Dhaka বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ৩০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাবেক-বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে আহত ১৫

গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি : 

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার কুসুমদিয়া গ্রামে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাজাইল ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী জাহাঙ্গীর আলম ও বর্তমান চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম সেলিম গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েক জনকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এবং কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৮টার দিকে সাজাইল ইউনিয়নের কুসুমুদিয়া গ্রামে পূর্বশত্রুতা ও গ্রাম্য প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে বর্তমান ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের সমর্থকদের মধ্যে ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ চলে।

এতে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র ঢাল, সড়কি, রামদা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় বেশ কয়েকটি বসতবাড়ি ভাঙচুর করা হয়। আহত হয় উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন।

কাশিয়ানী থানার ভারপ্রাপত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিউদ্দিন খান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, পরিস্থিতি এখন পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে ফের যেন এমন ঘটনা না ঘটে সেজন্য এলাকায় পুলিশ টহল বাড়ানো হয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

পাবনায় সেপটিক ট্যাংকে আটকা পড়ে দুই নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

সাবেক-বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে আহত ১৫

প্রকাশের সময় : ০৮:৫৬:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪

গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি : 

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার কুসুমদিয়া গ্রামে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাজাইল ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী জাহাঙ্গীর আলম ও বর্তমান চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম সেলিম গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েক জনকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এবং কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৮টার দিকে সাজাইল ইউনিয়নের কুসুমুদিয়া গ্রামে পূর্বশত্রুতা ও গ্রাম্য প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে বর্তমান ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের সমর্থকদের মধ্যে ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ চলে।

এতে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র ঢাল, সড়কি, রামদা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় বেশ কয়েকটি বসতবাড়ি ভাঙচুর করা হয়। আহত হয় উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন।

কাশিয়ানী থানার ভারপ্রাপত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিউদ্দিন খান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, পরিস্থিতি এখন পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে ফের যেন এমন ঘটনা না ঘটে সেজন্য এলাকায় পুলিশ টহল বাড়ানো হয়েছে।