Dhaka রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মির্জা ফখরুলকে আর ঢাকায় ঢুকতে দেওয়া হবে না : মেয়র তাপস

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আর ঢাকায় ঢুকতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বনশ্রীতে ২নং ওয়ার্ডের উন্নয়ন উৎসবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, বিএনপি মহাসচিব লজ্জায় ঠাকুরগাঁওয়ে গিয়ে মুখ লুকিয়েছেন। পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফুলী টানেল, মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট চিন্তাও করতে পারে না। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন, এসব তাদের মস্তিষ্কে আসে না। যে নামগুলো এদেশের মানুষের কাছে অপরিচিত ছিল, সেই নামগুলোর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যারা উন্নয়ন দেখে না, তারা উন্নয়ন করতে পারে না। যাদের চোখে উন্নয়ন নেই, যারা স্বপ্ন দেখতে পারে না, তারা কখনও সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারবে না।

তিনি আরও বলেন, মাতারবাড়ী (গভীর সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎ কেন্দ্র), রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, এসব তাদের কল্পনাতেও আসে না। তারা শুধু চিন্তা করে নিজেদের উন্নয়ন, নিজেদের পেট ভরা আর বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা। সুতরাং তাদের চোখে কোনোদিনও উন্নয়ন দেখা যাবে না। উন্নয়ন দেখতে হলে সাধারণ মানুষের চোখ দিয়ে উন্নয়ন দেখতে হবে।

বিএনপি নেতাদের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ২৯ বছর তারা ক্ষমতায় ছিল। কিন্তু তারা জনগণের উন্নয়ন করতে পারেনি। তাদের চোখে কোনোদিনও উন্নয়ন দেখা যাবে না। উন্নয়ন দেখতে হলে সাধারণ জনগণের চোখ দিয়ে দেখতে হবে। তারা ২৯ বছর সরকারে ছিল। ২৯ বছর তারা এ দেশকে ব্যর্থরাষ্ট্রে পরিণত করেছে।

২০০৮ সালে চারদলীয় জোটের অপকর্ম, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনগণ রায় দিয়েছিল উল্লেখ করে মেয়র তাপস বলেন, একসময় তারা বলেছিল, আওয়ামী লীগ ১০০ বছরেও ক্ষমতায় আসতে পারবে না। আজ তারা কাঁদে। এখন ভাবে, ১০০ বছরেও বুঝি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে নামানো যাবে না। তারা বলেছিল, আওয়ামী লীগ ৩০টি আসনও পাবে না। ২০০৮ সালে বাঙালি জাতি তাদের দুর্নীতি, জঙ্গিবাদ, অপকর্মের বিরুদ্ধে শিক্ষা দিয়ে তাদের আসন দিয়েছিল মাত্র ২৯টি। ৩০টি আসনও তারা পায়নি।

বিএনপি খালেদা জিয়াকে মাইনাস করে ফেলেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারা এসেছিল। তখন নির্দলীয়, নিরপেক্ষ সরকারের কথা বলেনি। তখন আর বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির কথা বলেনি। এখনও বলে না। বেগম খালেদা জিয়াকে তারা ভুলে গেছে। মাইনাসই করে ফেলছে। তাদের আর বেগম খালেদা জিয়ার দরকার নেই। তারা এখন নির্দলীয়, নিরপেক্ষ সরকারের কথা বলে।

তিনি বলেন, একসময় তারাই নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার মানেনি। তারা একেক সময় একেক কথা বলে। তারা এখন বলে, আমরা নাকি পাঁচটি আসনও পাব না। অথচ ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারা সর্বসাকুল্যে আটটি আসন পেয়েছিল। ১০টি আসনও জোটেনি। সুতরাং এসব কথা বলে বাঙালিকে আর বিভ্রান্ত করা যাবে না।

ভরাডুবির আশঙ্কায় বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট নির্বাচনে আসতে চায় না মন্তব্য করে তাপস বলেন, এবার তারা যদি নির্বাচনে না আসে, এর মানে হলো, তারা বুঝে গেছে যে, নির্বাচনে এলে তারা শূন্য আসন পাবে। সেজন্য নির্বাচনে আসতে চায় না, যা তারা ২০১৪ সালে করেছিল। আগুনে পুড়ে মানুষ মেরেছিল। সেজন্য ২০১৪ সালে লজ্জায় আর নির্বাচনে আসেনি। তারা জানত, নির্বাচনে এলে ভরাডুবি হবে। ভরাডুবি থেকে ইজ্জত বাঁচাতে নির্বাচনে না এসে তারা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা চালিয়েছিল। ভেবেছিল নির্বাচনকে প্রতিরোধ করবে, প্রতিহত করবে। সে শক্তি তাদের নেই। সেটি তারা করতে পারেনি।

