Dhaka সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আগৈলঝাড়ায় গরমের কারণে বেড়েছে পানি তালের কদর

আগৈলঝাড়া প্রতিনিধি : 

বরিশালের আগৈলঝাড়ায় প্রতি বছরের ন্যায় জ্যৈষ্ঠের তীব্র দাবদাহে একটু তৃষ্ণার পরশ পেতে মৌসুমী ফল হিসেবে পানি তালের ব্যবসা জমজমাট হয়ে উঠেছে। এলাকার চাহিদা পুরণের পাশাপাশি বাড়তি কদরের কারণে পানি তাল পাঠানো হয় রাজধানী শহর ঢাকায়।

ওষ্ঠাগত গরমের কারণে ধনী-দরিদ্র আর শিশু-বুড়ো সকল মানুষের কাছে প্রকৃতির উপহার মধু মাসের মৌসুমী ফল পানি তালের কদর রয়েছে। ব্যবসায়ীরাও সুযোগে বাড়িয়ে দিয়েছে পানি তালের দাম।

আগৈলঝাড়া উপজেলা সদর বাজারসহ বিভিন্ন এলাকার হাট-বাজারেসহ বিভিন্ন সড়কের পাশে, ভ্যানে করে পাড়া-মহল্লায় ঘুরে ঘুরে অস্থায়ীভাবে বিক্রি হচ্ছে পানি তাল।

পানি তাল বিক্রেতা যতীন দাস ও মনু মিয়া বলেন, অন্যান্য বছরের মতো এবছরও তিনি গ্রামের বিভিন্ন এলাকা থেকে পানি তাল কিনে তা হাট-বাজারে বিক্রি করছেন। এবছর গরম বেশী হওয়ায় এবং কোন রকম ফরমালিন বা মানব দেহের ক্ষতিকারক কিছু মেশানো সম্ভব নয় বলে পানি তালের চাহিদা বেড়েছে সবার কাছে।

তিনি আরো জানান, পানি তাল কাটতে শ্রমিক খরচ বেড়ে যাওয়ায় পাইকারী হিসেবে গাছেই তাদের প্রতি পিচ কিনতে হচ্ছে ৫টাকা বা তার উপরে। ওই তাল কাটাতে শ্রমিককে দিতে হয় ৩-৪শ’ টাকা। তারপরে পরিবহন খরচ নিয়ে প্রতিটি পানি তাল বিক্রি করছেন ৮ থেকে ১২টাকা পর্যন্ত। মৌসুমী ব্যবসা হিসেবে পাইকারীভাবে ট্রাক ভর্তি করে পানি তাল পাঠানো হচ্ছে ঢাকাতেও।

 

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ইলিশের দাম বেশি থাকার যেসব কারণ জানালেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

আগৈলঝাড়ায় গরমের কারণে বেড়েছে পানি তালের কদর

প্রকাশের সময় : ০২:৩২:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ জুন ২০২৩

আগৈলঝাড়া প্রতিনিধি : 

বরিশালের আগৈলঝাড়ায় প্রতি বছরের ন্যায় জ্যৈষ্ঠের তীব্র দাবদাহে একটু তৃষ্ণার পরশ পেতে মৌসুমী ফল হিসেবে পানি তালের ব্যবসা জমজমাট হয়ে উঠেছে। এলাকার চাহিদা পুরণের পাশাপাশি বাড়তি কদরের কারণে পানি তাল পাঠানো হয় রাজধানী শহর ঢাকায়।

ওষ্ঠাগত গরমের কারণে ধনী-দরিদ্র আর শিশু-বুড়ো সকল মানুষের কাছে প্রকৃতির উপহার মধু মাসের মৌসুমী ফল পানি তালের কদর রয়েছে। ব্যবসায়ীরাও সুযোগে বাড়িয়ে দিয়েছে পানি তালের দাম।

আগৈলঝাড়া উপজেলা সদর বাজারসহ বিভিন্ন এলাকার হাট-বাজারেসহ বিভিন্ন সড়কের পাশে, ভ্যানে করে পাড়া-মহল্লায় ঘুরে ঘুরে অস্থায়ীভাবে বিক্রি হচ্ছে পানি তাল।

পানি তাল বিক্রেতা যতীন দাস ও মনু মিয়া বলেন, অন্যান্য বছরের মতো এবছরও তিনি গ্রামের বিভিন্ন এলাকা থেকে পানি তাল কিনে তা হাট-বাজারে বিক্রি করছেন। এবছর গরম বেশী হওয়ায় এবং কোন রকম ফরমালিন বা মানব দেহের ক্ষতিকারক কিছু মেশানো সম্ভব নয় বলে পানি তালের চাহিদা বেড়েছে সবার কাছে।

তিনি আরো জানান, পানি তাল কাটতে শ্রমিক খরচ বেড়ে যাওয়ায় পাইকারী হিসেবে গাছেই তাদের প্রতি পিচ কিনতে হচ্ছে ৫টাকা বা তার উপরে। ওই তাল কাটাতে শ্রমিককে দিতে হয় ৩-৪শ’ টাকা। তারপরে পরিবহন খরচ নিয়ে প্রতিটি পানি তাল বিক্রি করছেন ৮ থেকে ১২টাকা পর্যন্ত। মৌসুমী ব্যবসা হিসেবে পাইকারীভাবে ট্রাক ভর্তি করে পানি তাল পাঠানো হচ্ছে ঢাকাতেও।