Dhaka রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সুষ্ঠু নির্বাচনকে বিএনপি বলে কুত্তা নির্বাচন : কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্যাতন, বিনা বিচারে আটক- বিএনপির এসব অভিযোগের অন্ত নেই। ফখরুলকে বলব- নির্বাচন নিয়ে তার যে বক্তব্য, নির্বাচনকে খারাপ ভাষায় অভিহিত করা, তিনি কি দেখেননি গাজীপুরের নির্বাচন, তিনি কি দেখেননি বরিশালের নির্বাচন? সুষ্ঠু নির্বাচনকে বিএনপি বলে কুত্তা নির্বাচন।

বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে কৃষক লীগের উদ্যোগে আয়োজিত তিন মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এ শব্দ ব্যবহার করার পরও মার্কিন ভিসানীতি এখানে কী করবে। এটা সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা।আজ যারা বিদেশ থেকে কথা বলছেন, এই ঘটনায় তারা কি ব্যবস্থা নেয়? এটা কি সুষ্ঠু নির্বাচনে অন্তরায় নয়? এটা কারা করেছে- বিএনপি ও তার দোসররা।

বিএনপির কড়া সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের শীর্ষ এই নেতা বলেন, আমাদের হাঁটু ভাঙেনি, হাঁটু ভেঙেছে বিএনপির। নির্বাচনে হারবে ভেবে এখন হাঁটু কাঁপছে বিএনপির।  আমাদের শক্তির উৎস জনগণ, আমাদের দেশপ্রেম আছে। বঙ্গবন্ধুর কর্মীরা ভয় পায় না।

নির্বাচন নিয়ে শুধু বাংলাদেশেই নয়, দেশের বাইরেও খেলা চলছে দাবি করেছে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে লবিস্ট নিয়োগ করে সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি রাজনীতির নামে বড় কথা বলে, মিথ্যাচার করে, বিদেশিদের কাছে নালিশ করে, বিদেশিদের উস্কে দেয়। যাতে বাংলাদেশ সক্ষমতার সঙ্গে চলতে না পারে এবং আরও কষ্টে পতিত হয়।

সেতুমন্ত্রী বলেন, তারুণ্যের মিছিল করতে গিয়ে জাতির পিতার ছবি ভাঙচুর হয়েছে, এর জবাব চাই। যারা বিদেশ থেকে কথা বলছেন তাদের কাছেও জবাব চাই এই ঘটনার পর তারা কী ব্যবস্থা নেবেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, ফখরুল বলেছে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ভয়ে সরকারের নাকি হাটু কাপাকাপি শুরু হয়েছে। বিএনপিকে আন্দোলনে ব্যর্থতার কারণে ডা. জাফরুল্লাহ বলেছিলেন হাটু ভাঙা দল। আমাদের হাটু ভাঙেনি। নির্বাচনে হারের ভয়ে বিএনপির হাটুর কাপুনি শুরু হয়েছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ কাউকে ভয় পায় না। নেত্রী পরিষ্কার বলে দিয়েছে আমাদের বিবেকের জোর আছে ঈমানের জোর আছে। দেশপ্রেম আছে, শক্তির উৎস জনগণ। দেশের মাটির গভীরে যাদের শিকড়, বঙ্গবন্ধুর কর্মীরা ভয় পায় না।

তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে শুধু বাংলাদেশ নয়, বাংলাদেশের বাইরেও খেলা চলছে, চক্রান্ত চলছে। লবিস্ট নিয়োগ করেছে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে। ক্ষমতায় না থাকলেও লবিস্ট নিয়োগের টাকার অভাব নেই। লবিস্ট নিয়োগ করে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, এরা কারা।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ইইউর ৬ জন পার্লামেন্ট সদস্য এখানে মানবাধিকার লংঘন দেখছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকারকে শায়েস্তা করতে বলছেন।

তিনি আরও বলেন, মার্কিন ৬ কংগ্রেসম্যান ব্লিনকেনকে চিঠি দিয়েছেন। চিঠিগুলোর মর্মকথা দেশে মানবাধিকার লংঘন হচ্ছে, সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের দেশ তাদের মাথাব্যথা।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুর করবেন, গ্রেপ্তার করলে বলবেন মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে। বিনা বিচারে আটক, অভিযোগের অন্ত নেই।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুরকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে বলেন, চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুর করেছে বিএনপি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি উপর্যুপরি আন্দোলনে ব্যর্থ হওয়ায় মরহুম ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছিলেন হাঁটুভাঙ্গা দল। আমাদের হাঁটু ভাঙ্গেনি। নির্বাচনে হেরে যাওয়ার ভয়ে বিএনপির হাঁটুর কাঁপুনিও শুরু হয়েছে।

রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার সরকার মানবিক কারণে তাদের পাশে আছে। সংকটের মধ্যেও ১২ লাখ রোহিঙ্গার খাওয়া-দাওয়ার দায়িত্ব নিতে হয়েছে। জাতিসংঘ এদের ভরণপোষণের প্রয়োজনীয় ফান্ড দিতে পারছে না বলে অপারগতা প্রকাশ করেছে। ফান্ড ইতোমধ্যে অর্ধেকে নেমে এসেছে। যারা বড় বড় কথা বলেন তারা কি এটা জানেন না। এ সংকটে ১২ লাখ লোকের দায়িত্ব আমরা কীভাবে পালন করব?

সেতুমন্ত্রী বলেন, অগণতান্ত্রিক সরকার যখন এসেছে, তখন তারা গাছ উজাড় করেছে, বনজ সম্পদ উজাড় করেছে, বৃক্ষকে শত্রু মনে করেছে। ইকোনমিস্টের সমীক্ষায় বলছে, বসবাস অনুপযোগী রাষ্ট্রের তালিকায় ১৪০ দেশের মধ্যে আমাদের অবস্থান ১৩৭তম। এর মূল কারণ বৃক্ষ নিধন ও নদী দূষণ।

তিনি বলেন, আজকে বিশ্ব এক বিপর্যয়কর ভবিষ্যতের দিকে ধাবমান। আমাদের এখানে সবুজ অনেক কমে গেছে। আমাদের বড় জোর ৮ শতাংশ বনভূমি রয়েছে। আজ সারা বিশ্বে সবুজ সংরক্ষণে একটা ক্যাম্পেইন চলছে। দেরিতে হলেও অনেকে নজর দিয়েছেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, কৃষি ঠিক আছে বলে বাংলাদেশ ঠিক আছে। কৃষি বাংলাদেশকে বাঁচিয়ে রেখেছে। কৃষিতে যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত আমাদের নেত্রী বাস্তবায়ন করেছে। কৃষি ঠিক আছে বলে আমরা অনেক গ্রো করেছি।

কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কৃষক ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. উম্মে কুলসুম স্মৃতি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

চলতি বছর বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র তিনটি সামরিক মহড়া হবে

সুষ্ঠু নির্বাচনকে বিএনপি বলে কুত্তা নির্বাচন : কাদের

প্রকাশের সময় : ০১:১২:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্যাতন, বিনা বিচারে আটক- বিএনপির এসব অভিযোগের অন্ত নেই। ফখরুলকে বলব- নির্বাচন নিয়ে তার যে বক্তব্য, নির্বাচনকে খারাপ ভাষায় অভিহিত করা, তিনি কি দেখেননি গাজীপুরের নির্বাচন, তিনি কি দেখেননি বরিশালের নির্বাচন? সুষ্ঠু নির্বাচনকে বিএনপি বলে কুত্তা নির্বাচন।

বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে কৃষক লীগের উদ্যোগে আয়োজিত তিন মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এ শব্দ ব্যবহার করার পরও মার্কিন ভিসানীতি এখানে কী করবে। এটা সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা।আজ যারা বিদেশ থেকে কথা বলছেন, এই ঘটনায় তারা কি ব্যবস্থা নেয়? এটা কি সুষ্ঠু নির্বাচনে অন্তরায় নয়? এটা কারা করেছে- বিএনপি ও তার দোসররা।

বিএনপির কড়া সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের শীর্ষ এই নেতা বলেন, আমাদের হাঁটু ভাঙেনি, হাঁটু ভেঙেছে বিএনপির। নির্বাচনে হারবে ভেবে এখন হাঁটু কাঁপছে বিএনপির।  আমাদের শক্তির উৎস জনগণ, আমাদের দেশপ্রেম আছে। বঙ্গবন্ধুর কর্মীরা ভয় পায় না।

নির্বাচন নিয়ে শুধু বাংলাদেশেই নয়, দেশের বাইরেও খেলা চলছে দাবি করেছে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে লবিস্ট নিয়োগ করে সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি রাজনীতির নামে বড় কথা বলে, মিথ্যাচার করে, বিদেশিদের কাছে নালিশ করে, বিদেশিদের উস্কে দেয়। যাতে বাংলাদেশ সক্ষমতার সঙ্গে চলতে না পারে এবং আরও কষ্টে পতিত হয়।

