Dhaka শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করোনায় অর্ধেক রোগী মারা যাচ্ছেন ওয়েলসের আইসিইউতে

  • যোগাযোগ ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৫:৪৯:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারী ২০২১
  • ২১১ জন দেখেছেন

সংগৃহীত ছবি

করোনায় আক্রান্ত হয়ে ওয়েলসে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রোগীদের প্রায় অর্ধেকই মারা যাচ্ছেন। ইনটেনসিভ কেয়ার ন্যাশনাল অডিট এন্ড রিসার্স সেন্টারের (আইসিএনএআরসি) এক গবেষণায় এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

এতে বলা হয়েছে, যে সব মানুষের বয়স ৬০ এর কোটায় বা তারও বেশি তাদের আইসিইউতে চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। গবেষণায় আরো বলা হয়েছে, এশিয়ান ব্যাকগ্রাউন্ডের রোগী এবং বঞ্চিত এলাকাগুলোর মানুষ বেশি বৈষম্যের শিকারে পরিণত হচ্ছেন।

তবে শীর্ষ স্থানীয় একজন চিকিৎসক বলেছেন, সার্বিকভাবে আক্রান্তদের এখন বেঁচে থাকার সম্ভাবনাই বেশি। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি

আইসিইউ বিষয়ক কনসালট্যান্ট ম্যাট মর্গান বলেছেন, নতুন যে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে তাতে শুধু খুব বেশি অসুস্থ রোগীকে আইসিইউতে নেয়া হচ্ছে। সেখান থেকে যে ফল আসছে তা খুব দুর্বল।

আরও পড়ুন : ১০ মাস পর ভুটানে প্রথম মৃত্যু করোনায়

ওয়েলসের ৪৩১ জন রোগীর তথ্য সংগ্রহ করেছে আইসিএনএআরসি। এসব রোগীর অবস্থা সঙ্কটাপন্ন। তাদের ওপর ১লা সেপ্টেম্বর থেকে ৩১ শে ডিসেম্বর পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, যেসব রোগীকে ভর্তি করা হয়েছে তার শতকরা প্রায় ৬৮ ভাগই পুরুষ। ৩২ ভাগ নারী।

রোগীদের গড় বয়স ৫৯.৫ বছর। বেশির ভাগ বেশির ভাগ রোগিই শ্বেতাঙ্গ। তাদের শতকরা হার ৯১.৬ ভাগ। এশিয়ার জনসংখ্যার তুলনায় এ সম্প্রদায়ের মধ্যে আক্রান্তের পরিমাণ দ্বিগুণেরও বেশি।

শতকরা প্রায় ৬.৩ ভাগ রোগী এশিয়ান। অন্যদিকে স্থানীয় জনসংখ্যার মধ্যে আক্রান্তের এই সংখ্যা শতকরা প্রায় ২.৪ ভাগ।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

উপদেষ্টা পরিষদের ভেতরেও মাহফুজকে অদপস্ত ও হত্যার মৌন সম্মতি তৈরি করা হয়েছে : নাহিদ ইসলাম

করোনায় অর্ধেক রোগী মারা যাচ্ছেন ওয়েলসের আইসিইউতে

প্রকাশের সময় : ০৫:৪৯:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারী ২০২১

করোনায় আক্রান্ত হয়ে ওয়েলসে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রোগীদের প্রায় অর্ধেকই মারা যাচ্ছেন। ইনটেনসিভ কেয়ার ন্যাশনাল অডিট এন্ড রিসার্স সেন্টারের (আইসিএনএআরসি) এক গবেষণায় এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

এতে বলা হয়েছে, যে সব মানুষের বয়স ৬০ এর কোটায় বা তারও বেশি তাদের আইসিইউতে চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। গবেষণায় আরো বলা হয়েছে, এশিয়ান ব্যাকগ্রাউন্ডের রোগী এবং বঞ্চিত এলাকাগুলোর মানুষ বেশি বৈষম্যের শিকারে পরিণত হচ্ছেন।

তবে শীর্ষ স্থানীয় একজন চিকিৎসক বলেছেন, সার্বিকভাবে আক্রান্তদের এখন বেঁচে থাকার সম্ভাবনাই বেশি। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি

আইসিইউ বিষয়ক কনসালট্যান্ট ম্যাট মর্গান বলেছেন, নতুন যে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে তাতে শুধু খুব বেশি অসুস্থ রোগীকে আইসিইউতে নেয়া হচ্ছে। সেখান থেকে যে ফল আসছে তা খুব দুর্বল।

আরও পড়ুন : ১০ মাস পর ভুটানে প্রথম মৃত্যু করোনায়

ওয়েলসের ৪৩১ জন রোগীর তথ্য সংগ্রহ করেছে আইসিএনএআরসি। এসব রোগীর অবস্থা সঙ্কটাপন্ন। তাদের ওপর ১লা সেপ্টেম্বর থেকে ৩১ শে ডিসেম্বর পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, যেসব রোগীকে ভর্তি করা হয়েছে তার শতকরা প্রায় ৬৮ ভাগই পুরুষ। ৩২ ভাগ নারী।

রোগীদের গড় বয়স ৫৯.৫ বছর। বেশির ভাগ বেশির ভাগ রোগিই শ্বেতাঙ্গ। তাদের শতকরা হার ৯১.৬ ভাগ। এশিয়ার জনসংখ্যার তুলনায় এ সম্প্রদায়ের মধ্যে আক্রান্তের পরিমাণ দ্বিগুণেরও বেশি।

শতকরা প্রায় ৬.৩ ভাগ রোগী এশিয়ান। অন্যদিকে স্থানীয় জনসংখ্যার মধ্যে আক্রান্তের এই সংখ্যা শতকরা প্রায় ২.৪ ভাগ।