Dhaka রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সবজির বাজারে স্বস্তি, বেড়েছে ব্রয়লার মুরগীর দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সবজির বাজারে সব ধরনের সবজির সরবরাহ স্বাভাবিক। ফলে কয়েকদিন আগে অস্থির হয়ে ওঠা বাজারে এখন স্বস্তির হাওয়া বইছে। কিন্তু বেড়েছে ব্রয়লার মুরগীর দাম।

শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

রাজধানীর কয়েকটি কাঁচাবাজার ঘুরে বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বেগুন প্রতি কেজি ৩০-৪০ টাকা, করলা ৭০ টাকা, পেঁপে ২৫-৩০ টাকা, কচুর লতি ৬০ টাকা, গাজর ১০০ টাকা, প্রতি পিস লাউ ৫০ টাকা, ফুলকপির জোড়া ৬০-৭০ টাকা, টমেটো ১০০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, ধুন্দল ৫০ টাকা, দেশি শসা ৬০ টাকা, বরবটি ৭০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, কচুমুখী ৭০ টাকা, জালি কুমড়া ৪০ টাকা পিস, মিষ্টি কুমড়া ৩০ টাকা, মূলা ৩০-৪০ টাকা ও কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে।

শীতকালীন সবজির মধ্যে দাম কমে লাউ ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস দরে বিক্রি হচ্ছে। শালগম বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি দরে। কাঁচা টমেটো ৬০ টাকা, মুলা ৩০ টাকা কেজি।

বড় আকারের ফুলকপি ও বাঁধাকপির পিস বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা দরে।

বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম যেমন কমেছে, একই সঙ্গে শীতকালীন সবজির তালিকায় উঠে এসেছে পাতাসহ নতুন পেঁয়াজ। কেজি ৬০ টাকা। আর দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি দরে।

এদিকে সবজির বাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

তবে বাজারে এখনো চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে ডায়মন্ড আলু। কেজি ৮০ টাকা। এতে বিরক্ত সাধারণ ক্রেতারা।

কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী ছিলো মাংসের বাজার। দাম বেড়েছে ব্রয়লার ও সোনালির। গত সপ্তাহের তুলনায় কেজি প্রতি প্রায় ১০ টাকা বেড়েছে বলে জানান বিক্রেতারা। এসময় ব্রয়লার মুরগির প্রতি কেজি ১৯০ টাকা, সোনালি মুরগি ৩১০ টাকা, দেশি মুরগি ৫২০-৫৩০ টাকা।

আর এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন ২৩০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের হালি ৯০ টাকা।

বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৬৫০ থেকে ৮০০ টাকা। গরুর কলিজার কেজি ৮০০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংসের কেজি এক হাজার ১৫০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে আকারভেদে ইলিশের কেজি এক হাজার টাকা থেকে এক হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চাষের শিংয়ের কেজি (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, রুইয়ের দাম কেজিতে বেড়ে (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে এক হাজার ১০০ টাকা, মৃগেল ৩২০ থেকে ৪০০ টাকা, পাঙাশ ২০০ থেকে ২২০ টাকা, চিংড়ি ৭০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাতল ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা, পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা এক হাজার ৩০০ টাকা, টেংরা ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৫০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা এক হাজার ২০০ টাকা, বাইম এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৪০০ টাকা, দেশি কই এক হাজার ২০০ টাকা, শোল ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, আইড় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, বেলে ৮০০ টাকা ও কাইক্ক্যা ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

পাঁচ মামলায় চিন্ময়ের জামিন নামঞ্জুর

সবজির বাজারে স্বস্তি, বেড়েছে ব্রয়লার মুরগীর দাম

প্রকাশের সময় : ১২:৫৬:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সবজির বাজারে সব ধরনের সবজির সরবরাহ স্বাভাবিক। ফলে কয়েকদিন আগে অস্থির হয়ে ওঠা বাজারে এখন স্বস্তির হাওয়া বইছে। কিন্তু বেড়েছে ব্রয়লার মুরগীর দাম।

শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

রাজধানীর কয়েকটি কাঁচাবাজার ঘুরে বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বেগুন প্রতি কেজি ৩০-৪০ টাকা, করলা ৭০ টাকা, পেঁপে ২৫-৩০ টাকা, কচুর লতি ৬০ টাকা, গাজর ১০০ টাকা, প্রতি পিস লাউ ৫০ টাকা, ফুলকপির জোড়া ৬০-৭০ টাকা, টমেটো ১০০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, ধুন্দল ৫০ টাকা, দেশি শসা ৬০ টাকা, বরবটি ৭০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, কচুমুখী ৭০ টাকা, জালি কুমড়া ৪০ টাকা পিস, মিষ্টি কুমড়া ৩০ টাকা, মূলা ৩০-৪০ টাকা ও কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে।

শীতকালীন সবজির মধ্যে দাম কমে লাউ ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস দরে বিক্রি হচ্ছে। শালগম বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি দরে। কাঁচা টমেটো ৬০ টাকা, মুলা ৩০ টাকা কেজি।

বড় আকারের ফুলকপি ও বাঁধাকপির পিস বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা দরে।

বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম যেমন কমেছে, একই সঙ্গে শীতকালীন সবজির তালিকায় উঠে এসেছে পাতাসহ নতুন পেঁয়াজ। কেজি ৬০ টাকা। আর দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি দরে।

এদিকে সবজির বাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

তবে বাজারে এখনো চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে ডায়মন্ড আলু। কেজি ৮০ টাকা। এতে বিরক্ত সাধারণ ক্রেতারা।

কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী ছিলো মাংসের বাজার। দাম বেড়েছে ব্রয়লার ও সোনালির। গত সপ্তাহের তুলনায় কেজি প্রতি প্রায় ১০ টাকা বেড়েছে বলে জানান বিক্রেতারা। এসময় ব্রয়লার মুরগির প্রতি কেজি ১৯০ টাকা, সোনালি মুরগি ৩১০ টাকা, দেশি মুরগি ৫২০-৫৩০ টাকা।

আর এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন ২৩০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের হালি ৯০ টাকা।

বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৬৫০ থেকে ৮০০ টাকা। গরুর কলিজার কেজি ৮০০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংসের কেজি এক হাজার ১৫০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে আকারভেদে ইলিশের কেজি এক হাজার টাকা থেকে এক হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চাষের শিংয়ের কেজি (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, রুইয়ের দাম কেজিতে বেড়ে (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে এক হাজার ১০০ টাকা, মৃগেল ৩২০ থেকে ৪০০ টাকা, পাঙাশ ২০০ থেকে ২২০ টাকা, চিংড়ি ৭০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাতল ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা, পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা এক হাজার ৩০০ টাকা, টেংরা ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৫০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা এক হাজার ২০০ টাকা, বাইম এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৪০০ টাকা, দেশি কই এক হাজার ২০০ টাকা, শোল ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, আইড় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, বেলে ৮০০ টাকা ও কাইক্ক্যা ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে