Dhaka মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তদন্তে দুদক কারো ব্যক্তিগত পরিচয় দেখে না : দুদক সচিব

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০৪:১৫:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৩
  • ১৯৫ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীরা কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরে অভিযোগ দায়ের করেন। তারা অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখেন এবং কিছু অভিযোগ অধিকতর তদন্তের জন্য দুদকে প্রেরণ করেন। এ বিষয়ে দুদক একটি মামলা করেছে এবং তদন্ত চালাচ্ছে। তদন্তের অংশ হিসেবে কমিশন তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। দুদক কারো ব্যক্তিগত পরিচয় দেখে না। প্রভাবিত করার কোনো সুযোগ নেই।

বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) অর্থপাচার ও আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দুদকে তলব ও জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে জানতে চাইলে দুদক সচিব এসব কথা বলেন।

ইউনূসকে নিয়ে আপনারা কোনো চাপে আছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, কোনো চাপ নেই। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও বিধি অনুসারে কাজ করে। এখানে ব্যক্তি পরিচয় দেখার সুযোগ নেই।

ড. ইউনূসের জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে দুদক সচিব বলেন, যখন কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে তাঁর অবস্থানটি তিনি যেন পরিষ্কার করতে পারেন সে জন্যই তাঁকে বক্তব্য দিতে ডাকা হয়।

ড. ইউনূসের আইনজীবীর বক্তব্য অনুসারে, এটি শ্রম আদালতের ফৌজদারি অংশ। এ ক্ষেত্রে দুদকে কি কারও ইশারায় কাজ করছে?—এমন এক প্রশ্নের জবাবে মাহবুব হোসেন বলেন, ‘আমি একটু আগে বললাম, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর প্রাথমিকভাবে এই অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে। এটি আমাদের তফসিলভুক্ত। তদন্ত শেষ হওয়ার আগে এই বিষয়ে বাড়তি মন্তব্যের সুযোগ নেই।’

অভিযোগ ভিত্তিহীন কিনা এমন এক প্রশ্নের জবাবে দুদক সচিব বলেন, ‘অভিযোগটি দুদক করেনি। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনার যে বিষয়টি ছিল, তারা যেটি পাননি—সেই মর্মে অভিযোগ করেছেন। তারা কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরে কাছে আপত্তি করে অভিযোগ করেন। কলকারখানা পরিদর্শন পরিদপ্তর সত্যতা পাওয়ার পর এটি দুর্নীতি দমন কমিশনের কাছে প্রেরণ করে। দুদকের তফসিলভুক্ত হওয়ায় তদন্ত চলছে। দুর্নীতি দমন কমিশন পরবর্তী অনুসন্ধান শেষে মামলাটি হয়েছে। আইনগতভাবে এখানে হয়রানির সুযোগ নেই।’

ইউনূসের দাবি সম্পর্কে জানতে চাইলে মাহবুব হোসেন বলেন, আমাদের তদন্তকারী কর্মকর্তা বিবাদী যেন ন্যায় বিচার পান সে কারণে তিনি চিঠি দিয়ে তাদের (ড. ইউনূস) তলব করেছে। উনারা উনাদের সম্পৃক্ততার বিষয়টি উনাদের মতো করে বলেন। আমাদের তদন্তকারী কর্মকর্তা বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করবেন। শেষ পর্যায়ে প্রতিবেদন দেবেন। প্রতিবেদন প্রাপ্তির আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। মামলা হওয়ার পর একজন তদন্তকারী কর্মকর্তা কার্যবিধি সম্পন্ন করেন। তদন্ত শেষ না হওয়ার আগে এটি আমাদের কোনোভাবেই জানার সুযোগ নেই।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে দুদক সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, কাউকে বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা ও গ্রেফতারের জন্য সুনির্দিষ্ট তিনটি বিষয় অনুসরণ করা হয়। তদন্তকারী কর্মকর্তা যদি মনে করেন যার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আত্মগোপন করতে পারেন কিংবা আলামত নষ্ট করতে পারেন অথবা সাক্ষীদের প্রভাবিত করতে পারেন, সে ক্ষেত্রে তদন্ত কর্মকর্তা আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারেন।

