Dhaka বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বগুড়ায় একসঙ্গে ৪ সন্তানের জন্ম

বগুড়া জেলা প্রতিনিধি : 

বগুড়ায় এক সঙ্গে ৪ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন অনন্যা মোদাক নামে এক নারী। রোববার (২০ অক্টোবর) রাতে শহরের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে ৪ কন্যা সন্তানের জন্ম দেন তিনি।

অনন্যা মোদক ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীর চা দোকানি রতন মোদকের স্ত্রী। তবে তারা দীর্ঘদিন ধরে বগুড়া শহরেই বাড়ি ভাড়া নিয়ে বসবাস করছেন।

অনন্যা মোদাকের পরিবারের লোকজন জানান, রতন মোদাকের সঙ্গে ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে বিয়ে হয় অনন্যা মোদাকের। তবে শারীরিক নানা জটিলতায় অর্ধযুগ ধরে নিঃসন্তান ছিলেন এই দম্পতি। পরে চিকিৎসকের তত্বাবধানে ৯ মাস আগে অন্তঃসত্ত্বা হন অনন্যা। আল্ট্রাসোনগ্রাফি করায় আগে থেকেই ৪ সন্তানের আগমনের খবর জানতো পরিবার। তাই একসঙ্গে ৪ নবজাতকের জন্মের খবরে স্বজনদের মধ্যে বইছে আনন্দের জোয়ার।

এ বিষয়ে ডা. চিত্রলেখা কুণ্ডু বলেন, সিজারের পর অনন্যা ও তার ৪ নবজাতকই সুস্থ আছে। তবে আগামী ২৪ ঘণ্টা তাদের নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী শুক্রবার তারা বাড়িতে যেতে পারবেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

খুরশীদ আলমকে হাইকোর্টের বিচারপতি পদ থেকে অপসারণ

বগুড়ায় একসঙ্গে ৪ সন্তানের জন্ম

প্রকাশের সময় : ১০:২৩:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪

বগুড়া জেলা প্রতিনিধি : 

বগুড়ায় এক সঙ্গে ৪ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন অনন্যা মোদাক নামে এক নারী। রোববার (২০ অক্টোবর) রাতে শহরের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে ৪ কন্যা সন্তানের জন্ম দেন তিনি।

অনন্যা মোদক ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীর চা দোকানি রতন মোদকের স্ত্রী। তবে তারা দীর্ঘদিন ধরে বগুড়া শহরেই বাড়ি ভাড়া নিয়ে বসবাস করছেন।

অনন্যা মোদাকের পরিবারের লোকজন জানান, রতন মোদাকের সঙ্গে ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে বিয়ে হয় অনন্যা মোদাকের। তবে শারীরিক নানা জটিলতায় অর্ধযুগ ধরে নিঃসন্তান ছিলেন এই দম্পতি। পরে চিকিৎসকের তত্বাবধানে ৯ মাস আগে অন্তঃসত্ত্বা হন অনন্যা। আল্ট্রাসোনগ্রাফি করায় আগে থেকেই ৪ সন্তানের আগমনের খবর জানতো পরিবার। তাই একসঙ্গে ৪ নবজাতকের জন্মের খবরে স্বজনদের মধ্যে বইছে আনন্দের জোয়ার।

এ বিষয়ে ডা. চিত্রলেখা কুণ্ডু বলেন, সিজারের পর অনন্যা ও তার ৪ নবজাতকই সুস্থ আছে। তবে আগামী ২৪ ঘণ্টা তাদের নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী শুক্রবার তারা বাড়িতে যেতে পারবেন।