Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বদিকে পিতা দাবি টেকনাফের যুবকের

বদি ও যুবক

এবার বদিকে পিতা দাবি করেছেন টেকনাফের এক যুবক। পিতৃত্বের দাবিতে তিনি আদালতে মামলা করেছেন। ওই যুবক পিতৃত্বের প্রমানের জন্য ডিএনএ টেস্টেরও দাবি জানিয়েছেন।

কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের সাবেক এমপি আবদুর রহমান বদিকে পিতা দাবি করে আদালতে মামলা করেছেন যুবক মো. ইসহাক। পাশাপাশি তাকে পিতা প্রমাণে আদালতের কাছে ডিএনএ টেস্টের দাবিও করেছেন ওই যুবক।

রবিবার টেকনাফ সহকারী জজ জিয়াউল হকের আদালতে আবেদনটি করেন মো. ইসহাক (২৬) নামে ওই যুবক। পরে অভিযোগ আমলে নিয়ে আদালত বদির বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন।

আরও পড়ুন : ২১ দিন পর জানা গেল ডা. সাবরিনার জামিনের খবর

বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নাজিম উদ্দীন বিষয়টি নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের বলেন, অভিযোগ আমলে নিয়ে আদালত অভিযুক্তের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন। পাশাপাশি আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে প্রশ্নের জবাব দিতে বিবাদী আবদুর রহমান বদিকে বলা হয়েছে।

মামলার বাদীপক্ষের আরেক আইনজীবী অ্যাডভোকেট কফিল উদ্দীনও মামলার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।

আদালতে দেওয়া অভিযোগ সূত্র মতে, ১৯৯২ সালের ৫ এপ্রিল মামলার বাদী ইসহাকের মা সুফিয়া খাতুনকে কালেমা পড়ে বিয়ে করেন আবদুর রহমান বদি। ওই সময়ে বিয়ে পড়ানোর আয়োজন হয় বদির পারিবারিক আবাসিক হোটেল নিরিবিলিতে। তখন বিয়ে পড়ান কর্মরত মৌলভী আবদুস সালাম। বিয়ের সাক্ষী ছিলেন ওই হোটেলের দারোয়ান এখলাছ।

আবহাওয়া

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় ৮ কর কর্মকর্তা বরখাস্ত

বদিকে পিতা দাবি টেকনাফের যুবকের

প্রকাশের সময় : ০৫:৩৩:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২০

এবার বদিকে পিতা দাবি করেছেন টেকনাফের এক যুবক। পিতৃত্বের দাবিতে তিনি আদালতে মামলা করেছেন। ওই যুবক পিতৃত্বের প্রমানের জন্য ডিএনএ টেস্টেরও দাবি জানিয়েছেন।

কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের সাবেক এমপি আবদুর রহমান বদিকে পিতা দাবি করে আদালতে মামলা করেছেন যুবক মো. ইসহাক। পাশাপাশি তাকে পিতা প্রমাণে আদালতের কাছে ডিএনএ টেস্টের দাবিও করেছেন ওই যুবক।

রবিবার টেকনাফ সহকারী জজ জিয়াউল হকের আদালতে আবেদনটি করেন মো. ইসহাক (২৬) নামে ওই যুবক। পরে অভিযোগ আমলে নিয়ে আদালত বদির বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন।

আরও পড়ুন : ২১ দিন পর জানা গেল ডা. সাবরিনার জামিনের খবর

বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নাজিম উদ্দীন বিষয়টি নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের বলেন, অভিযোগ আমলে নিয়ে আদালত অভিযুক্তের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন। পাশাপাশি আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে প্রশ্নের জবাব দিতে বিবাদী আবদুর রহমান বদিকে বলা হয়েছে।

মামলার বাদীপক্ষের আরেক আইনজীবী অ্যাডভোকেট কফিল উদ্দীনও মামলার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।

আদালতে দেওয়া অভিযোগ সূত্র মতে, ১৯৯২ সালের ৫ এপ্রিল মামলার বাদী ইসহাকের মা সুফিয়া খাতুনকে কালেমা পড়ে বিয়ে করেন আবদুর রহমান বদি। ওই সময়ে বিয়ে পড়ানোর আয়োজন হয় বদির পারিবারিক আবাসিক হোটেল নিরিবিলিতে। তখন বিয়ে পড়ান কর্মরত মৌলভী আবদুস সালাম। বিয়ের সাক্ষী ছিলেন ওই হোটেলের দারোয়ান এখলাছ।