Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জনগণ বিএনপির ডাকে সাড়া দিয়েছে, ফিরিয়ে দেয়নি : মঈন খান

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০৪:০৫:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৪
  • ১৯০ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

জনগণ বিএনপির ডাকে সাড়া দিয়েছে, ফিরিয়ে দেয়নি দাবি করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেন, আমরা তাদের ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছি। তারা শুধু ভোট বর্জন করেনি, এই সরকারকেই তারা (জনগণ) বর্জন করেছে। আমরা জনগণের কাছে যতটা চেয়েছিলাম, তার চেয়ে তারা অনেক বেশি দিয়েছে। এই প্রাপ্তিকে সঙ্গে নিয়েই আমাদের সামনে এগোতে হবে।

বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত ‘৭ জানুয়ারির প্রহসন ও আগামী দিনের বাংলাদেশ’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আজকে আমরা যে আন্দোলনে নেমেছি, এটা কোনো সাধারণ আন্দোলন নয়। মানুষের অধিকার রক্ষার আন্দোলনে আমরা নেমেছি। ৭ জানুয়ারি আমাদের পরাজয় হয়েছে, সেটা আমি মানব না। আওয়ামী লীগের নৈতিক পরাজয় হয়েছে। আজকে গণতন্ত্রের মৃত্যু ঘটিয়ে এই সরকার বিজয় উৎসব করছে। তারা বাংলাদেশকে হীরক রাজার দেশে পরিণত করেছে।

আবদুল মঈন খান বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপির পরাজয় হয়নি। বিএনপি হতাশ নয় এবং জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজপথে পুনরুদ্ধারের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। জনগণ শুধু ভোট বর্জন করেনি, এই সরকারকেই তারা বর্জন করেছে।

তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে দেশে-বিদেশে সমালোচনা ও হাস্যরসের সৃষ্টি হয়েছে। মিথ্যা ও প্রতারণামূলক ভোটার উপস্থিতি নিশ্চিতে সরকার নানান কূটকৌশল গ্রহণ করেছে। সরকার শুধু ডামি প্রার্থী ও দল নয়, নির্বাচনে ডামি ভোটারও রেখেছে। বাংলাদেশে ভোট চুরি হয় প্রকাশ্যে, এর চেয়ে লজ্জার কিছু নেই। ১ কোটি ভোটারকে প্রশাসনের সঙ্গে যোগসাজস করে বিভিন্ন ধরনের চাপ দেওয়া হচ্ছে। সরকার নিজ দায়িত্বে মরিয়া হয়ে নির্বাচনে প্রতিদিন প্রহসন ও সহিংসতার নতুর মাত্রা যোগ করছে।

আন্দোলনের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, যদি ঘরে বসে থাকতাম, তাহলে বিএনপির ২৬ হাজার নেতা-কর্মী গ্রেফতার হতো না। জনগণের শক্তি দিয়ে আমরা বুলেটের শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছি। শান্তিপূর্ণ লড়াই এর মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব, এই হোক আজকের প্রত্যাশা।

নাগরিক ঐক্যর সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আমরা আগে থেকেই বলে আসছি, লোকজন ভোট না দিলেও তারা ৬০-৪০ শতাংশ ভোট মিলিয়ে দেখাবে। কাজেই ভোট কত শতাংশ পড়েছে, কারা ভোট দিয়েছে, কারা প্রার্থী হয়েছে সেগুলো নিয়ে আলোচনা করার অবকাশ নাই। এই নির্বাচনই অবৈধ। অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে জনমতের বাইরে এই ভোটারবিহীন নির্বাচন করেছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা, মন্ত্রীদের কথা শুনে লজ্জা লাগে। ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ভোটের মাধ্যমে নাকি তাদের বিজয় হয়েছে। তর্কের খাতিরে আপনাদের কথা যদি ধরেও নেই যে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে, তাহলেও তো সংখ্যা গরিষ্ঠ ৬০ শতাংশ মানুষ আপনাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। কিভাবে বলেন, জনগণ আপনাদের ভোট দিয়েছে? ইনশাল্লাহ আগামীতে নাগরিক ঐক্য এর থেকে বড় কর্মসূচি দেশবাসী সামনে হাজির হবে।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব পর্যায়, রাষ্ট্রের বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থায় সর্বত্র ভারতীয় লোক রয়েছে। যারা দেশকে ভারতের তাবেদার রাষ্ট্র বানাতে চায়। ৭ জানুয়ারি ফেলানি হত্যা দিবস, সেই দিন কেন নির্বাচনের তারিখ ঠিক করা হলো? আগে/পরেও তো করা যেতো। ফেলানি হত্যাসহ সীমান্ত হত্যার কথা মানুষের মন থেকে ভুলিয়ে দিতেই ৭ জানুয়ারি ফেলানি হত্যা দিবসে এই প্রহসনের ভোটের তারিখ ঠিক করা হয়েছে। ৬৩টি রাজনৈতিক দল এই নির্বাচন বর্জন করেছে। এখন বিরোধীদল খোঁজা হচ্ছে। কে হবে বিরোধীদল, জাতীয় পার্টি নাকি স্বতন্ত্র প্রার্থীরা? বিদেশি পর্যবেক্ষকরা বলছে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে, তবে উত্তর কোরিয়া মডেলে নির্বাচন হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতিকে আওয়ামী লীগ ধ্বংস করেছে।

