Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এশিয়া কাপে ম্যাচ বাই ম্যাচ এগোতে চাই : সাকিব

  • স্পোর্টস ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০২:৫৯:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৩
  • ১৮৮ জন দেখেছেন

স্পোর্টস ডেস্ক : 

এশিয়া কাপ মিশনে অংশ নিতে রোববার (২৭ আগস্ট) দেশ ছাড়বে বাংলাদেশ দল। এশিয়া কাপের মিশনে যাওয়ার আগে বাংলাদেশের তিন ফরম্যাটের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে মুখোমুখি হলেন গণমাধ্যমকর্মীদের।

এশিয়া কাপকে ঘিরে নিজেদের পরিকল্পনা, দলের অবস্থানসহ নানা ইস্যুতে গণমাধ্যমের সামনে কথা বলেন বাংলাদেশের কোচ ও অধিনায়ক। দুজনের কণ্ঠে এক সুর, প্রস্তুতিতে তারা শতভাগ সন্তুষ্ট। তাই এশিয়া কাপে এবার ভালো কিছুর প্রত্যাশায় আছে গোটা দল।

শনিবার (২৬ আগস্ট) শেরে বাংলার প্রেস বক্সে সংবাদ সম্মেলনে দলের লক্ষ্য ও পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে।

সংবাদ সম্মেলনে সাকিব জানালেন, আলাদা কোনো লক্ষ্য নেই, ম্যাচ বাই ম্যাচ এগোতে চান তারা। আপাতত বিশ্বকাপ নয়, ভাবছেন শুধু এশিয়া কাপ নিয়ে।

প্রস্তুতি কেমন হলো? এমন প্রশ্নে সাকিব বলেন, সবার খুব ভালো প্রস্তুতি হয়েছে। এবাদতের ইনজুরি কিছুটা সেটব্যাক। কারণ সে আমাদের দলের গুরুত্বপূর্ণ বোলার। তারপরও আমার কাছে মনে হয় যে ধরনের প্রস্তুতি এবং যে স্কোয়াড হয়েছে, মনে হয় অনেকদূর যেতে পারবো। আমরা একটা একটা ম্যাচ করে এগোতে চাই। ওই টিম থেকে এই টিম অনেক বেটার। সে কারণে আমাদের ভালো করার সম্ভাবনাও বেশি। আমরা চেষ্টা করবো। ম্যাচ বাই ম্যাচ আমাদের টার্গেট থাকবে, সেটা এশিয়া কাপই হোক কিংবা বিশ্বকাপই হোক। আমরা চেষ্টা করবো প্রতিটা ম্যাচে ভালো খেলতে।

বাংলাদেশ এর আগে এশিয়া কাপে তিনবার ফাইনাল খেললেও শিরোপা জিততে পারেনি একবারও। গত আসরে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে একটি ম্যাচও জিততে পারেনি। এবার ওয়ানডে ফরম্যাটে এশিয়া কাপ। কেমন করতে পারে দল?

সাকিব মনে করেন না, এশিয়া কাপে ভালো বা খারাপ করলেই সবকিছু শেষ হয়ে যাবে। বরাবরের মতো নির্ভার থেকে পারফর্ম করার মন্ত্র সাকিবের।

টাইগার অধিনায়ক বলেন, আমাদের পরিকল্পনা-প্রস্তুতি সবকিছুই এখন এশিয়া কাপ নিয়ে। আরও ছোট করে বললে আফগানিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা ম্যাচ নিয়ে (গ্রুপপর্বে)। আমরা ম্যাচ বাই ম্যাচ এগোতে চাই।

এশিয়া কাপে ভালো করতে পারলে সেটা বিশ্বকাপে বাড়তি আত্মবিশ্বাস দেবে কি না? সাকিবের জবাব, এমন না যে এশিয়া কাপে খারাপ করলে সব আশা শেষ হয়ে যাবে বা ভালো করলে বিশ্বকাপে আমরা অনেক ভালো করে ফেলবো। তবে এশিয়া কাপটা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সেভাবেই ভাবছি।

এক তামিমের বদলি হিসেবে বাংলাদেশ দলে এসেছেন আরেক তামিম। দুজনেই ওপেনার। তামিম ইকবাল খান দেড়যুগের বেশি সময় ধরে ছিলেন জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ। আর তানজিদ হাসান তামিম নিজেকে প্রমাণ করেছেন ইমার্জিং এশিয়া কাপে। ইনজুরির কারণে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া তামিমের জায়গায় তাই জুনিয়র তামিমেই আস্থা রেখেছিল বোর্ড।

