Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডিসেম্বরে নির্বাচন না দিলে দেশের তরুণ সমাজ তার উচিত জবাব দেবে : যুবদল সভাপতি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না বলেন, ডিসেম্বরে নির্বাচন না দিলে দেশের তরুণ সমাজ তার উচিত জবাব দেবে। দেশের বিরুদ্ধে চলা সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় নির্বাচনের বিকল্প নেই।

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) নয়াপল্টনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের যৌথ সংবাদ সম্মেলন এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, তারেক রহমান বলেছে ডিসেম্বরে নির্বাচন দিতে হবে। আমরাও বলেছি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। আমি প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য খণ্ডিত করে কিছু বলতে চাই না। আমরা নির্বাচন চাই।

যুবদল সভাপতি বলেন, বলেন, ঢাকায় এবং অন্যান্য শহরে তারুণ্যের সমাবেশে লাখো তরুণের উপস্থিতির ফলে নগরবাসীর যে দুর্ভোগ হয়েছে তার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমাদের প্রতিটি কর্মসূচি সফল করতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন, পুলিশ ও ট্রাফিক বিভাগকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

তিনি বলেন, তরুণদের ভোটাধিকার হরণ আজও একটি জাতীয় সঙ্কট। এটি শুধু একটি সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘনের বিষয় নয়, বরং একটি প্রজন্মকে রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহণের মৌলিক সুযোগ থেকে বঞ্চিত করার নিষ্ঠুর উদাহরণ।

মোনায়েম মুন্না বলেন, কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য ছিল তরুণদের সৃজনশীলতা, দক্ষতা ও ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে রাজনীতি ও অর্থনীতির নতুন দিগন্ত উন্মোচন এবং তা জাতীয় উন্নয়ন কৌশলের সাথে সংযুক্ত করা। লাখ লাখ মানুষের সরব উপস্থিতিতে এবং তরুণদের প্রাণবন্ত অংশগ্রহণে কর্মসূচিগুলো অত্যন্ত সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তরুণদের রাজনৈতিক অধিকার ও অংশগ্রহণের প্রতি অঙ্গীকার এবং গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য তাদের দৃঢ় সংকল্প এ আটটি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তা দৃঢ়ভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ ও সমর্থনের জন্য আমরা দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ-বিশেষ করে তরুণ শিক্ষার্থী, শিক্ষক, শ্রমিক, চাকরিজীবী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উদ্যোক্তা, পেশাজীবী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। দল, মত, শ্রেণি ও পেশার পার্থক্য ভুলে যে ঐক্য, সাহস ও সচেতনতা জনগণ দেখিয়েছে, তা আমাদের এই উদ্যোগকে সাফল্যমণ্ডিত করেছে এবং ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে গণতন্ত্র ও ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের সংগ্রামে নতুন অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।

এ সময় ঢাকায় এবং অন্যান্য শহরে তারুণ্যের উত্তাল তরঙ্গে লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতির ফলে নগরবাসীর যে সাময়িক দুর্ভোগ হয়েছে, বিশেষ করে যানজটের কারণে, তার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেন যুবদল সভাপতি।

বার্তা পৌঁছে দেয়া গণমাধ্যম কর্মীদের প্রতি জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি।

মোনায়েম মুন্না বলেন, তরুণদের ভোটাধিকার হরণ আজও একটি জাতীয় সঙ্কট। এটি শুধু একটি সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘনের বিষয় নয়, বরং একটি প্রজন্মকে রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহণের মৌলিক সুযোগ থেকে বঞ্চিত করার নিষ্ঠুর উদাহরণ। ইতিহাস সাক্ষী, অতীতেও এই দেশের তরুণরাই ভোটের অধিকার ছিনিয়ে এনেছিল-তারা রাজপথে লড়েছে, রক্ত দিয়েছে, অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে। আজ আবার তারা সেই একই সঙ্কটে দাঁড়িয়ে।

মুন্না বলেন, দেশজুড়ে কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা শুধু গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের একটি জাতীয় ঐক্যের ইঙ্গিত পাইনি, বরং স্পষ্টভাবে দেখতে পেয়েছি নতুন প্রজন্মের সেই লড়াইয়ের পুনর্জাগরণ-যেখানে তরুণরা নিজেদের অধিকার রক্ষায় আবারো সংগঠিত হচ্ছে, কথা বলছে এবং নিজ অবস্থান থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। তারা জানে, ভোটাধিকার শুধু ভোট দেয়ার বিষয় নয়- এটি ভবিষ্যৎ নির্মাণের শক্তি। এই জাগরণই একদিন একটি ন্যায়ভিত্তিক, গণতান্ত্রিক এবং উদার রাষ্ট্রব্যবস্থার ভিত্তি রচনা করবে।

ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসির বলেন, আমরা ৫ আগস্টের পর থেকে বারবার বলে আসছি, শিবির গত সাড়ে ১৫ বছরে ধরে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সেভাবে শরিক হয়নি। তারা তাদের নেতাদের মুক্তির আন্দোলনে শরিক হয়েছে। বিশেষ করে ১৪, ১৮, ২৪-এ ভোটের অধিকারের জন্য দেশের মানুষ যে আন্দোলন করেছে সেগুলোতে আমরা তাদের দেখিনি।

তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর তারা বিভিন্ন ক্যাম্পাসে একধরনের দখলদারিত্ব শুরু করেছে। আমরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখেছি একটি গণতান্ত্রিক মিছিলে তারা হামলা করেছে। চট্টগ্রামে দেখা গেছে, একজন নারী শিক্ষার্থীকে কীভাবে হামলা করেছে। বাম দলের মিছিলে তারা প্রকাশ্যে হামলা করার চেষ্টা করেছিল।

নাসির বলেন, ছাত্রদল সবসময় বলে আসছে, গুপ্ত রাজনীতির কারণে সাধারণ শিক্ষার্থীদের তারা চরমভাবে বিভ্রান্ত করে আসছে, যা এখন স্পষ্ট হচ্ছে। কুয়েটে ছাত্রদল প্রকাশ্যে গণতান্ত্রিকভাবে রাজনীতি করতে চেয়েছে। কিন্তু ছাত্রদলের সমর্থকদের ওপর হামলা হয়েছে, হামলাকে কেন্দ্র করে মব সৃষ্টি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা মনে করি, বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রকাশ্যে গণতান্ত্রিক রাজনীতি থাকা উচিত। কোনো গুপ্ত রাজনীতি করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করা উচিত নয়।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ডা: জাহিদুল কবির জাহিদ, ছাত্রদল সহ সভাপতি তৌহিদুর রহমান আউয়াল প্রমুখ।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

নৌকা তৈরিতেই ফিরছে আগৈলঝাড়ার অর্ধ শতাধিক পরিবারের সচ্ছলতা

ডিসেম্বরে নির্বাচন না দিলে দেশের তরুণ সমাজ তার উচিত জবাব দেবে : যুবদল সভাপতি

প্রকাশের সময় : ০১:৫০:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না বলেন, ডিসেম্বরে নির্বাচন না দিলে দেশের তরুণ সমাজ তার উচিত জবাব দেবে। দেশের বিরুদ্ধে চলা সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় নির্বাচনের বিকল্প নেই।

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) নয়াপল্টনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের যৌথ সংবাদ সম্মেলন এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, তারেক রহমান বলেছে ডিসেম্বরে নির্বাচন দিতে হবে। আমরাও বলেছি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। আমি প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য খণ্ডিত করে কিছু বলতে চাই না। আমরা নির্বাচন চাই।

যুবদল সভাপতি বলেন, বলেন, ঢাকায় এবং অন্যান্য শহরে তারুণ্যের সমাবেশে লাখো তরুণের উপস্থিতির ফলে নগরবাসীর যে দুর্ভোগ হয়েছে তার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমাদের প্রতিটি কর্মসূচি সফল করতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন, পুলিশ ও ট্রাফিক বিভাগকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

তিনি বলেন, তরুণদের ভোটাধিকার হরণ আজও একটি জাতীয় সঙ্কট। এটি শুধু একটি সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘনের বিষয় নয়, বরং একটি প্রজন্মকে রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহণের মৌলিক সুযোগ থেকে বঞ্চিত করার নিষ্ঠুর উদাহরণ।

মোনায়েম মুন্না বলেন, কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য ছিল তরুণদের সৃজনশীলতা, দক্ষতা ও ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে রাজনীতি ও অর্থনীতির নতুন দিগন্ত উন্মোচন এবং তা জাতীয় উন্নয়ন কৌশলের সাথে সংযুক্ত করা। লাখ লাখ মানুষের সরব উপস্থিতিতে এবং তরুণদের প্রাণবন্ত অংশগ্রহণে কর্মসূচিগুলো অত্যন্ত সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তরুণদের রাজনৈতিক অধিকার ও অংশগ্রহণের প্রতি অঙ্গীকার এবং গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য তাদের দৃঢ় সংকল্প এ আটটি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তা দৃঢ়ভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ ও সমর্থনের জন্য আমরা দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ-বিশেষ করে তরুণ শিক্ষার্থী, শিক্ষক, শ্রমিক, চাকরিজীবী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উদ্যোক্তা, পেশাজীবী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। দল, মত, শ্রেণি ও পেশার পার্থক্য ভুলে যে ঐক্য, সাহস ও সচেতনতা জনগণ দেখিয়েছে, তা আমাদের এই উদ্যোগকে সাফল্যমণ্ডিত করেছে এবং ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে গণতন্ত্র ও ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের সংগ্রামে নতুন অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।

