেশের অন্যান্য অঞ্চলে কিছু লাগলেও দাকোপ-বটিয়াঘাটাতে কোন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। হয়নি কোন ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হয়নি কোন ধর্মীয় উপাসনালয়, গড়ে ওঠেনি কোন নান্দনিক হাসপাতাল, গড়ে ওঠেনি কোন মিল কলকারখানা, হয়নি কোন রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন। এ অঞ্চলের মানুষ জিয়াউর রহমান পাপুলের মতো উচ্চশিক্ষিত-মেধাবী, আস্থাশীল সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য ক্লিন ইমেজের একজন নেতাকে কাছে পেয়ে তারা দাকোপ-বটিয়াঘাটা অঞ্চলের উন্নয়নের স্বপ্নে বুক বেঁধেছেন।

সুন্দরবন ঘেষা অবহেলিত দাকোপ- বটিয়াঘাটাকে আরও উন্নত করার পরিকল্পনা তিনি গ্রহণ করেছেন। নদী ভাঙ্গন তার নির্বাচনী এলাকায় অন্যতম সমস্যা হওয়ায় নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ এবং নদী শাসন, তরমুজসহ বিভিন্ন কৃষি পণ্য আরো সহজে বাজারজাত করণের লক্ষ্যে রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন, খুলনা হতে দাকোপ পর্যন্ত চার লেন বিশিষ্ট সড়ক নির্মাণে সড়ক পথে সুন্দরবন, ব্যাপক কৃষি উন্নয়ন তার পরিকল্পনায় অন্যতম অগ্রাধিকার। সুন্দরবনের কারণে দাকোপকে ভ্রমণপিপাসু জনগণের জন্য পর্যটন এলাকা হিসাবে গড়ে তোলাসহ অবহেলিত নারী সমাজের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশেষ পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। তিনি শিক্ষা বিস্তারের জন্য আরো স্কুল-কলেজ করার পরিকল্পনা করেছেন। তাঁর নির্বাচনী এলাকার জলমা ইউনিয়নকে তিনি খুলনা মহানগরীর আদলে একটি দৃষ্টি নন্দন এলাকা গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।

জিয়াউর রহমান পাপুলকে খুলনা-১ (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) আসনে বিএনপি হতে দলীয় মনোনয়ণ প্রদান করা হলে তিনি বিপুল ভোটে জয়লাভ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান-এর হাতকে আরও শক্তিশালী করার জন্য অবদান রাখতে পারবেন। এভাবেই ওই অঞ্চলটি হয়ে উঠবে বিএনপির আরেকটি স্থায়ী নতুন ঘাঁটি।