তামিমের প্রসঙ্গ আসলে সাকিব বলেন, যেকোনো অভিজ্ঞ ক্রিকেটারই দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। দলকে তারা কতটুকু কন্ট্রিবিউট করতে পারবে, সেটার ওপর নির্ভর করে সবকিছু। অবশ্যই অভিজ্ঞতার তো দাম আছেই। তারা দলে থাকলে কন্ডিশন বা বড় বড় টুর্নামেন্টের অভিজ্ঞতা ভালো থাকে। সেগুলো শেয়ার করলে বিশেষত যারা নতুন এসেছে তাদের জন্য সহজ হয়ে যায়।

ওডিআই অধিনায়ক সাকিব আল হাসান, তরুণ এই ব্যাটারকে নিয়ে আজ শনিবার মিরপুরে সাকিব বলেন, আমি তাকে নিয়ে অনেক আশাবাদী। শুধু আমি না পুরো দলই ওকে নিয়ে আশাবাদী যে ও অনেক ভালো খেলবে। এমন না যা এই দুই ম্যাচ বা চার ম্যাচে ভালো না করে তাহলে ও ভালো হতে পারবে না। আবার এমন না যে এই চার ম্যাচে ভালো করলেই ভালো প্লেয়ার হয়ে যাবে।

যেহেতু সাকিবের অভিজ্ঞতা আছে শ্রীলঙ্কায়। সে কারণে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে টাইগার এই অধিনায়ক বলছিলেন, যখন এশিয়া কাপে পাল্লেকেলেতে আমাদের প্রথম খেলা শ্রীলঙ্কার সঙ্গে। আগের রেকর্ডগুলো বলছে, ওখানে সাধারণত ব্যাটিং পিচ হয়ে থাকে। ব্যাটাররা রান করার সুবিধা পায়, তবে বোলারদের জন্য অনেক চ্যালেঞ্জিং। সেক্ষেত্রে ব্যাটারদের জন্যও চ্যালেঞ্জিং বেশি তাড়াতাড়ি রান করার জন্য।

টাইগার অধিনায়ক আরও বলেন, আমাদের সব দিকে প্রস্তুতি থাকতে হবে। এলপিএলে আমরা সম্ভবত এশিয়া কাপের উইকেটে খেলিনি। পিচগুলো একটু আলাদা ছিল। ওখানের সঙ্গে তুলনা করা কঠিন হবে। তবে যে কন্ডিশনের উইকেট দেখে এসেছি, খুব বেশি বদলানোর সম্ভাবনা নেই। যেহেতু তিন চারদিন আগে গেছি খুব বেশি কঠিন হবে না মানিয়ে নিতে। কারণ আমাদের থেকে খুব বেশি দূরে না।

বাংলাদেশ জাতীয় দলে এখন ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী ৫ ক্রিকেটার রয়েছেন। বড় মঞ্চ সামাল দেওয়ার অভিজ্ঞতা আছে তাদের। তরুণ এসব ক্রিকেটার প্রসঙ্গে সাকিব বলেন, ওরা যেহেতু একটা বিশ্বকাপ জিতেছে। ওদের মধ্যে একটা ওয়ার্ল্ডকাপ উইনিং মেন্টালিটি আছে। আমার মনে হয় এটা আমাদের দলকে আরও ভালো কিছু করার জন্য অনুপ্রাণিত করবে। ওদের মধ্যে এমন মেন্টালিটি আছে যে ওরা জিততে চায়। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আশাকরি ওরা এই মেন্টালিটিটা নিয়েই ড্রেসিং রুমে আসবে এবং ড্রেসিং রুমের পরিবেশটাও ওভাবেই গড়ে তুলবে।

উল্লেখ্য, আগামী ৩০ অগাস্ট শুরু হবে ছয় দলের মহাদেশীয় আসরটি। ওয়ানডে সংস্করণের প্রতিযোগিতাটির ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর।ফাইনালের জন্য ১৮ সেপ্টেম্বরকে রিজার্ভ ডে হিসেবে রাখা হয়েছে।

‘বি’ গ্রুপে থাকা বাংলাদেশ ৩১ অগাস্ট ক্যান্ডিতে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হবে। ৩ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের লাহোরে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মোকাবিলা করবে আফগানিস্তানকে। ক্যান্ডিতেই হবে বহুল আকাঙ্ক্ষিত ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার লড়াই। ‘এ’ গ্রুপে এই দুই পরাশক্তির সঙ্গে আছে নেপাল।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

