Dhaka বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফরিদপুরের সদরপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে ১৫ জন গ্রেপ্তার

ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি : 

ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় বিশেষ অভিযানে ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী। শনিবার (১৭ মে) দিবাগত রাত ২ টার দিকে পুলিশ এবং সেনাবাহিনী উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের যাত্রাবাড়ি ও ঠেঙ্গামারী গ্রামে এ অভিযান চালায়।

গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে থানায় হামলা ও সরকারি অস্ত্র লুট মামলায় ১১জন, ডাকাতি মামলায় ২ ও একাধিক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত ২ জন আসামি রয়েছে বলে জানিয়েছে সদরপুর থানা পুলিশ।

রোববার (১৮ মে) দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের ফরিদপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

ফরিদপুরের সদরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হাসান জানান, গত বছরের ৫ আগস্ট সদরপুর থানায় সংঘটিত হামলা ও সরকারি অস্ত্র লুট, ডাকাতি এবং ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে এই অভিযান পরিচালিত হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত অধিকাংশের বিরুদ্ধেই একাধিক মামলা রয়েছে।

তিনি আরো জানান, অভিযানের সময় সন্দেহভাজনদের বাড়ি ঘিরে ফেলা হয় এবং কোনো ধরনের সংঘর্ষ ছাড়াই অভিযান সফলভাবে সম্পন্ন করা হয়।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

নারায়ণগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১০

ফরিদপুরের সদরপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে ১৫ জন গ্রেপ্তার

প্রকাশের সময় : ০৪:৫৩:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি : 

ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় বিশেষ অভিযানে ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী। শনিবার (১৭ মে) দিবাগত রাত ২ টার দিকে পুলিশ এবং সেনাবাহিনী উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের যাত্রাবাড়ি ও ঠেঙ্গামারী গ্রামে এ অভিযান চালায়।

গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে থানায় হামলা ও সরকারি অস্ত্র লুট মামলায় ১১জন, ডাকাতি মামলায় ২ ও একাধিক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত ২ জন আসামি রয়েছে বলে জানিয়েছে সদরপুর থানা পুলিশ।

রোববার (১৮ মে) দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের ফরিদপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

ফরিদপুরের সদরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হাসান জানান, গত বছরের ৫ আগস্ট সদরপুর থানায় সংঘটিত হামলা ও সরকারি অস্ত্র লুট, ডাকাতি এবং ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে এই অভিযান পরিচালিত হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত অধিকাংশের বিরুদ্ধেই একাধিক মামলা রয়েছে।

তিনি আরো জানান, অভিযানের সময় সন্দেহভাজনদের বাড়ি ঘিরে ফেলা হয় এবং কোনো ধরনের সংঘর্ষ ছাড়াই অভিযান সফলভাবে সম্পন্ন করা হয়।