Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

২০২০ সালের জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষা হবে না

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ১১:৩৫:১৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অগাস্ট ২০২০
  • ২৬০ জন দেখেছেন

ফাইল ছবি

২০২০ সালের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা হবে না। মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়েরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

দেশে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে গত ১৮ মার্চ থেকে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। এরপর কয়েক দফায় ছুটি বাড়িয়ে তা ৩১ আগস্ট পর্যন্ত করা হয়। নতুন করে আজ বৃহস্পতিবারই সকালে শিক্ষামন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, আরেকদফা ছুটি বাড়িয়ে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত করা হয়েছে।

করোনা প্রাদুর্ভাবের চারমাসের মধ্যে অফিস-আদালত সব স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরলেও করোনার বিস্তার এখনো সেভাবে কমেনি।

আরও পড়ুন : ৩ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছুটি

বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য বলছে, দেশের মোট শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ে পড়ে প্রায় পৌনে দুই কোটি ছেলেমেয়ে। আর মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা সোয়া কোটির কিছু বেশি। বাকিরা শিক্ষার অন্যান্য স্তরে পড়ে।

এরই মধ্যে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত। আটকে গেছে এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষা। সেশনজট বাড়ছে। বেসরকারি স্কুল-কলেজগুলো পড়ছে আর্থিক সংকটে। করোনার বাস্তবতায় যত দিন এই বন্ধ বাড়বে স্বাভাবিকভাবেই ক্ষতিও তত বাড়বে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে স্কুলপর্যায়ে টিভির মাধ্যমে ক্লাস প্রচার এবং কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন ক্লাসে গুরুত্ব দেয়া হলেও তা সেই অর্থে কার্যকর হয়নি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

২০২০ সালের জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষা হবে না

প্রকাশের সময় : ১১:৩৫:১৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অগাস্ট ২০২০

২০২০ সালের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা হবে না। মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়েরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

দেশে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে গত ১৮ মার্চ থেকে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। এরপর কয়েক দফায় ছুটি বাড়িয়ে তা ৩১ আগস্ট পর্যন্ত করা হয়। নতুন করে আজ বৃহস্পতিবারই সকালে শিক্ষামন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, আরেকদফা ছুটি বাড়িয়ে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত করা হয়েছে।

করোনা প্রাদুর্ভাবের চারমাসের মধ্যে অফিস-আদালত সব স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরলেও করোনার বিস্তার এখনো সেভাবে কমেনি।

আরও পড়ুন : ৩ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছুটি

বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য বলছে, দেশের মোট শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ে পড়ে প্রায় পৌনে দুই কোটি ছেলেমেয়ে। আর মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা সোয়া কোটির কিছু বেশি। বাকিরা শিক্ষার অন্যান্য স্তরে পড়ে।

এরই মধ্যে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত। আটকে গেছে এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষা। সেশনজট বাড়ছে। বেসরকারি স্কুল-কলেজগুলো পড়ছে আর্থিক সংকটে। করোনার বাস্তবতায় যত দিন এই বন্ধ বাড়বে স্বাভাবিকভাবেই ক্ষতিও তত বাড়বে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে স্কুলপর্যায়ে টিভির মাধ্যমে ক্লাস প্রচার এবং কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন ক্লাসে গুরুত্ব দেয়া হলেও তা সেই অর্থে কার্যকর হয়নি।