Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকবে আ. লীগ, কোনো পাল্টা-পাল্টি কর্মসূচি নয় : কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকবে আওয়ামী লীগ। এটা কোনো পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি নয় বলে জানিয়েছে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) দুপুরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সহযোগী সংগঠনগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাদের শোকের মাসের কর্মসূচিও যখন আমরা নিতে যাই তখনও বিএনপি ও তার দোসরাতো বলেই, কিছু মিডিয়াও এসব পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি বলে প্রচার করে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শোকের মাসেও কি আমরা পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি করতে যাচ্ছি? আমরা তো বলেছি আগামী নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকব। ২৪ থেকে ২৭, ২৭ থেকে ৩০ এটা আমাদের সুবিধার ব্যাপার। আপনারা ডেকেছেন মহাসমাবেশ আর আমাদেরটা হলো তারুণ্যের সমাবেশ। তারুণ্যের যাত্রা। এখানে পাল্টাপাল্টি হলো কি করে?

যাদের সামর্থ্য নাই তারাই সংঘাত করে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সংঘাত তারাই করে যারা দুর্বল। আমরা সংঘাত করতে যাবো কেন? বাংলাদেশের জনগণ শেখ হাসিনার উন্নয়নের সঙ্গী। কিছু দুঃখ কষ্ট আছে দ্রব্যমূল্যের কারণে। এর পরেও জনগণ শেখ হাসিনার সততা, পরিশ্রমের প্রতি শতভাগ আস্থা রেখেছে। এটাই হলো বাস্তবতা।

তিনি বলেন, আমরা অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ একটা নির্বাচন করবো। এটা জাতীর কাছে আমাদের প্রতিশ্রুতি। এখন বাংলাদেশে নির্বাচন ব্যবস্থা স্বাধীন। এই নির্বাচন ব্যবস্থায় কারচুপি, জালিয়াতির কোন সুযোগ নেই।

তবে নেতাকর্মীকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, এখন থেকে আমাদের আর নিষ্ক্রিয় থাকার কোন সুযোগ নেই। নির্বাচন পর্যন্ত সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে, কারো সঙ্গে আপোষ নেই। মাঠে থাকবো, কেউ সংঘাত করতে এলে তা প্রতিরোধ করা হবে। সংঘাতের প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা দুর্বল তারাই সংঘাত করে। আমরা সংঘাত কি কারণে করব? তাদের কোনো সমর্থক নেই। আমরা সংঘাত করতে যাব কেন?

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সমালোচনা করে তিনি বলেন, তাকে দেখতে ভালো মনে মানুষ হলেও অন্তরে বিষ! কম্বোডিয়ায় বিরোধী দল নির্বাচনে অংশ নেয়নি বলে তাদের নাকি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এখানেও যদি কেউ নির্বাচনে অংশ না নেয় সেটা কার দোষ? কম্বোডিয়ার খবর শুনে অনেকের গলায় পানি এসে গেছে। ফখরুলের গলায় অনেক পানি। দেখতে মনে হয় ভালো মানুষ, অথচ মুখে এতো বিষ! কি বাজে ভাষায় বক্তৃতা করে!

ওবায়দুল কাদের বলেছেন, খবর পাচ্ছি সীমান্তের এপার থেকে অস্ত্র কিনছে তারা (বিএনপি)। চাঁপাইনবাবগঞ্জ তাদের (বিএনপির) অস্ত্র সরবরাহের একটি ঘাঁটি। আগ্নেয়াস্ত্র এনে তারা মজুত করছে। বিএনপি জানে গণশক্তি জনশক্তি নয়। তারা মনে করে অস্ত্রশক্তি হলো আসল শক্তি। যারা অস্ত্র দিয়ে ক্ষমতা আসে তাদের প্রতি জনগণের আস্থা থাকার কথা নয়।

তিনি বলেন, এদেশে যারা ক্ষমতাসীন ছিল, এ মাটি থেকে, জনগণের কাছ থেকে, জনগণের সমর্থন নিয়ে, একজন কি ক্ষমতায় এসেছে? জিয়াউর রহমান বলেন, এরশাদ বলেন, আর খালেদা জিয়া তাদেরই উত্তরাধিকার। তাদের জনগণের ওপর আস্থা নেই। তারা জানে নির্বাচনের রেজাল্ট কী হবে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিদেশিদের কী করে বোঝাবো যে বিএনপি এমন একটা দল, সেই দলকে গ্যারান্টি দিতে হবে নির্বাচন হলে তারা জিততে পারবে? তাদের জয় সুনিশ্চিত। এ গ্যারান্টি না দিলে তারা কখনো চলমান নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি আস্থাশীল হবে না। আমাদেরও চোখ কান খোলা রাখতে হবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা চাই সংঘাতমুক্ত, শান্তিপূর্ণ অবাধ সুষ্ঠু একটা নির্বাচন। এটা আমাদের জাতির কাছে প্রতিশ্রুতি। সেই লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনকে ইন্ডিপেন্ডেন্ট করেছি। শেখ হাসিনার কারণে নির্বাচন ব্যবস্থা আজকে প্রধানমন্ত্রীর অফিসের অধীনে সাব অফিস নয়, নির্বাচন অফিস এখন একটা স্বাধীন অফিস। স্বাধীন নির্বাচনের জন্য পার্লামেন্টে একটি আইন পাস হয়েছে। এই ইনিশিয়েটিভ প্রধানমন্ত্রীর। এ একটা বিষয়ে, ২০০৯ পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী এই দুটি সময়কে মিলিয়ে দেখতে হবে। নির্বাচন ব্যবস্থা কারচুপি, জ্বালিয়াতির কোনো সুযোগ নেই।