সচিব বলেন, গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে ২০১০ থেকে ২০২১-২২ অর্থ বছরের নিট মুনাফার ৫ শতাংশ লভ্যাংশ বণ্টনের অনিয়মের বিষয়ে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়ন তাদের নিজস্ব প্যাডে একটি অভিযোগ দাখিল করে। এ অনিয়ম সংক্রান্তে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় গেছে মর্মে একটি প্রতিবেদন দাখিল করে। প্রতিবেদনসহ কোম্পানির শ্রমিক-কর্মচারীদের অভিযোগ দুদকের তফসিলভুক্ত হওয়ায় তা স্মারক ২০২২ সালের ১৪ জুলাই মূল কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর থেকে চেয়ারম্যান, দুর্নীতি দমন কমিশন বরাবরে প্রেরণ করেন। এখানে উল্লেখ্য যে, ড. মো. ইউনূসের বিরুদ্ধে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মাধ্যমে গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির শ্রমিক-কর্মচারীদের অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। বিধায় দুদকের হয়রানির অভিযোগ সঠিক নয়।

তিনি বলেন, গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগগুলো অনুসন্ধান করার জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন একটি অনুসন্ধানটিম গঠন করা হয়। অনুসন্ধানটিম অনুসন্ধান শেষে অভিযোগটির প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনে মামলা করার সুপারিশ করে একটি অনুসন্ধান প্রতিবেদন দাখিল করেন। ওই প্রতিবেদন কমিশনে উপস্থাপিত হলে মামলা করার অনুমোদন দেওয়া হয়। তারই প্রেক্ষিতে কমিশনের পক্ষে দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪(২)(৩) ধারায় মামলাটি করেন।

তিনি আরও বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বোর্ডের সদস্যরা অসৎ উদ্দেশে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করে ভুয়া সেটেলমেন্ট এগ্রিমেন্টকে খাঁটি হিসেবে ব্যবহার করে জাল-জালিয়াতির আশ্রয়ে গ্রামীণ টেলিকম থেকে ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাৎপূর্বক অপরাধলব্ধ অর্থ স্থানান্তর/রূপান্তরের মাধ্যমে অবস্থান গোপনপূর্বক বা পাচারের ছদ্মাবরণে আত্নসাৎ করায় ১৩ জন আসামির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। বর্তমানে মামলাটির তদন্ত চলমান রয়েছে। গতকাল ও আজকে ৭ জনের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে। বাকিদেরও বক্তব্য রেকর্ড করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

তদন্তে দুদক কারো ব্যক্তিগত পরিচয় দেখে না : দুদক সচিব

প্রকাশের সময় : ০৪:১৫:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীরা কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরে অভিযোগ দায়ের করেন। তারা অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখেন এবং কিছু অভিযোগ অধিকতর তদন্তের জন্য দুদকে প্রেরণ করেন। এ বিষয়ে দুদক একটি মামলা করেছে এবং তদন্ত চালাচ্ছে। তদন্তের অংশ হিসেবে কমিশন তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। দুদক কারো ব্যক্তিগত পরিচয় দেখে না। প্রভাবিত করার কোনো সুযোগ নেই।

বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) অর্থপাচার ও আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দুদকে তলব ও জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে জানতে চাইলে দুদক সচিব এসব কথা বলেন।

ইউনূসকে নিয়ে আপনারা কোনো চাপে আছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, কোনো চাপ নেই। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও বিধি অনুসারে কাজ করে। এখানে ব্যক্তি পরিচয় দেখার সুযোগ নেই।

ড. ইউনূসের জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে দুদক সচিব বলেন, যখন কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে তাঁর অবস্থানটি তিনি যেন পরিষ্কার করতে পারেন সে জন্যই তাঁকে বক্তব্য দিতে ডাকা হয়।

ড. ইউনূসের আইনজীবীর বক্তব্য অনুসারে, এটি শ্রম আদালতের ফৌজদারি অংশ। এ ক্ষেত্রে দুদকে কি কারও ইশারায় কাজ করছে?—এমন এক প্রশ্নের জবাবে মাহবুব হোসেন বলেন, ‘আমি একটু আগে বললাম, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর প্রাথমিকভাবে এই অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে। এটি আমাদের তফসিলভুক্ত। তদন্ত শেষ হওয়ার আগে এই বিষয়ে বাড়তি মন্তব্যের সুযোগ নেই।’

অভিযোগ ভিত্তিহীন কিনা এমন এক প্রশ্নের জবাবে দুদক সচিব বলেন, ‘অভিযোগটি দুদক করেনি। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনার যে বিষয়টি ছিল, তারা যেটি পাননি—সেই মর্মে অভিযোগ করেছেন। তারা কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরে কাছে আপত্তি করে অভিযোগ করেন। কলকারখানা পরিদর্শন পরিদপ্তর সত্যতা পাওয়ার পর এটি দুর্নীতি দমন কমিশনের কাছে প্রেরণ করে। দুদকের তফসিলভুক্ত হওয়ায় তদন্ত চলছে। দুর্নীতি দমন কমিশন পরবর্তী অনুসন্ধান শেষে মামলাটি হয়েছে। আইনগতভাবে এখানে হয়রানির সুযোগ নেই।’

ইউনূসের দাবি সম্পর্কে জানতে চাইলে মাহবুব হোসেন বলেন, আমাদের তদন্তকারী কর্মকর্তা বিবাদী যেন ন্যায় বিচার পান সে কারণে তিনি চিঠি দিয়ে তাদের (ড. ইউনূস) তলব করেছে। উনারা উনাদের সম্পৃক্ততার বিষয়টি উনাদের মতো করে বলেন। আমাদের তদন্তকারী কর্মকর্তা বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করবেন। শেষ পর্যায়ে প্রতিবেদন দেবেন। প্রতিবেদন প্রাপ্তির আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। মামলা হওয়ার পর একজন তদন্তকারী কর্মকর্তা কার্যবিধি সম্পন্ন করেন। তদন্ত শেষ না হওয়ার আগে এটি আমাদের কোনোভাবেই জানার সুযোগ নেই।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে দুদক সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, কাউকে বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা ও গ্রেফতারের জন্য সুনির্দিষ্ট তিনটি বিষয় অনুসরণ করা হয়। তদন্তকারী কর্মকর্তা যদি মনে করেন যার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আত্মগোপন করতে পারেন কিংবা আলামত নষ্ট করতে পারেন অথবা সাক্ষীদের প্রভাবিত করতে পারেন, সে ক্ষেত্রে তদন্ত কর্মকর্তা আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারেন।

সচিব বলেন, গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে ২০১০ থেকে ২০২১-২২ অর্থ বছরের নিট মুনাফার ৫ শতাংশ লভ্যাংশ বণ্টনের অনিয়মের বিষয়ে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়ন তাদের নিজস্ব প্যাডে একটি অভিযোগ দাখিল করে। এ অনিয়ম সংক্রান্তে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় গেছে মর্মে একটি প্রতিবেদন দাখিল করে। প্রতিবেদনসহ কোম্পানির শ্রমিক-কর্মচারীদের অভিযোগ দুদকের তফসিলভুক্ত হওয়ায় তা স্মারক ২০২২ সালের ১৪ জুলাই মূল কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর থেকে চেয়ারম্যান, দুর্নীতি দমন কমিশন বরাবরে প্রেরণ করেন। এখানে উল্লেখ্য যে, ড. মো. ইউনূসের বিরুদ্ধে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মাধ্যমে গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির শ্রমিক-কর্মচারীদের অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। বিধায় দুদকের হয়রানির অভিযোগ সঠিক নয়।

তিনি বলেন, গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগগুলো অনুসন্ধান করার জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন একটি অনুসন্ধানটিম গঠন করা হয়। অনুসন্ধানটিম অনুসন্ধান শেষে অভিযোগটির প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনে মামলা করার সুপারিশ করে একটি অনুসন্ধান প্রতিবেদন দাখিল করেন। ওই প্রতিবেদন কমিশনে উপস্থাপিত হলে মামলা করার অনুমোদন দেওয়া হয়। তারই প্রেক্ষিতে কমিশনের পক্ষে দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪(২)(৩) ধারায় মামলাটি করেন।

তিনি আরও বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বোর্ডের সদস্যরা অসৎ উদ্দেশে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করে ভুয়া সেটেলমেন্ট এগ্রিমেন্টকে খাঁটি হিসেবে ব্যবহার করে জাল-জালিয়াতির আশ্রয়ে গ্রামীণ টেলিকম থেকে ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাৎপূর্বক অপরাধলব্ধ অর্থ স্থানান্তর/রূপান্তরের মাধ্যমে অবস্থান গোপনপূর্বক বা পাচারের ছদ্মাবরণে আত্নসাৎ করায় ১৩ জন আসামির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। বর্তমানে মামলাটির তদন্ত চলমান রয়েছে। গতকাল ও আজকে ৭ জনের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে। বাকিদেরও বক্তব্য রেকর্ড করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।