সেতুমন্ত্রী বলেন, তারুণ্যের মিছিল করতে গিয়ে জাতির পিতার ছবি ভাঙচুর হয়েছে, এর জবাব চাই। যারা বিদেশ থেকে কথা বলছেন তাদের কাছেও জবাব চাই এই ঘটনার পর তারা কী ব্যবস্থা নেবেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, ফখরুল বলেছে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ভয়ে সরকারের নাকি হাটু কাপাকাপি শুরু হয়েছে। বিএনপিকে আন্দোলনে ব্যর্থতার কারণে ডা. জাফরুল্লাহ বলেছিলেন হাটু ভাঙা দল। আমাদের হাটু ভাঙেনি। নির্বাচনে হারের ভয়ে বিএনপির হাটুর কাপুনি শুরু হয়েছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ কাউকে ভয় পায় না। নেত্রী পরিষ্কার বলে দিয়েছে আমাদের বিবেকের জোর আছে ঈমানের জোর আছে। দেশপ্রেম আছে, শক্তির উৎস জনগণ। দেশের মাটির গভীরে যাদের শিকড়, বঙ্গবন্ধুর কর্মীরা ভয় পায় না।

তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে শুধু বাংলাদেশ নয়, বাংলাদেশের বাইরেও খেলা চলছে, চক্রান্ত চলছে। লবিস্ট নিয়োগ করেছে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে। ক্ষমতায় না থাকলেও লবিস্ট নিয়োগের টাকার অভাব নেই। লবিস্ট নিয়োগ করে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, এরা কারা।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ইইউর ৬ জন পার্লামেন্ট সদস্য এখানে মানবাধিকার লংঘন দেখছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকারকে শায়েস্তা করতে বলছেন।

তিনি আরও বলেন, মার্কিন ৬ কংগ্রেসম্যান ব্লিনকেনকে চিঠি দিয়েছেন। চিঠিগুলোর মর্মকথা দেশে মানবাধিকার লংঘন হচ্ছে, সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের দেশ তাদের মাথাব্যথা।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুর করবেন, গ্রেপ্তার করলে বলবেন মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে। বিনা বিচারে আটক, অভিযোগের অন্ত নেই।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুরকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে বলেন, চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুর করেছে বিএনপি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি উপর্যুপরি আন্দোলনে ব্যর্থ হওয়ায় মরহুম ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছিলেন হাঁটুভাঙ্গা দল। আমাদের হাঁটু ভাঙ্গেনি। নির্বাচনে হেরে যাওয়ার ভয়ে বিএনপির হাঁটুর কাঁপুনিও শুরু হয়েছে।

রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার সরকার মানবিক কারণে তাদের পাশে আছে। সংকটের মধ্যেও ১২ লাখ রোহিঙ্গার খাওয়া-দাওয়ার দায়িত্ব নিতে হয়েছে। জাতিসংঘ এদের ভরণপোষণের প্রয়োজনীয় ফান্ড দিতে পারছে না বলে অপারগতা প্রকাশ করেছে। ফান্ড ইতোমধ্যে অর্ধেকে নেমে এসেছে। যারা বড় বড় কথা বলেন তারা কি এটা জানেন না। এ সংকটে ১২ লাখ লোকের দায়িত্ব আমরা কীভাবে পালন করব?

সেতুমন্ত্রী বলেন, অগণতান্ত্রিক সরকার যখন এসেছে, তখন তারা গাছ উজাড় করেছে, বনজ সম্পদ উজাড় করেছে, বৃক্ষকে শত্রু মনে করেছে। ইকোনমিস্টের সমীক্ষায় বলছে, বসবাস অনুপযোগী রাষ্ট্রের তালিকায় ১৪০ দেশের মধ্যে আমাদের অবস্থান ১৩৭তম। এর মূল কারণ বৃক্ষ নিধন ও নদী দূষণ।

তিনি বলেন, আজকে বিশ্ব এক বিপর্যয়কর ভবিষ্যতের দিকে ধাবমান। আমাদের এখানে সবুজ অনেক কমে গেছে। আমাদের বড় জোর ৮ শতাংশ বনভূমি রয়েছে। আজ সারা বিশ্বে সবুজ সংরক্ষণে একটা ক্যাম্পেইন চলছে। দেরিতে হলেও অনেকে নজর দিয়েছেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, কৃষি ঠিক আছে বলে বাংলাদেশ ঠিক আছে। কৃষি বাংলাদেশকে বাঁচিয়ে রেখেছে। কৃষিতে যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত আমাদের নেত্রী বাস্তবায়ন করেছে। কৃষি ঠিক আছে বলে আমরা অনেক গ্রো করেছি।

কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কৃষক ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. উম্মে কুলসুম স্মৃতি।