উন্নয়ন উৎসবে মেয়র তাপস জানান, ২ নম্বর ওয়ার্ডে গত তিন বছরে প্রায় ৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে গোড়ান খেলার মাঠ প্রতিষ্ঠা, এসটিএস নির্মাণ, রাস্তাঘাটসহ নানা উন্নয়ন করা হয়েছে।

ডিএসসিসি মেয়র বলেন, এডিস মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া রোগ হয়ে থাকে। যা অনেক সময় প্রাণহানি ঘটায়। সেজন্য আমাদের মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের বড় অংশই হলো এই ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধ করা, এডিস মশার বিস্তার রোধ করা। সে লক্ষ্যে যে কর্মপরিকল্পনা, তা অনুযায়ী আমরা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকি, তার অন্যতম হলো উৎস নিধন।

ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করে নগরবাসীকে মশাবাহিত রোগটি থেকে সুরক্ষা দিতে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনদের কাছ থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করেন মেয়র তাপস।

তিনি বলেন, আমরা চাই- নির্মাণাধীন ভবন ও স্থাপনায় যেন এডিসের প্রজননস্থল সৃষ্টি না হয়, সেজন্য আপনারা যথাযথভাবে তদারকি করবেন। আপনারা সেসব জায়গায় এডিস মশার প্রজননস্থল নির্মূল না করতে পারলে আমাদের জানাবেন। আমরা তা নির্মূলের ব্যবস্থা নেব। কিন্তু পরবর্তীতে সেসব স্থাপনার সুরক্ষা আপনাদেরকেই নিশ্চিত করতে হবে।

২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে উৎসবে অন্যান্যের মধ্যে ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. মকছুদ হোসেন, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর ফারজানা ইয়াসমিন বিপ্লবী বক্তব্য রাখেন।

দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামান, ২ নম্বর অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা সোয়ে মেন জো, কাউন্সিলরদের মধ্যে ১ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মাহবুবুল আলম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মো. সিরাজুল ইসলাম ভাট্টি, ৭৩ নম্বর ওয়ার্ডের মো. জিয়াউল হক ও ৭৪ নম্বর ওয়ার্ডের মো. আজিজুল হক উপস্থিত ছিলেন।

আবহাওয়া

সংস্কারের অভাবে সড়কের বেহাল দশা, ভোগান্তিতে হাজারো মানুষ

মির্জা ফখরুলকে আর ঢাকায় ঢুকতে দেওয়া হবে না : মেয়র তাপস

প্রকাশের সময় : ০৫:৩৬:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আর ঢাকায় ঢুকতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বনশ্রীতে ২নং ওয়ার্ডের উন্নয়ন উৎসবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, বিএনপি মহাসচিব লজ্জায় ঠাকুরগাঁওয়ে গিয়ে মুখ লুকিয়েছেন। পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফুলী টানেল, মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট চিন্তাও করতে পারে না। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন, এসব তাদের মস্তিষ্কে আসে না। যে নামগুলো এদেশের মানুষের কাছে অপরিচিত ছিল, সেই নামগুলোর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যারা উন্নয়ন দেখে না, তারা উন্নয়ন করতে পারে না। যাদের চোখে উন্নয়ন নেই, যারা স্বপ্ন দেখতে পারে না, তারা কখনও সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারবে না।

তিনি আরও বলেন, মাতারবাড়ী (গভীর সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎ কেন্দ্র), রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, এসব তাদের কল্পনাতেও আসে না। তারা শুধু চিন্তা করে নিজেদের উন্নয়ন, নিজেদের পেট ভরা আর বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা। সুতরাং তাদের চোখে কোনোদিনও উন্নয়ন দেখা যাবে না। উন্নয়ন দেখতে হলে সাধারণ মানুষের চোখ দিয়ে উন্নয়ন দেখতে হবে।

বিএনপি নেতাদের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ২৯ বছর তারা ক্ষমতায় ছিল। কিন্তু তারা জনগণের উন্নয়ন করতে পারেনি। তাদের চোখে কোনোদিনও উন্নয়ন দেখা যাবে না। উন্নয়ন দেখতে হলে সাধারণ জনগণের চোখ দিয়ে দেখতে হবে। তারা ২৯ বছর সরকারে ছিল। ২৯ বছর তারা এ দেশকে ব্যর্থরাষ্ট্রে পরিণত করেছে।

