Dhaka রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চলমান বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ছে

সংগৃহীত ছবি

চলমান বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। সোমবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেন, কোভিড-১৯ বিস্তার রোধে চলমান বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামীকাল প্রজ্ঞাপন হতে পারে।

এদিকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ৫ মে মধ্যরাত পর্যন্ত বিধিনিষেধ বলবৎ রাখার বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছে সরকার।

করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় ৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত সীমিত বিধিনিষেধ দেওয়া হলেও তা খুব একটা কার্যকর হয়নি। পরে ১৪ এপ্রিল থেকে শুরু হয় এক সপ্তাহের কঠোর বিধিনিষেধ। এটি কার্যকর করতে সরকারের ১৩ দফা বিধিনিষেধে বলা হয়, অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া (ওষুধ ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কেনা, চিকিৎসা সেবা, মরদেহ দাফন বা সৎকার এবং টিকা কার্ড নিয়ে টিকার জন্য যাওয়া) কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না।

এরইমধ্যে ১৮ এপ্রিল রাতে এক বৈঠকে চলমান বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সুপারিশ করে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। যা ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। যদিও কোনো লকডাউন বা বিধিনিষেধই সঠিকভাবে কার্যকর হচ্ছে না। শুধুমাত্র বাস ও ট্রেন ছাড়া সবই চলছে। মার্কেটগুলোতে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

দেশের বিচার ও আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন : শিল্প উপদেষ্টা

চলমান বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ছে

প্রকাশের সময় : ১০:২৯:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ এপ্রিল ২০২১

চলমান বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। সোমবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেন, কোভিড-১৯ বিস্তার রোধে চলমান বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামীকাল প্রজ্ঞাপন হতে পারে।

এদিকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ৫ মে মধ্যরাত পর্যন্ত বিধিনিষেধ বলবৎ রাখার বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছে সরকার।

করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় ৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত সীমিত বিধিনিষেধ দেওয়া হলেও তা খুব একটা কার্যকর হয়নি। পরে ১৪ এপ্রিল থেকে শুরু হয় এক সপ্তাহের কঠোর বিধিনিষেধ। এটি কার্যকর করতে সরকারের ১৩ দফা বিধিনিষেধে বলা হয়, অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া (ওষুধ ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কেনা, চিকিৎসা সেবা, মরদেহ দাফন বা সৎকার এবং টিকা কার্ড নিয়ে টিকার জন্য যাওয়া) কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না।

এরইমধ্যে ১৮ এপ্রিল রাতে এক বৈঠকে চলমান বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সুপারিশ করে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। যা ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। যদিও কোনো লকডাউন বা বিধিনিষেধই সঠিকভাবে কার্যকর হচ্ছে না। শুধুমাত্র বাস ও ট্রেন ছাড়া সবই চলছে। মার্কেটগুলোতে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি।