Dhaka সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ধানমন্ডিতে গ্যাসের চুলা বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর ধানমন্ডির শুক্রাবাদের বাজার এলাকার একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে শিশুসহ একই পরিবারের তিন জন দগ্ধ হয়েছেন।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ভোর ৪টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ওই তিন জনকে উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তারা চিকিৎসাধীন।

তারা হলেন, মোহাম্মদ টোটন (৩৫), তার স্ত্রী নিপা আক্তার (৩০) ও তাদের ছেলে মো. বায়জিদ (৩)। তাদের সবার অবস্থা আশঙ্কাজন।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, তিন বছরের শিশুসহ একই পরিবারের ৩জন দগ্ধ হয়ে বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। জানতে পেরেছি গ্যাস লিকেজ থেকে এই আগুনের ঘটনা ঘটেছে।

তিনি আরও জানান, মো. টোটনের শরীরের ৫০ শতাংশ, নিপার শরীরের ৩২ শতাংশ ও তাদের শিশু সন্তান বাইজিদের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

দগ্ধ টোটন জানান, ভোররাতে শিশুর জন্য পানি গরম করতে গিয়ে গ্যাসের চুলা জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গে বিস্ফোরণে দগ্ধ হই আমরা তিনজন। এরপর প্রতিবেশীরা উদ্ধার করে আমাদের হাসপাতালে নিয়ে আসে। এর বেশি আমি কিছু বলতে পারব না।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ত্রিশাল জিরো পয়েন্ট-হরিরামপুর সড়কটি যেন মরণফাঁদ

ধানমন্ডিতে গ্যাসের চুলা বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৩

প্রকাশের সময় : ০২:২৬:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর ধানমন্ডির শুক্রাবাদের বাজার এলাকার একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে শিশুসহ একই পরিবারের তিন জন দগ্ধ হয়েছেন।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ভোর ৪টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ওই তিন জনকে উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তারা চিকিৎসাধীন।

তারা হলেন, মোহাম্মদ টোটন (৩৫), তার স্ত্রী নিপা আক্তার (৩০) ও তাদের ছেলে মো. বায়জিদ (৩)। তাদের সবার অবস্থা আশঙ্কাজন।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, তিন বছরের শিশুসহ একই পরিবারের ৩জন দগ্ধ হয়ে বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। জানতে পেরেছি গ্যাস লিকেজ থেকে এই আগুনের ঘটনা ঘটেছে।

তিনি আরও জানান, মো. টোটনের শরীরের ৫০ শতাংশ, নিপার শরীরের ৩২ শতাংশ ও তাদের শিশু সন্তান বাইজিদের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

দগ্ধ টোটন জানান, ভোররাতে শিশুর জন্য পানি গরম করতে গিয়ে গ্যাসের চুলা জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গে বিস্ফোরণে দগ্ধ হই আমরা তিনজন। এরপর প্রতিবেশীরা উদ্ধার করে আমাদের হাসপাতালে নিয়ে আসে। এর বেশি আমি কিছু বলতে পারব না।