২০০৮ সালে চারদলীয় জোটের অপকর্ম, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনগণ রায় দিয়েছিল উল্লেখ করে মেয়র তাপস বলেন, একসময় তারা বলেছিল, আওয়ামী লীগ ১০০ বছরেও ক্ষমতায় আসতে পারবে না। আজ তারা কাঁদে। এখন ভাবে, ১০০ বছরেও বুঝি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে নামানো যাবে না। তারা বলেছিল, আওয়ামী লীগ ৩০টি আসনও পাবে না। ২০০৮ সালে বাঙালি জাতি তাদের দুর্নীতি, জঙ্গিবাদ, অপকর্মের বিরুদ্ধে শিক্ষা দিয়ে তাদের আসন দিয়েছিল মাত্র ২৯টি। ৩০টি আসনও তারা পায়নি।

বিএনপি খালেদা জিয়াকে মাইনাস করে ফেলেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারা এসেছিল। তখন নির্দলীয়, নিরপেক্ষ সরকারের কথা বলেনি। তখন আর বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির কথা বলেনি। এখনও বলে না। বেগম খালেদা জিয়াকে তারা ভুলে গেছে। মাইনাসই করে ফেলছে। তাদের আর বেগম খালেদা জিয়ার দরকার নেই। তারা এখন নির্দলীয়, নিরপেক্ষ সরকারের কথা বলে।

তিনি বলেন, একসময় তারাই নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার মানেনি। তারা একেক সময় একেক কথা বলে। তারা এখন বলে, আমরা নাকি পাঁচটি আসনও পাব না। অথচ ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারা সর্বসাকুল্যে আটটি আসন পেয়েছিল। ১০টি আসনও জোটেনি। সুতরাং এসব কথা বলে বাঙালিকে আর বিভ্রান্ত করা যাবে না।

ভরাডুবির আশঙ্কায় বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট নির্বাচনে আসতে চায় না মন্তব্য করে তাপস বলেন, এবার তারা যদি নির্বাচনে না আসে, এর মানে হলো, তারা বুঝে গেছে যে, নির্বাচনে এলে তারা শূন্য আসন পাবে। সেজন্য নির্বাচনে আসতে চায় না, যা তারা ২০১৪ সালে করেছিল। আগুনে পুড়ে মানুষ মেরেছিল। সেজন্য ২০১৪ সালে লজ্জায় আর নির্বাচনে আসেনি। তারা জানত, নির্বাচনে এলে ভরাডুবি হবে। ভরাডুবি থেকে ইজ্জত বাঁচাতে নির্বাচনে না এসে তারা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা চালিয়েছিল। ভেবেছিল নির্বাচনকে প্রতিরোধ করবে, প্রতিহত করবে। সে শক্তি তাদের নেই। সেটি তারা করতে পারেনি।

উন্নয়ন উৎসবে মেয়র তাপস জানান, ২ নম্বর ওয়ার্ডে গত তিন বছরে প্রায় ৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে গোড়ান খেলার মাঠ প্রতিষ্ঠা, এসটিএস নির্মাণ, রাস্তাঘাটসহ নানা উন্নয়ন করা হয়েছে।

ডিএসসিসি মেয়র বলেন, এডিস মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া রোগ হয়ে থাকে। যা অনেক সময় প্রাণহানি ঘটায়। সেজন্য আমাদের মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের বড় অংশই হলো এই ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধ করা, এডিস মশার বিস্তার রোধ করা। সে লক্ষ্যে যে কর্মপরিকল্পনা, তা অনুযায়ী আমরা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকি, তার অন্যতম হলো উৎস নিধন।

ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করে নগরবাসীকে মশাবাহিত রোগটি থেকে সুরক্ষা দিতে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনদের কাছ থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করেন মেয়র তাপস।

তিনি বলেন, আমরা চাই- নির্মাণাধীন ভবন ও স্থাপনায় যেন এডিসের প্রজননস্থল সৃষ্টি না হয়, সেজন্য আপনারা যথাযথভাবে তদারকি করবেন। আপনারা সেসব জায়গায় এডিস মশার প্রজননস্থল নির্মূল না করতে পারলে আমাদের জানাবেন। আমরা তা নির্মূলের ব্যবস্থা নেব। কিন্তু পরবর্তীতে সেসব স্থাপনার সুরক্ষা আপনাদেরকেই নিশ্চিত করতে হবে।

২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে উৎসবে অন্যান্যের মধ্যে ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. মকছুদ হোসেন, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর ফারজানা ইয়াসমিন বিপ্লবী বক্তব্য রাখেন।

দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামান, ২ নম্বর অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা সোয়ে মেন জো, কাউন্সিলরদের মধ্যে ১ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মাহবুবুল আলম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মো. সিরাজুল ইসলাম ভাট্টি, ৭৩ নম্বর ওয়ার্ডের মো. জিয়াউল হক ও ৭৪ নম্বর ওয়ার্ডের মো. আজিজুল হক উপস্থিত ছিলেন।