Dhaka রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডিবি কার্যালয়ে গয়েশ্বর

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ধোলাইখালে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে হেফাজতে নেয় পুলিশ। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

শনিবার (২৯ জুলাই) রাজধানীর ধোলাইখালে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির সংঘর্ষ চলাকালে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আহত হন। পরে তাকে আটক করা হয় এবং চিকিৎসার জন্য রাজারবাগ পুলিশলাইন্স হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

dhakapost

ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ফারুক হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত কওে বলেন, ধোলাইখাল থেকে আটক বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে কিছুক্ষণ আগে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়েছে।

রাজধানীতে চলা বর্তমান সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপির কতজন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ মুহূর্তে আটকের প্রকৃত সংখ্যা বলা যাচ্ছে না। বিস্তারিত তথ্য এলে এ বিষয়ে পরে বলা যাবে।

ঢাকার প্রবেশমুখে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান ও ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদসহ বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আটক হয়েছেন।

dhakapost

পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর নয়াবাজারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করার কথা ছিল বিএনপিসহ দলটির যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের। তবে হঠাৎ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে বিএনপি ধোলাইখাল তিন রাস্তার মোড়ে অবস্থান নেয়। সেখানে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের একপর্যায়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের সরে যেতে বলে পুলিশ। তবে, তারা অবস্থান কর্মসূচি পালন নিয়ে অনড় অবস্থানের কথা জানায়।

নয়াবাজারে কর্মসূচি পালনের সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় গুরুতর আহত হন এবং তার মাথা থেকে রক্ত ঝরতে দেখা যায়। এ সময় পুলিশ তাকে প্রথমে একটি বন্ধ দোকানের শাটার তুলে তার মধ্যে প্রবেশ করায়। পরে সেখান থেকে বের করে একটি পুলিশ ভ্যানে তোলা হয়। এ সময় সেখানে অবস্থানকারী গণমাধ্যমকর্মীরা ‘তাকে কোথায় নেওয়া হচ্ছে’ প্রশ্ন করলে একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন- তাকে চিকিৎসা দিতে নেওয়া হচ্ছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

পাকুন্দিয়ায় শরীফ হত্যা মামলার আরো এক আসামী গ্রেফতার

ডিবি কার্যালয়ে গয়েশ্বর

প্রকাশের সময় : ০২:৩৯:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুলাই ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ধোলাইখালে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে হেফাজতে নেয় পুলিশ। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

শনিবার (২৯ জুলাই) রাজধানীর ধোলাইখালে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির সংঘর্ষ চলাকালে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আহত হন। পরে তাকে আটক করা হয় এবং চিকিৎসার জন্য রাজারবাগ পুলিশলাইন্স হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

dhakapost

ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ফারুক হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত কওে বলেন, ধোলাইখাল থেকে আটক বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে কিছুক্ষণ আগে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়েছে।

রাজধানীতে চলা বর্তমান সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপির কতজন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ মুহূর্তে আটকের প্রকৃত সংখ্যা বলা যাচ্ছে না। বিস্তারিত তথ্য এলে এ বিষয়ে পরে বলা যাবে।

ঢাকার প্রবেশমুখে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান ও ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদসহ বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আটক হয়েছেন।

dhakapost

পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর নয়াবাজারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করার কথা ছিল বিএনপিসহ দলটির যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের। তবে হঠাৎ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে বিএনপি ধোলাইখাল তিন রাস্তার মোড়ে অবস্থান নেয়। সেখানে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের একপর্যায়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের সরে যেতে বলে পুলিশ। তবে, তারা অবস্থান কর্মসূচি পালন নিয়ে অনড় অবস্থানের কথা জানায়।

নয়াবাজারে কর্মসূচি পালনের সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় গুরুতর আহত হন এবং তার মাথা থেকে রক্ত ঝরতে দেখা যায়। এ সময় পুলিশ তাকে প্রথমে একটি বন্ধ দোকানের শাটার তুলে তার মধ্যে প্রবেশ করায়। পরে সেখান থেকে বের করে একটি পুলিশ ভ্যানে তোলা হয়। এ সময় সেখানে অবস্থানকারী গণমাধ্যমকর্মীরা ‘তাকে কোথায় নেওয়া হচ্ছে’ প্রশ্ন করলে একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন- তাকে চিকিৎসা দিতে নেওয়া হচ্ছে।