এ সময় ঢাকায় এবং অন্যান্য শহরে তারুণ্যের উত্তাল তরঙ্গে লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতির ফলে নগরবাসীর যে সাময়িক দুর্ভোগ হয়েছে, বিশেষ করে যানজটের কারণে, তার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেন যুবদল সভাপতি।

বার্তা পৌঁছে দেয়া গণমাধ্যম কর্মীদের প্রতি জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি।

মোনায়েম মুন্না বলেন, তরুণদের ভোটাধিকার হরণ আজও একটি জাতীয় সঙ্কট। এটি শুধু একটি সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘনের বিষয় নয়, বরং একটি প্রজন্মকে রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহণের মৌলিক সুযোগ থেকে বঞ্চিত করার নিষ্ঠুর উদাহরণ। ইতিহাস সাক্ষী, অতীতেও এই দেশের তরুণরাই ভোটের অধিকার ছিনিয়ে এনেছিল-তারা রাজপথে লড়েছে, রক্ত দিয়েছে, অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে। আজ আবার তারা সেই একই সঙ্কটে দাঁড়িয়ে।

মুন্না বলেন, দেশজুড়ে কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা শুধু গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের একটি জাতীয় ঐক্যের ইঙ্গিত পাইনি, বরং স্পষ্টভাবে দেখতে পেয়েছি নতুন প্রজন্মের সেই লড়াইয়ের পুনর্জাগরণ-যেখানে তরুণরা নিজেদের অধিকার রক্ষায় আবারো সংগঠিত হচ্ছে, কথা বলছে এবং নিজ অবস্থান থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। তারা জানে, ভোটাধিকার শুধু ভোট দেয়ার বিষয় নয়- এটি ভবিষ্যৎ নির্মাণের শক্তি। এই জাগরণই একদিন একটি ন্যায়ভিত্তিক, গণতান্ত্রিক এবং উদার রাষ্ট্রব্যবস্থার ভিত্তি রচনা করবে।

ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসির বলেন, আমরা ৫ আগস্টের পর থেকে বারবার বলে আসছি, শিবির গত সাড়ে ১৫ বছরে ধরে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সেভাবে শরিক হয়নি। তারা তাদের নেতাদের মুক্তির আন্দোলনে শরিক হয়েছে। বিশেষ করে ১৪, ১৮, ২৪-এ ভোটের অধিকারের জন্য দেশের মানুষ যে আন্দোলন করেছে সেগুলোতে আমরা তাদের দেখিনি।

তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর তারা বিভিন্ন ক্যাম্পাসে একধরনের দখলদারিত্ব শুরু করেছে। আমরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখেছি একটি গণতান্ত্রিক মিছিলে তারা হামলা করেছে। চট্টগ্রামে দেখা গেছে, একজন নারী শিক্ষার্থীকে কীভাবে হামলা করেছে। বাম দলের মিছিলে তারা প্রকাশ্যে হামলা করার চেষ্টা করেছিল।

নাসির বলেন, ছাত্রদল সবসময় বলে আসছে, গুপ্ত রাজনীতির কারণে সাধারণ শিক্ষার্থীদের তারা চরমভাবে বিভ্রান্ত করে আসছে, যা এখন স্পষ্ট হচ্ছে। কুয়েটে ছাত্রদল প্রকাশ্যে গণতান্ত্রিকভাবে রাজনীতি করতে চেয়েছে। কিন্তু ছাত্রদলের সমর্থকদের ওপর হামলা হয়েছে, হামলাকে কেন্দ্র করে মব সৃষ্টি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা মনে করি, বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রকাশ্যে গণতান্ত্রিক রাজনীতি থাকা উচিত। কোনো গুপ্ত রাজনীতি করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করা উচিত নয়।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ডা: জাহিদুল কবির জাহিদ, ছাত্রদল সহ সভাপতি তৌহিদুর রহমান আউয়াল প্রমুখ।