Dhaka সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খুনের পর প্রেমিকাকে ট্যাঙ্কে লুকিয়ে রাখলেন প্রেমিক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : 

ভারতে এক ব্যক্তি তার প্রেমিকাকে হত্যার পর সেই মৃতদেহ নির্মাণাধীন বাড়ির একটি ট্যাঙ্কে লুকিয়ে রাখে। ভারতের উত্তর প্রদেশের প্রয়াগরাজে ঘটেছে এ ঘটনা। অরবিন্দ নামের ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে শুক্রবার (৯ জুন) পুলিশ এ অভিযোগ আনে। মৃত নারীর নাম রাজ কেসর (৩৫)। খবর এনডিটিভির।

প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার যমুনাপার করছনা থানার অধীন মহেওয়া এলাকায় অরবিন্দের বাড়ি কেসরের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।

স্টেশন হাউজ অফিসার বিশ্বজিৎ সিং বার্তা সংস্থা পিটিআইকে বলেন, অরবিন্দ প্রায় ১৪ দিন আগে কেসারকে হত্যা করেন এবং তার বাড়িতে একটি ট্যাংকে লুকিয়ে রাখেন। পরবর্তীতে কেসারের পরিবার নিখোঁজের রিপোর্ট করে।

পিটিআই-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩০ মে কেশরের পরিবার সে নিখোঁজ বলে জানায়। কেসরের ফোন কলের বিবরণের ভিত্তিতে, অরবিন্দকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এইসময় অরবিন্দ হত্যার কথা স্বীকার করেন এবং লাশ কোথায় লুকিয়ে রাখেন জানান। তার নির্দেশে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান এসএইচও।

ময়নাতদন্তের জন্য লাশ পাঠানো হয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে অভিযুক্ত এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন-সেই সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

নৌকা তৈরিতেই ফিরছে আগৈলঝাড়ার অর্ধ শতাধিক পরিবারের সচ্ছলতা

খুনের পর প্রেমিকাকে ট্যাঙ্কে লুকিয়ে রাখলেন প্রেমিক

প্রকাশের সময় : ০২:০৭:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ জুন ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : 

ভারতে এক ব্যক্তি তার প্রেমিকাকে হত্যার পর সেই মৃতদেহ নির্মাণাধীন বাড়ির একটি ট্যাঙ্কে লুকিয়ে রাখে। ভারতের উত্তর প্রদেশের প্রয়াগরাজে ঘটেছে এ ঘটনা। অরবিন্দ নামের ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে শুক্রবার (৯ জুন) পুলিশ এ অভিযোগ আনে। মৃত নারীর নাম রাজ কেসর (৩৫)। খবর এনডিটিভির।

প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার যমুনাপার করছনা থানার অধীন মহেওয়া এলাকায় অরবিন্দের বাড়ি কেসরের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।

স্টেশন হাউজ অফিসার বিশ্বজিৎ সিং বার্তা সংস্থা পিটিআইকে বলেন, অরবিন্দ প্রায় ১৪ দিন আগে কেসারকে হত্যা করেন এবং তার বাড়িতে একটি ট্যাংকে লুকিয়ে রাখেন। পরবর্তীতে কেসারের পরিবার নিখোঁজের রিপোর্ট করে।

পিটিআই-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩০ মে কেশরের পরিবার সে নিখোঁজ বলে জানায়। কেসরের ফোন কলের বিবরণের ভিত্তিতে, অরবিন্দকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এইসময় অরবিন্দ হত্যার কথা স্বীকার করেন এবং লাশ কোথায় লুকিয়ে রাখেন জানান। তার নির্দেশে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান এসএইচও।

ময়নাতদন্তের জন্য লাশ পাঠানো হয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে অভিযুক্ত এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন-সেই সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি।