Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ব্রীজে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল এলাকাবাসীর

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কাছিপাড়া ইউনিয়নের গোপালীয়া বাজার ও পাকডাল খালের উপর আয়রন এক্সট্রাচারের উপর নির্মিত আরসিসি ব্রীজটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। কয়েকদিন আগে ব্রীজটির মাঝ বরাবর আরসিসি ঢালাই ভেঙ্গে গিয়ে লোহার রড বেড়িয়ে গেছে। দুই পাশের রেলিং নেই। এর ফলে ওই ব্রীজটি দিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

পাকডাল গ্রামের বাসিন্দা শাহাবুদ্দিন জানান, ২০-২৫ বছর আগে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে ব্রীজটি নির্মাণ করা হয়। এই ব্রীজ দিয়ে পাকডাল গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ যাতায়েত করেন। একই এলাকার বাসিন্দা বখতিয়ার মৃধা বলেন এই ব্রীজটি দ্রুত নির্মাণ করা প্রয়োজন। প্রতিদিন এই ব্রীজে ঘটে দূর্ঘটনা।

এছাড়াও এ ব্রীজ দিয়ে ১১ পশ্চিম কাছিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, পশ্চিম কাছিপাড়া দাখিল মাদ্রাসা, কাছিপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও আবদুর রশিদ মিয়া ডিগ্রী কলেজের কয়েশ শিক্ষার্থী যাতায়েত করেন।

কাছিপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম তালুকদার বলেন, ব্রীজটি অনেক বছর আগে নির্মাণ করা হয়েছে। বর্তমানে ব্রীজটির মাঝ বরাবর ভেঙ্গে যাওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে লোকজন যাতায়েত করছেন। যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

তিনি এ বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অতিবাহিত করলেও তারা কোন উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। আগামী উপজেলা সমন্বয় কমিটির সভায় তিনি বিষয়টি উপস্হাপন করবেন বলে জানান।

এ ব্যাপারে জানতে উপজেলা প্রকৌশলী সুলতান হোসেনকে তার মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে চলাচলে অনুপযোগী, দুর্ভোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

ব্রীজে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল এলাকাবাসীর

প্রকাশের সময় : ১০:৩৩:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ জুন ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কাছিপাড়া ইউনিয়নের গোপালীয়া বাজার ও পাকডাল খালের উপর আয়রন এক্সট্রাচারের উপর নির্মিত আরসিসি ব্রীজটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। কয়েকদিন আগে ব্রীজটির মাঝ বরাবর আরসিসি ঢালাই ভেঙ্গে গিয়ে লোহার রড বেড়িয়ে গেছে। দুই পাশের রেলিং নেই। এর ফলে ওই ব্রীজটি দিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

পাকডাল গ্রামের বাসিন্দা শাহাবুদ্দিন জানান, ২০-২৫ বছর আগে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে ব্রীজটি নির্মাণ করা হয়। এই ব্রীজ দিয়ে পাকডাল গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ যাতায়েত করেন। একই এলাকার বাসিন্দা বখতিয়ার মৃধা বলেন এই ব্রীজটি দ্রুত নির্মাণ করা প্রয়োজন। প্রতিদিন এই ব্রীজে ঘটে দূর্ঘটনা।

এছাড়াও এ ব্রীজ দিয়ে ১১ পশ্চিম কাছিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, পশ্চিম কাছিপাড়া দাখিল মাদ্রাসা, কাছিপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও আবদুর রশিদ মিয়া ডিগ্রী কলেজের কয়েশ শিক্ষার্থী যাতায়েত করেন।

কাছিপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম তালুকদার বলেন, ব্রীজটি অনেক বছর আগে নির্মাণ করা হয়েছে। বর্তমানে ব্রীজটির মাঝ বরাবর ভেঙ্গে যাওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে লোকজন যাতায়েত করছেন। যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

তিনি এ বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অতিবাহিত করলেও তারা কোন উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। আগামী উপজেলা সমন্বয় কমিটির সভায় তিনি বিষয়টি উপস্হাপন করবেন বলে জানান।

এ ব্যাপারে জানতে উপজেলা প্রকৌশলী সুলতান হোসেনকে তার মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।