এশিয়া কাপে ম্যাচ বাই ম্যাচ এগোতে চাই : সাকিব

প্রকাশের সময় : ০২:৫৯:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৩

স্পোর্টস ডেস্ক : 

এশিয়া কাপ মিশনে অংশ নিতে রোববার (২৭ আগস্ট) দেশ ছাড়বে বাংলাদেশ দল। এশিয়া কাপের মিশনে যাওয়ার আগে বাংলাদেশের তিন ফরম্যাটের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে মুখোমুখি হলেন গণমাধ্যমকর্মীদের।

এশিয়া কাপকে ঘিরে নিজেদের পরিকল্পনা, দলের অবস্থানসহ নানা ইস্যুতে গণমাধ্যমের সামনে কথা বলেন বাংলাদেশের কোচ ও অধিনায়ক। দুজনের কণ্ঠে এক সুর, প্রস্তুতিতে তারা শতভাগ সন্তুষ্ট। তাই এশিয়া কাপে এবার ভালো কিছুর প্রত্যাশায় আছে গোটা দল।

শনিবার (২৬ আগস্ট) শেরে বাংলার প্রেস বক্সে সংবাদ সম্মেলনে দলের লক্ষ্য ও পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে।

সংবাদ সম্মেলনে সাকিব জানালেন, আলাদা কোনো লক্ষ্য নেই, ম্যাচ বাই ম্যাচ এগোতে চান তারা। আপাতত বিশ্বকাপ নয়, ভাবছেন শুধু এশিয়া কাপ নিয়ে।

প্রস্তুতি কেমন হলো? এমন প্রশ্নে সাকিব বলেন, সবার খুব ভালো প্রস্তুতি হয়েছে। এবাদতের ইনজুরি কিছুটা সেটব্যাক। কারণ সে আমাদের দলের গুরুত্বপূর্ণ বোলার। তারপরও আমার কাছে মনে হয় যে ধরনের প্রস্তুতি এবং যে স্কোয়াড হয়েছে, মনে হয় অনেকদূর যেতে পারবো। আমরা একটা একটা ম্যাচ করে এগোতে চাই। ওই টিম থেকে এই টিম অনেক বেটার। সে কারণে আমাদের ভালো করার সম্ভাবনাও বেশি। আমরা চেষ্টা করবো। ম্যাচ বাই ম্যাচ আমাদের টার্গেট থাকবে, সেটা এশিয়া কাপই হোক কিংবা বিশ্বকাপই হোক। আমরা চেষ্টা করবো প্রতিটা ম্যাচে ভালো খেলতে।

বাংলাদেশ এর আগে এশিয়া কাপে তিনবার ফাইনাল খেললেও শিরোপা জিততে পারেনি একবারও। গত আসরে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে একটি ম্যাচও জিততে পারেনি। এবার ওয়ানডে ফরম্যাটে এশিয়া কাপ। কেমন করতে পারে দল?

সাকিব মনে করেন না, এশিয়া কাপে ভালো বা খারাপ করলেই সবকিছু শেষ হয়ে যাবে। বরাবরের মতো নির্ভার থেকে পারফর্ম করার মন্ত্র সাকিবের।

টাইগার অধিনায়ক বলেন, আমাদের পরিকল্পনা-প্রস্তুতি সবকিছুই এখন এশিয়া কাপ নিয়ে। আরও ছোট করে বললে আফগানিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা ম্যাচ নিয়ে (গ্রুপপর্বে)। আমরা ম্যাচ বাই ম্যাচ এগোতে চাই।

এশিয়া কাপে ভালো করতে পারলে সেটা বিশ্বকাপে বাড়তি আত্মবিশ্বাস দেবে কি না? সাকিবের জবাব, এমন না যে এশিয়া কাপে খারাপ করলে সব আশা শেষ হয়ে যাবে বা ভালো করলে বিশ্বকাপে আমরা অনেক ভালো করে ফেলবো। তবে এশিয়া কাপটা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সেভাবেই ভাবছি।

এক তামিমের বদলি হিসেবে বাংলাদেশ দলে এসেছেন আরেক তামিম। দুজনেই ওপেনার। তামিম ইকবাল খান দেড়যুগের বেশি সময় ধরে ছিলেন জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ। আর তানজিদ হাসান তামিম নিজেকে প্রমাণ করেছেন ইমার্জিং এশিয়া কাপে। ইনজুরির কারণে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া তামিমের জায়গায় তাই জুনিয়র তামিমেই আস্থা রেখেছিল বোর্ড।

