Dhaka বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি : 

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাপের কামড়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৩ জুলাই) রাতে এ ঘটনা ঘটে।

সাপের কামড়ে মৃত শিশুটির নাম সোয়াদ ইসলাম (৫)। সে দৌলতপুর উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের দৌলতখালী চৌপাড়া গ্রামের সুখ চাঁদের ছেলে।

স্থানীয়দের বরাতে দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন মহি জানান, সোয়াদ তার বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল। বুধবার ভোররাতে ঘুমের মধ্যে সোয়াদকে কিছু একটা কামড় দেয়। এসময় সে চিৎকার করলে বাবা-মা ঘুম থেকে জেগে পাশেই কালো একটা কেউটে সাপ দেখতে পান। তখন শিশুর বাবা সুখ চাঁদ হাসুয়া দিয়ে সাপটিকে মেরে ফেলেন।

এরপর সোয়াদকে দৌলতপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখান থেকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে মারা যায় শিশুটি।

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. তাপস কুমার সরকার বলেন, হাসপাতালে আসার সঙ্গে সঙ্গে শিশুটির চিকিৎসা শুরু হয়েছিল। এন্টিভেনম প্রয়োগ চলছিল। কিন্তু চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার। হাসপাতালে আনতে দেরি হওয়ায় তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

প্রকাশের সময় : ০৯:১৯:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪

কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি : 

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাপের কামড়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৩ জুলাই) রাতে এ ঘটনা ঘটে।

সাপের কামড়ে মৃত শিশুটির নাম সোয়াদ ইসলাম (৫)। সে দৌলতপুর উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের দৌলতখালী চৌপাড়া গ্রামের সুখ চাঁদের ছেলে।

স্থানীয়দের বরাতে দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন মহি জানান, সোয়াদ তার বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল। বুধবার ভোররাতে ঘুমের মধ্যে সোয়াদকে কিছু একটা কামড় দেয়। এসময় সে চিৎকার করলে বাবা-মা ঘুম থেকে জেগে পাশেই কালো একটা কেউটে সাপ দেখতে পান। তখন শিশুর বাবা সুখ চাঁদ হাসুয়া দিয়ে সাপটিকে মেরে ফেলেন।

এরপর সোয়াদকে দৌলতপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখান থেকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে মারা যায় শিশুটি।

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. তাপস কুমার সরকার বলেন, হাসপাতালে আসার সঙ্গে সঙ্গে শিশুটির চিকিৎসা শুরু হয়েছিল। এন্টিভেনম প্রয়োগ চলছিল। কিন্তু চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার। হাসপাতালে আনতে দেরি হওয়ায় তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।