তিনি বলেন, বিএনপির সাত জেলা সমাবেশ আর আমাদের সাত উপজেলা সমাবেশ, সাত উপজেলা আর সাত জেলা, পার্থক্যটা দেখবেন। সবাই দেখেছে। এটা হল শেখ হাসিনার উন্নয়নের প্রতি আস্থার একটা নিদর্শন।

কাদের বলেন, সেপ্টেম্বর-অক্টোবর থেকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তিসহ সব শক্তিকে নিয়ে আগামী নির্বাচনে বিজয়ের লক্ষ্য অভিযাত্রা করবো। আর ছাড় নয়, পাকিস্তানের বন্ধুদের হাতে এই দেশ ছেড়ে দিবো না, তাদের হাতে দেশ, গণতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধ, উন্নয়ন কিছুই নিরাপদ নয়। দেশের জন্য শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের লড়াই করে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দাবি করেন, দ্রব্যমূলের ঊর্ধ্বগতিতে জনগণ কষ্টে থাকলেও জনগণ শেখ হাসিনার প্রতি আস্থাশীল। ৭০ শতাংশ জনগণ শেখ হাসিনার প্রতি আস্থাশীল। জনগণের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে আওয়ামী লীগও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায়। ২০০৯ পূর্ববর্তী এবং ২০০৯ পরবর্তীকালে নির্বাচন কমিশন ছিল প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের অধীনে, শেখ হাসিনা এটাকে পরিবর্তন করেছেন।

এসময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ ফারুক খান, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মহিউদ্দিন জালাল, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম নাদাল চৌধুরী, সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মব জাস্টিস সরকার কোনোভাবেই বরদাশত করে না : রিজওয়ানা হাসান

নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকবে আ. লীগ, কোনো পাল্টা-পাল্টি কর্মসূচি নয় : কাদের

প্রকাশের সময় : ০২:৫৬:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকবে আওয়ামী লীগ। এটা কোনো পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি নয় বলে জানিয়েছে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) দুপুরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সহযোগী সংগঠনগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাদের শোকের মাসের কর্মসূচিও যখন আমরা নিতে যাই তখনও বিএনপি ও তার দোসরাতো বলেই, কিছু মিডিয়াও এসব পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি বলে প্রচার করে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শোকের মাসেও কি আমরা পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি করতে যাচ্ছি? আমরা তো বলেছি আগামী নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকব। ২৪ থেকে ২৭, ২৭ থেকে ৩০ এটা আমাদের সুবিধার ব্যাপার। আপনারা ডেকেছেন মহাসমাবেশ আর আমাদেরটা হলো তারুণ্যের সমাবেশ। তারুণ্যের যাত্রা। এখানে পাল্টাপাল্টি হলো কি করে?

যাদের সামর্থ্য নাই তারাই সংঘাত করে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সংঘাত তারাই করে যারা দুর্বল। আমরা সংঘাত করতে যাবো কেন? বাংলাদেশের জনগণ শেখ হাসিনার উন্নয়নের সঙ্গী। কিছু দুঃখ কষ্ট আছে দ্রব্যমূল্যের কারণে। এর পরেও জনগণ শেখ হাসিনার সততা, পরিশ্রমের প্রতি শতভাগ আস্থা রেখেছে। এটাই হলো বাস্তবতা।

তিনি বলেন, আমরা অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ একটা নির্বাচন করবো। এটা জাতীর কাছে আমাদের প্রতিশ্রুতি। এখন বাংলাদেশে নির্বাচন ব্যবস্থা স্বাধীন। এই নির্বাচন ব্যবস্থায় কারচুপি, জালিয়াতির কোন সুযোগ নেই।

তবে নেতাকর্মীকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, এখন থেকে আমাদের আর নিষ্ক্রিয় থাকার কোন সুযোগ নেই। নির্বাচন পর্যন্ত সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে, কারো সঙ্গে আপোষ নেই। মাঠে থাকবো, কেউ সংঘাত করতে এলে তা প্রতিরোধ করা হবে। সংঘাতের প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা দুর্বল তারাই সংঘাত করে। আমরা সংঘাত কি কারণে করব? তাদের কোনো সমর্থক নেই। আমরা সংঘাত করতে যাব কেন?