তামিমের প্রসঙ্গ আসলে সাকিব বলেন, যেকোনো অভিজ্ঞ ক্রিকেটারই দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। দলকে তারা কতটুকু কন্ট্রিবিউট করতে পারবে, সেটার ওপর নির্ভর করে সবকিছু। অবশ্যই অভিজ্ঞতার তো দাম আছেই। তারা দলে থাকলে কন্ডিশন বা বড় বড় টুর্নামেন্টের অভিজ্ঞতা ভালো থাকে। সেগুলো শেয়ার করলে বিশেষত যারা নতুন এসেছে তাদের জন্য সহজ হয়ে যায়।

ওডিআই অধিনায়ক সাকিব আল হাসান, তরুণ এই ব্যাটারকে নিয়ে আজ শনিবার মিরপুরে সাকিব বলেন, আমি তাকে নিয়ে অনেক আশাবাদী। শুধু আমি না পুরো দলই ওকে নিয়ে আশাবাদী যে ও অনেক ভালো খেলবে। এমন না যা এই দুই ম্যাচ বা চার ম্যাচে ভালো না করে তাহলে ও ভালো হতে পারবে না। আবার এমন না যে এই চার ম্যাচে ভালো করলেই ভালো প্লেয়ার হয়ে যাবে।

যেহেতু সাকিবের অভিজ্ঞতা আছে শ্রীলঙ্কায়। সে কারণে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে টাইগার এই অধিনায়ক বলছিলেন, যখন এশিয়া কাপে পাল্লেকেলেতে আমাদের প্রথম খেলা শ্রীলঙ্কার সঙ্গে। আগের রেকর্ডগুলো বলছে, ওখানে সাধারণত ব্যাটিং পিচ হয়ে থাকে। ব্যাটাররা রান করার সুবিধা পায়, তবে বোলারদের জন্য অনেক চ্যালেঞ্জিং। সেক্ষেত্রে ব্যাটারদের জন্যও চ্যালেঞ্জিং বেশি তাড়াতাড়ি রান করার জন্য।

টাইগার অধিনায়ক আরও বলেন, আমাদের সব দিকে প্রস্তুতি থাকতে হবে। এলপিএলে আমরা সম্ভবত এশিয়া কাপের উইকেটে খেলিনি। পিচগুলো একটু আলাদা ছিল। ওখানের সঙ্গে তুলনা করা কঠিন হবে। তবে যে কন্ডিশনের উইকেট দেখে এসেছি, খুব বেশি বদলানোর সম্ভাবনা নেই। যেহেতু তিন চারদিন আগে গেছি খুব বেশি কঠিন হবে না মানিয়ে নিতে। কারণ আমাদের থেকে খুব বেশি দূরে না।

বাংলাদেশ জাতীয় দলে এখন ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী ৫ ক্রিকেটার রয়েছেন। বড় মঞ্চ সামাল দেওয়ার অভিজ্ঞতা আছে তাদের। তরুণ এসব ক্রিকেটার প্রসঙ্গে সাকিব বলেন, ওরা যেহেতু একটা বিশ্বকাপ জিতেছে। ওদের মধ্যে একটা ওয়ার্ল্ডকাপ উইনিং মেন্টালিটি আছে। আমার মনে হয় এটা আমাদের দলকে আরও ভালো কিছু করার জন্য অনুপ্রাণিত করবে। ওদের মধ্যে এমন মেন্টালিটি আছে যে ওরা জিততে চায়। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আশাকরি ওরা এই মেন্টালিটিটা নিয়েই ড্রেসিং রুমে আসবে এবং ড্রেসিং রুমের পরিবেশটাও ওভাবেই গড়ে তুলবে।

উল্লেখ্য, আগামী ৩০ অগাস্ট শুরু হবে ছয় দলের মহাদেশীয় আসরটি। ওয়ানডে সংস্করণের প্রতিযোগিতাটির ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর।ফাইনালের জন্য ১৮ সেপ্টেম্বরকে রিজার্ভ ডে হিসেবে রাখা হয়েছে।

‘বি’ গ্রুপে থাকা বাংলাদেশ ৩১ অগাস্ট ক্যান্ডিতে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হবে। ৩ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের লাহোরে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মোকাবিলা করবে আফগানিস্তানকে। ক্যান্ডিতেই হবে বহুল আকাঙ্ক্ষিত ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার লড়াই। ‘এ’ গ্রুপে এই দুই পরাশক্তির সঙ্গে আছে নেপাল।