Dhaka সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে কিনা সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : মির্জা ফখরুল

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০২:৪১:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ১৮৬ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে কি হবে না, নির্বাচন করবে কি করবে না- এটা জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে। বিএনপির এ ব্যাপারে কোনো মতামত নেই।

বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে ঢাকাস্থ বৃটিশ ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার জেমস গোল্ডম্যানের সঙ্গে ঘন্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ না করার পরামর্শ দিয়েছে জাতিসংঘ। কারণ, এটি প্রকৃত বহুদলীয় গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার প্রচেষ্টাকে ব্যাহত করতে পারে এবং ‘বাংলাদেশের জনগণের একটি বড় অংশকে কার্যত ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে।’ জাতিসংঘের এমন প্রতিবেদনের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা এটা আগেও থেকেই বারবার বলে আসছি। আমরা বলেছি এ বিষয়টি জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা বারবার এ বিষয়টা বলে আসছি। আমরা একটি লিবারেল গণতান্ত্রিক পার্টি আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। গণতন্ত্রে আমরা আস্থা রাখি অতীতেও চর্চা করেছি। কোন পার্টি নিষিদ্ধ হবে কোন পার্টি কাজ করবে, কোন পার্টি কাজ করবে না এটা মানুষ নির্ধারণ করবে।

নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধের পক্ষে বিএনপি কি না জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই বিষয়টা তো পরিষ্কার করে বলেছি, জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে। আমার পক্ষ থাকা না থাকা ইমমেটেরিয়াল (বস্তুহীন) , জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে।

বাংলাদেশে গত জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের বিষয়ে জাতিসংঘ প্রতিবেদন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা স্বস্তি প্রকাশ করছি যে সত্যি ঘটনাগুলো ঘটেছে সেগুলো উদঘাটিত হয়েছে। এটা প্রমাণিত হয়েছে হাসিনা একজন ফ্যাসিস্ট এটা প্রমাণিত হয়েছে। এদেশের মানুষকে নির্যাতন করেছেন গণহত্যা করেছেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ঘটনা হচ্ছে জাতিসংঘ যখন বলে তখন আমরা বিশ্বাস করি। যখন আমরা রাজনৈতিক দলগুলো বলি তখন অনেকেই বিশ্বাস করতে চায় না। জাতিসংঘের যে পর্যবেক্ষক কমিটি আসছে তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই। তাদের রিপোর্টটাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। তারা সঠিকভাবে বলেছেন একজন ব্যক্তি বিশেষ করে ফ্যাসিস্ট হাসিনার নির্দেশেই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। যেই গণহত্যা হত্যা হয়েছে তার নির্দেশে হয়েছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং ভায়োলেশন তার নির্দেশেই হয়েছে। আজকে সেটাই উঠে এসেছে তার নির্দেশেই গণতন্ত্রকে ধ্বংস করা হয়েছে। এটা প্রমাণিত হয়েছে হাসিনা একজন ফ্যাসিস্ট এটা প্রমাণিত হয়েছে। এদেশের মানুষকে নির্যাতন করেছেন গণহত্যা করেছেন। আমরা চাইব ভারত সরকার তাকে (শেখ হাসিনা) ফেরত দিয়ে বাংলাদেশ সরকারের হাতে দেবেন। এখানে তাকে এবং তার সহযোগীদেরকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

তিনি বলেন, আনুপাতিক হারে নির্বাচনে জোরালো ভাবে বিরোধী। আনুপাতিক হারে নির্বাচনের কোনো ব্যবস্থাই সমর্থন করব না, কারণ মানুষ এতে অভ্যস্ত না। এ নিয়ে প্রশ্নই উঠতে পারে না। জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আমরা চাই না। যদি হয় তাহলে রাজনৈতিক বিবেচনায় দেশটাকে আরও ভঙ্গুর অবস্থায় নিয়ে যাবে। যত দ্রুত নির্বাচন হবে তত দ্রুত দেশের পরিস্থিতি সহজ হবে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্থানীয় নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের আগেই চায় জামায়াত। আনুপাতিক হারে নির্বাচন ব্যবস্থা করতে হবে। সেইসঙ্গে নির্বাচন কমিশনকে পুরো ভোট বন্ধ করার ক্ষমতা পুনর্বহাল করতে হবে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আয়নাঘর পরিদর্শন বিষয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি এই বিষয়টাকে ভিন্নভাবে দেখি। গুম করা, হত্যা করা এটা কোন দলের কথা আমি বলতে চাই না। এখানে বাংলাদেশের মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, বাংলাদেশের মানুষকে গুম করা হয়েছে। এই কথাগুলো আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছি। যখন আল-জাজিরায় প্রথম রিপোর্ট করা হয় তখনো সরকার সম্পূর্ণভাবে এটিকে ডিনাই করেছে। কিন্তু প্রথম থেকেই এইভাবে চলে আসছে।