গণ অধীকার পরিষদ সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের গণদাবি উপেক্ষা করে জনবিচ্ছিন্ন সরকার দেশে একদলীয় শাসন-বাকশাল কায়েম করে এই একতরফা নির্বাচন করেছে। নিজেরা-নিজেরা নির্বাচন করেছে সেখানেও কেন্দ্র দখল, জোরজবরদস্তি করে ব্যালটে সিল মারা, শিশুদের দিয়ে ভোট দেওয়া, গোলাগুলি, মানুষ হত্যার ঘটনা ঘটেছে। দেশের ৮০ থেকে ৯০ ভাগ মানুষ ভোট বর্জন করে এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে।

আমার বাংলাদেশ পার্টি সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ৭ই জানুয়ারি কী ধরনের প্রহসন করতে পারে আগেই ধারণা করেছিলাম। আমরা মানুষকে সচেতন করেছি। এই প্রহসনের নির্বাচনে আমাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য আমরা মানুষকে বুঝাতে পেরেছি। মানুষ সে কথা শুনেছে। এ অবৈধ সরকার আগেও ভয় ভীতি প্রদর্শন করেছে এখনো করছে। পৃথিবীর ইতিহাসে ফ্যাসিবাদকে ক্ষমতা থেকে নামানোর জন্য যুদ্ধ হয়েছে যুগে যুগে। আমরা গাদ্দাফির কথা জানি, সাদ্দাম হোসেনের কথা জানি। বিদেশী চিন্তা বাদ দিয়ে জনগনের শক্তি নিয়ে আমাদের আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।

অনুষ্ঠানে আর উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যর সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার, জাতীয় পার্টি একাংশ আহবায়ক মোস্তফা কামাল হায়দার, গণফ্রন্ট প্রধান সমন্বয়ক আমিনুল হল,ভাসানি অনুসারি পরিষদ সভাপতি রফিকুল ইসলাম বাবলু , এনপিপি সভাপতি ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, গণফোরাম সাধারণ সম্পাদকএডভোকেট সুব্রত চৌধুরী জেএসডি সদস্য সচিব শহিদউদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমুখ।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়ক চার লেন দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন 

জনগণ বিএনপির ডাকে সাড়া দিয়েছে, ফিরিয়ে দেয়নি : মঈন খান

প্রকাশের সময় : ০৪:০৫:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

জনগণ বিএনপির ডাকে সাড়া দিয়েছে, ফিরিয়ে দেয়নি দাবি করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেন, আমরা তাদের ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছি। তারা শুধু ভোট বর্জন করেনি, এই সরকারকেই তারা (জনগণ) বর্জন করেছে। আমরা জনগণের কাছে যতটা চেয়েছিলাম, তার চেয়ে তারা অনেক বেশি দিয়েছে। এই প্রাপ্তিকে সঙ্গে নিয়েই আমাদের সামনে এগোতে হবে।

বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত ‘৭ জানুয়ারির প্রহসন ও আগামী দিনের বাংলাদেশ’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আজকে আমরা যে আন্দোলনে নেমেছি, এটা কোনো সাধারণ আন্দোলন নয়। মানুষের অধিকার রক্ষার আন্দোলনে আমরা নেমেছি। ৭ জানুয়ারি আমাদের পরাজয় হয়েছে, সেটা আমি মানব না। আওয়ামী লীগের নৈতিক পরাজয় হয়েছে। আজকে গণতন্ত্রের মৃত্যু ঘটিয়ে এই সরকার বিজয় উৎসব করছে। তারা বাংলাদেশকে হীরক রাজার দেশে পরিণত করেছে।

আবদুল মঈন খান বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপির পরাজয় হয়নি। বিএনপি হতাশ নয় এবং জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজপথে পুনরুদ্ধারের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। জনগণ শুধু ভোট বর্জন করেনি, এই সরকারকেই তারা বর্জন করেছে।

তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে দেশে-বিদেশে সমালোচনা ও হাস্যরসের সৃষ্টি হয়েছে। মিথ্যা ও প্রতারণামূলক ভোটার উপস্থিতি নিশ্চিতে সরকার নানান কূটকৌশল গ্রহণ করেছে। সরকার শুধু ডামি প্রার্থী ও দল নয়, নির্বাচনে ডামি ভোটারও রেখেছে। বাংলাদেশে ভোট চুরি হয় প্রকাশ্যে, এর চেয়ে লজ্জার কিছু নেই। ১ কোটি ভোটারকে প্রশাসনের সঙ্গে যোগসাজস করে বিভিন্ন ধরনের চাপ দেওয়া হচ্ছে। সরকার নিজ দায়িত্বে মরিয়া হয়ে নির্বাচনে প্রতিদিন প্রহসন ও সহিংসতার নতুর মাত্রা যোগ করছে।