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সমালোচনা করে তিনি বলেন, তাকে দেখতে ভালো মনে মানুষ হলেও অন্তরে বিষ! কম্বোডিয়ায় বিরোধী দল নির্বাচনে অংশ নেয়নি বলে তাদের নাকি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এখানেও যদি কেউ নির্বাচনে অংশ না নেয় সেটা কার দোষ? কম্বোডিয়ার খবর শুনে অনেকের গলায় পানি এসে গেছে। ফখরুলের গলায় অনেক পানি। দেখতে মনে হয় ভালো মানুষ, অথচ মুখে এতো বিষ! কি বাজে ভাষায় বক্তৃতা করে!

ওবায়দুল কাদের বলেছেন, খবর পাচ্ছি সীমান্তের এপার থেকে অস্ত্র কিনছে তারা (বিএনপি)। চাঁপাইনবাবগঞ্জ তাদের (বিএনপির) অস্ত্র সরবরাহের একটি ঘাঁটি। আগ্নেয়াস্ত্র এনে তারা মজুত করছে। বিএনপি জানে গণশক্তি জনশক্তি নয়। তারা মনে করে অস্ত্রশক্তি হলো আসল শক্তি। যারা অস্ত্র দিয়ে ক্ষমতা আসে তাদের প্রতি জনগণের আস্থা থাকার কথা নয়।

তিনি বলেন, এদেশে যারা ক্ষমতাসীন ছিল, এ মাটি থেকে, জনগণের কাছ থেকে, জনগণের সমর্থন নিয়ে, একজন কি ক্ষমতায় এসেছে? জিয়াউর রহমান বলেন, এরশাদ বলেন, আর খালেদা জিয়া তাদেরই উত্তরাধিকার। তাদের জনগণের ওপর আস্থা নেই। তারা জানে নির্বাচনের রেজাল্ট কী হবে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিদেশিদের কী করে বোঝাবো যে বিএনপি এমন একটা দল, সেই দলকে গ্যারান্টি দিতে হবে নির্বাচন হলে তারা জিততে পারবে? তাদের জয় সুনিশ্চিত। এ গ্যারান্টি না দিলে তারা কখনো চলমান নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি আস্থাশীল হবে না। আমাদেরও চোখ কান খোলা রাখতে হবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা চাই সংঘাতমুক্ত, শান্তিপূর্ণ অবাধ সুষ্ঠু একটা নির্বাচন। এটা আমাদের জাতির কাছে প্রতিশ্রুতি। সেই লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনকে ইন্ডিপেন্ডেন্ট করেছি। শেখ হাসিনার কারণে নির্বাচন ব্যবস্থা আজকে প্রধানমন্ত্রীর অফিসের অধীনে সাব অফিস নয়, নির্বাচন অফিস এখন একটা স্বাধীন অফিস। স্বাধীন নির্বাচনের জন্য পার্লামেন্টে একটি আইন পাস হয়েছে। এই ইনিশিয়েটিভ প্রধানমন্ত্রীর। এ একটা বিষয়ে, ২০০৯ পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী এই দুটি সময়কে মিলিয়ে দেখতে হবে। নির্বাচন ব্যবস্থা কারচুপি, জ্বালিয়াতির কোনো সুযোগ নেই।

তিনি বলেন, বিএনপির সাত জেলা সমাবেশ আর আমাদের সাত উপজেলা সমাবেশ, সাত উপজেলা আর সাত জেলা, পার্থক্যটা দেখবেন। সবাই দেখেছে। এটা হল শেখ হাসিনার উন্নয়নের প্রতি আস্থার একটা নিদর্শন।

কাদের বলেন, সেপ্টেম্বর-অক্টোবর থেকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তিসহ সব শক্তিকে নিয়ে আগামী নির্বাচনে বিজয়ের লক্ষ্য অভিযাত্রা করবো। আর ছাড় নয়, পাকিস্তানের বন্ধুদের হাতে এই দেশ ছেড়ে দিবো না, তাদের হাতে দেশ, গণতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধ, উন্নয়ন কিছুই নিরাপদ নয়। দেশের জন্য শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের লড়াই করে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দাবি করেন, দ্রব্যমূলের ঊর্ধ্বগতিতে জনগণ কষ্টে থাকলেও জনগণ শেখ হাসিনার প্রতি আস্থাশীল। ৭০ শতাংশ জনগণ শেখ হাসিনার প্রতি আস্থাশীল। জনগণের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে আওয়ামী লীগও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায়। ২০০৯ পূর্ববর্তী এবং ২০০৯ পরবর্তীকালে নির্বাচন কমিশন ছিল প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের অধীনে, শেখ হাসিনা এটাকে পরিবর্তন করেছেন।

এসময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ ফারুক খান, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মহিউদ্দিন জালাল, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম নাদাল চৌধুরী, সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।