জাতিসংঘের প্রতিবেদন নিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, আমরা স্বস্তি প্রকাশ করছি যে সত্য ঘটনাই উদঘাটিত হয়েছে। সমস্যা হচ্ছে জাতিসংঘ যখন বলে তখন আমরা বিশ্বাস করি, যখন আমরা রাজনৈতিক দলগুলো বলি অনেকেই বিশ্বাস করতে চায় না। আমরা ধন্যবাদ জানাবো যে জাতিসংঘ পর্যবেক্ষণ কমিটি এসেছেন, তারা রিপোর্ট টা সঠিকভাবে করেছেন সে জন্য ধন্যবাদ জানাই।

ফ্যাসিস্ট হাসিনার নির্দেশেই এসব ঘটনা হয়েছে, যে সব হত্যাকাণ্ড হয়েছে তার নির্দেশেই হয়েছে উল্লেখ করে বিএনপির এই গুরুত্বপূর্ণ নেতা বলেন, যত মানবাধিকার লঙ্ঘন তার নির্দেশেই হয়েছে। গণতন্ত্র কে ধ্বংস করে দেয়া, ইন্সটিটিউশন গুলো ধ্বংস করে দেয়া এসব তার নির্দেশেই হয়েছে, একথায় রিপোর্টে উঠে এসেছে। এটা প্রমাণিত হয়েছে যে হাসিনা একজন ফ্যাসিস্ট, তিনি গণহত্যা করেছেন, মানুষের উপর নির্যাতন করেছেন।

আমরা আজকে চাইবো ভারত সরকার তাকে বাংলাদেশ সরকারের হাতে ফেরত দিবে। তাকে এবং তার সঙ্গে যারা ছিলো তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এটাই আমাদের প্রত্যাশা বলে জানান তিনি।

বৈঠক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, উনারা আমাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা, বর্তমান সরকারের পদক্ষেপ, আমাদের অন্যান্য দেশের সঙ্গে সম্পর্ক এবং কবে নির্বাচন হচ্ছে এসব বিষয়ে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটি সদস্য শামা ওবায়েদ।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে চলাচলে অনুপযোগী, দুর্ভোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে কিনা সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : মির্জা ফখরুল

প্রকাশের সময় : ০২:৪১:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে কি হবে না, নির্বাচন করবে কি করবে না- এটা জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে। বিএনপির এ ব্যাপারে কোনো মতামত নেই।

বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে ঢাকাস্থ বৃটিশ ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার জেমস গোল্ডম্যানের সঙ্গে ঘন্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ না করার পরামর্শ দিয়েছে জাতিসংঘ। কারণ, এটি প্রকৃত বহুদলীয় গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার প্রচেষ্টাকে ব্যাহত করতে পারে এবং ‘বাংলাদেশের জনগণের একটি বড় অংশকে কার্যত ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে।’ জাতিসংঘের এমন প্রতিবেদনের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা এটা আগেও থেকেই বারবার বলে আসছি। আমরা বলেছি এ বিষয়টি জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা বারবার এ বিষয়টা বলে আসছি। আমরা একটি লিবারেল গণতান্ত্রিক পার্টি আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। গণতন্ত্রে আমরা আস্থা রাখি অতীতেও চর্চা করেছি। কোন পার্টি নিষিদ্ধ হবে কোন পার্টি কাজ করবে, কোন পার্টি কাজ করবে না এটা মানুষ নির্ধারণ করবে।

নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধের পক্ষে বিএনপি কি না জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই বিষয়টা তো পরিষ্কার করে বলেছি, জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে। আমার পক্ষ থাকা না থাকা ইমমেটেরিয়াল (বস্তুহীন) , জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে।

বাংলাদেশে গত জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের বিষয়ে জাতিসংঘ প্রতিবেদন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা স্বস্তি প্রকাশ করছি যে সত্যি ঘটনাগুলো ঘটেছে সেগুলো উদঘাটিত হয়েছে। এটা প্রমাণিত হয়েছে হাসিনা একজন ফ্যাসিস্ট এটা প্রমাণিত হয়েছে। এদেশের মানুষকে নির্যাতন করেছেন গণহত্যা করেছেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ঘটনা হচ্ছে জাতিসংঘ যখন বলে তখন আমরা বিশ্বাস করি। যখন আমরা রাজনৈতিক দলগুলো বলি তখন অনেকেই বিশ্বাস করতে চায় না। জাতিসংঘের যে পর্যবেক্ষক কমিটি আসছে তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই। তাদের রিপোর্টটাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। তারা সঠিকভাবে বলেছেন একজন ব্যক্তি বিশেষ করে ফ্যাসিস্ট হাসিনার নির্দেশেই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। যেই গণহত্যা হত্যা হয়েছে তার নির্দেশে হয়েছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং ভায়োলেশন তার নির্দেশেই হয়েছে। আজকে সেটাই উঠে এসেছে তার নির্দেশেই গণতন্ত্রকে ধ্বংস করা হয়েছে। এটা প্রমাণিত হয়েছে হাসিনা একজন ফ্যাসিস্ট এটা প্রমাণিত হয়েছে। এদেশের মানুষকে নির্যাতন করেছেন গণহত্যা করেছেন। আমরা চাইব ভারত সরকার তাকে (শেখ হাসিনা) ফেরত দিয়ে বাংলাদেশ সরকারের হাতে দেবেন। এখানে তাকে এবং তার সহযোগীদেরকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

তিনি বলেন, আনুপাতিক হারে নির্বাচনে জোরালো ভাবে বিরোধী। আনুপাতিক হারে নির্বাচনের কোনো ব্যবস্থাই সমর্থন করব না, কারণ মানুষ এতে অভ্যস্ত না। এ নিয়ে প্রশ্নই উঠতে পারে না। জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আমরা চাই না। যদি হয় তাহলে রাজনৈতিক বিবেচনায় দেশটাকে আরও ভঙ্গুর অবস্থায় নিয়ে যাবে। যত দ্রুত নির্বাচন হবে তত দ্রুত দেশের পরিস্থিতি সহজ হবে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্থানীয় নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের আগেই চায় জামায়াত। আনুপাতিক হারে নির্বাচন ব্যবস্থা করতে হবে। সেইসঙ্গে নির্বাচন কমিশনকে পুরো ভোট বন্ধ করার ক্ষমতা পুনর্বহাল করতে হবে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আয়নাঘর পরিদর্শন বিষয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি এই বিষয়টাকে ভিন্নভাবে দেখি। গুম করা, হত্যা করা এটা কোন দলের কথা আমি বলতে চাই না। এখানে বাংলাদেশের মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, বাংলাদেশের মানুষকে গুম করা হয়েছে। এই কথাগুলো আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছি। যখন আল-জাজিরায় প্রথম রিপোর্ট করা হয় তখনো সরকার সম্পূর্ণভাবে এটিকে ডিনাই করেছে। কিন্তু প্রথম থেকেই এইভাবে চলে আসছে।

জাতিসংঘের প্রতিবেদন নিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, আমরা স্বস্তি প্রকাশ করছি যে সত্য ঘটনাই উদঘাটিত হয়েছে। সমস্যা হচ্ছে জাতিসংঘ যখন বলে তখন আমরা বিশ্বাস করি, যখন আমরা রাজনৈতিক দলগুলো বলি অনেকেই বিশ্বাস করতে চায় না। আমরা ধন্যবাদ জানাবো যে জাতিসংঘ পর্যবেক্ষণ কমিটি এসেছেন, তারা রিপোর্ট টা সঠিকভাবে করেছেন সে জন্য ধন্যবাদ জানাই।

ফ্যাসিস্ট হাসিনার নির্দেশেই এসব ঘটনা হয়েছে, যে সব হত্যাকাণ্ড হয়েছে তার নির্দেশেই হয়েছে উল্লেখ করে বিএনপির এই গুরুত্বপূর্ণ নেতা বলেন, যত মানবাধিকার লঙ্ঘন তার নির্দেশেই হয়েছে। গণতন্ত্র কে ধ্বংস করে দেয়া, ইন্সটিটিউশন গুলো ধ্বংস করে দেয়া এসব তার নির্দেশেই হয়েছে, একথায় রিপোর্টে উঠে এসেছে। এটা প্রমাণিত হয়েছে যে হাসিনা একজন ফ্যাসিস্ট, তিনি গণহত্যা করেছেন, মানুষের উপর নির্যাতন করেছেন।

আমরা আজকে চাইবো ভারত সরকার তাকে বাংলাদেশ সরকারের হাতে ফেরত দিবে। তাকে এবং তার সঙ্গে যারা ছিলো তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এটাই আমাদের প্রত্যাশা বলে জানান তিনি।

বৈঠক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, উনারা আমাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা, বর্তমান সরকারের পদক্ষেপ, আমাদের অন্যান্য দেশের সঙ্গে সম্পর্ক এবং কবে নির্বাচন হচ্ছে এসব বিষয়ে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটি সদস্য শামা ওবায়েদ।