আন্দোলনের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, যদি ঘরে বসে থাকতাম, তাহলে বিএনপির ২৬ হাজার নেতা-কর্মী গ্রেফতার হতো না। জনগণের শক্তি দিয়ে আমরা বুলেটের শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছি। শান্তিপূর্ণ লড়াই এর মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব, এই হোক আজকের প্রত্যাশা।

নাগরিক ঐক্যর সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আমরা আগে থেকেই বলে আসছি, লোকজন ভোট না দিলেও তারা ৬০-৪০ শতাংশ ভোট মিলিয়ে দেখাবে। কাজেই ভোট কত শতাংশ পড়েছে, কারা ভোট দিয়েছে, কারা প্রার্থী হয়েছে সেগুলো নিয়ে আলোচনা করার অবকাশ নাই। এই নির্বাচনই অবৈধ। অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে জনমতের বাইরে এই ভোটারবিহীন নির্বাচন করেছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা, মন্ত্রীদের কথা শুনে লজ্জা লাগে। ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ভোটের মাধ্যমে নাকি তাদের বিজয় হয়েছে। তর্কের খাতিরে আপনাদের কথা যদি ধরেও নেই যে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে, তাহলেও তো সংখ্যা গরিষ্ঠ ৬০ শতাংশ মানুষ আপনাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। কিভাবে বলেন, জনগণ আপনাদের ভোট দিয়েছে? ইনশাল্লাহ আগামীতে নাগরিক ঐক্য এর থেকে বড় কর্মসূচি দেশবাসী সামনে হাজির হবে।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব পর্যায়, রাষ্ট্রের বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থায় সর্বত্র ভারতীয় লোক রয়েছে। যারা দেশকে ভারতের তাবেদার রাষ্ট্র বানাতে চায়। ৭ জানুয়ারি ফেলানি হত্যা দিবস, সেই দিন কেন নির্বাচনের তারিখ ঠিক করা হলো? আগে/পরেও তো করা যেতো। ফেলানি হত্যাসহ সীমান্ত হত্যার কথা মানুষের মন থেকে ভুলিয়ে দিতেই ৭ জানুয়ারি ফেলানি হত্যা দিবসে এই প্রহসনের ভোটের তারিখ ঠিক করা হয়েছে। ৬৩টি রাজনৈতিক দল এই নির্বাচন বর্জন করেছে। এখন বিরোধীদল খোঁজা হচ্ছে। কে হবে বিরোধীদল, জাতীয় পার্টি নাকি স্বতন্ত্র প্রার্থীরা? বিদেশি পর্যবেক্ষকরা বলছে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে, তবে উত্তর কোরিয়া মডেলে নির্বাচন হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতিকে আওয়ামী লীগ ধ্বংস করেছে।

গণ অধীকার পরিষদ সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের গণদাবি উপেক্ষা করে জনবিচ্ছিন্ন সরকার দেশে একদলীয় শাসন-বাকশাল কায়েম করে এই একতরফা নির্বাচন করেছে। নিজেরা-নিজেরা নির্বাচন করেছে সেখানেও কেন্দ্র দখল, জোরজবরদস্তি করে ব্যালটে সিল মারা, শিশুদের দিয়ে ভোট দেওয়া, গোলাগুলি, মানুষ হত্যার ঘটনা ঘটেছে। দেশের ৮০ থেকে ৯০ ভাগ মানুষ ভোট বর্জন করে এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে।

আমার বাংলাদেশ পার্টি সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ৭ই জানুয়ারি কী ধরনের প্রহসন করতে পারে আগেই ধারণা করেছিলাম। আমরা মানুষকে সচেতন করেছি। এই প্রহসনের নির্বাচনে আমাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য আমরা মানুষকে বুঝাতে পেরেছি। মানুষ সে কথা শুনেছে। এ অবৈধ সরকার আগেও ভয় ভীতি প্রদর্শন করেছে এখনো করছে। পৃথিবীর ইতিহাসে ফ্যাসিবাদকে ক্ষমতা থেকে নামানোর জন্য যুদ্ধ হয়েছে যুগে যুগে। আমরা গাদ্দাফির কথা জানি, সাদ্দাম হোসেনের কথা জানি। বিদেশী চিন্তা বাদ দিয়ে জনগনের শক্তি নিয়ে আমাদের আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।

অনুষ্ঠানে আর উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যর সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার, জাতীয় পার্টি একাংশ আহবায়ক মোস্তফা কামাল হায়দার, গণফ্রন্ট প্রধান সমন্বয়ক আমিনুল হল,ভাসানি অনুসারি পরিষদ সভাপতি রফিকুল ইসলাম বাবলু , এনপিপি সভাপতি ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, গণফোরাম সাধারণ সম্পাদকএডভোকেট সুব্রত চৌধুরী জেএসডি সদস্য সচিব শহিদউদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমুখ।