Dhaka শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিজয় আমাদের হবেই : মির্জা ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিজয় আমাদের হবেই উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, গুম, খুন, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হওয়া ও শহীদ পরিবারদের কান্না কখনো বৃথা যেতে পারে না। বাংলাদেশের মানুষ এ গুম-খুনের মধ্যে তারা চুপ করে বসে থাকবে না। তারা নেমে পড়েছেন। ইতোমধ্যে সম্মুখে আন্দোলন করতে গিয়ে ১৭ জন প্রাণ দিয়েছেন।

বুধবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে তিনি এ কথা বলেন। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে শহীদ, গুম ও নির্যাতনের শিকার নেতা-কর্মীর পরিবারের মধ্যে ঈদ উপহারসামগ্রী বিতরণ উপলক্ষে বিএনপির উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগের লক্ষ্য একদিকে সন্ত্রাস, আরেকদিকে দুর্নীতি। এ দুটো নিয়েই তারা ক্ষমতায় টিকে থাকার চেষ্টা করে।

গুম হওয়া বাবার কন্যা সাফার কথা স্মরণ করিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, সাফার বিষয়ে কথা বলার কোনো অবকাশ থাকে না। তার একটি ছবি সারা পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এখানে গুম, শহীদ হওয়া অনেকের স্বজনরা বলেছেন, অনেক বছর ধরে তারা তাদের ভাইকে, বাবাকে, দেখতে পান না, কথা বলতে পারেন না।

তিনি বলেন, শহীদ পরিবারদের কান্না কখনও বৃথা যেতে পারে না। বিজয় আমাদের হবেই। বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে গুম-খুনের মধ্যে তারা চুপ করে বসে থাকবে না। তারা নেমে পড়েছে। ইতোমধ্যে আমাদের সম্মুখে আন্দোলন করতে গিয়ে ১৭ জন প্রাণ দিয়েছেন।

তিনি বলেন, গত পাঁচ মাস ধরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে কারাগারে আটক করে রাখা হয়েছে। বিএনপির স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপুকে কারাগারের গেট থেকে বারবার করে গ্রেফতার করা হয়েছে। সম্প্রতি, ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব মোছাব্বিরকে জেলগেট থেকে ফের গ্রেফতার করা হয়েছে। হাতিরঝিল থানা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন অপুকে গত তিনদিন আগে গুম করা হয়েছে, তার কোনো সন্ধান এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।

আইএমএফের শর্ত মানতে বিদ্যুৎ সারের দাম বাড়াচ্ছে সরকার

অনুষ্ঠানে গুম-খুন হওয়াদের স্বজনদের বক্তব্যের প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, অনেকেই বলেছেন ১০ বছর, ১১ বছর তারা তাদের পিতা, ভাইকে দেখতে পারেনি।

বিএনপি গুম খুন পরিবারের পাশে আছে জানিয়ে দলের মহাসচিব বলেন, আমরা প্রতিবছর চেষ্টা করি আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে তাদেরকে এই কথাটা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য যে, আমরা তাদের ভুলি যাইনি, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। যদিও এখানে উপহারের ব্যাপারটা একেবারেই গৌণ।

তিনি আরো বলেন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, গুম, খুনের অভিযোগ তুলে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাতিসংঘ- সবাই কথা বলছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে র‌্যাবের সাত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে স্যাংশন দিয়েছে। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য এই কর্মকর্তাদের সরকার পুরস্কৃত করেছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, ক্ষমতায় টিকে থাকতে আইএমএফের শর্ত মেনে নিয়ে একদিকে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে, গ্যাসের দাম বাড়ানো হচ্ছে এবং সেই বাড়ানোর পরে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন আবার কৃষকদের সারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে যে, কৃষকদের কষ্ট হবে, কিন্তু উন্নয়নের স্বার্থে তাকে এটা মেনে নিতে হবে।’

প্রশ্ন রেখে বিএনপি মহাসচিব বলেন, কোন উন্নয়ন, কার উন্নয়ন? এই উন্নয়ন হচ্ছে শাসকগোষ্ঠির নিজেদের উন্নয়ন। বাংলাদেশে বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে। একদিকে, বিশাল বিশাল অংকের (টাকা) মালিক, তারা বাড়ি-গাড়ি তাদের সমস্ত বিলাস-বৈভব নিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যাংক থেকে লোপাট করে তারা বিদেশে পাচার করছে এবং বাড়ি-ঘর কিনছে, থাকছে। অন্যদিকে, সাধারণ মানুষ তারা দুই বেলা দুই মুঠো খাওয়ার জন্যে তাদেরকে সংগ্রাম করতে হচ্ছে, লড়াই করতে হচ্ছে। তাও সে পুরোপুরি পাচ্ছে না। কারণ জিনিসপত্রের দাম তাদের আয়ত্তের বাইরে চলে গেছে।

সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, কমপক্ষে ৭‘শর ওপরে আছেন যারা গুম হয়ে গেছেন, সহস্রাধিক গণতান্ত্রিক কর্মী আছেন যারা খুন হয়েছেন। এই একটা ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে গত ১৪/১৫ বছর ধরে। এখানে কিছুক্ষণ আগে বলেছেন, ১০ বছর/১১ বছর তারা তাদের পিতাকে, ভাইকে দেখতে পারেনি। আমরা প্রতিবছর এভাবে চেষ্টা করি আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে তাদেরকে এই কথাটা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য যে, আমরা তাদের ভুলি যাইনি, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। যদিও এখানে উপহারের ব্যাপারটা একেবারেই গৌণ।

মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার জনগণ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন। এই অত্যাচার-নির্যাতন-গুম-খুন করেই তাদেরকে ক্ষমতায় টিকে থাকতে হচ্ছে। আজকে সমগ্র দেশ একটা বধ্যভূমিতে পরিণত হয়েছে। আপনি খবরের কাগজ খুললেই দেখবেন হত্যা-খুন-গুম চলছে।
বিএনপি মহাসচিবের সভাপতিত্বে ও মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমনের পরিচালনায় এতে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমান, ছাত্রদলের গুম হওয়া নেতা মাহমুদুর রহমান বাপ্পীর বোন ঝুমুর ও সোহেলের মেয়ে সাদিকা সরকার সাফা।

অনুষ্ঠানে দলের চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সদস্য শাম্মী আখতার প্রমুখ মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

চলতি বর্ষা যশোরের বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়ক চলাচলের অযোগ্য, দুর্ভোগে পথচারীরা

বিজয় আমাদের হবেই : মির্জা ফখরুল

প্রকাশের সময় : ০৪:১৭:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিজয় আমাদের হবেই উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, গুম, খুন, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হওয়া ও শহীদ পরিবারদের কান্না কখনো বৃথা যেতে পারে না। বাংলাদেশের মানুষ এ গুম-খুনের মধ্যে তারা চুপ করে বসে থাকবে না। তারা নেমে পড়েছেন। ইতোমধ্যে সম্মুখে আন্দোলন করতে গিয়ে ১৭ জন প্রাণ দিয়েছেন।

বুধবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে তিনি এ কথা বলেন। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে শহীদ, গুম ও নির্যাতনের শিকার নেতা-কর্মীর পরিবারের মধ্যে ঈদ উপহারসামগ্রী বিতরণ উপলক্ষে বিএনপির উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগের লক্ষ্য একদিকে সন্ত্রাস, আরেকদিকে দুর্নীতি। এ দুটো নিয়েই তারা ক্ষমতায় টিকে থাকার চেষ্টা করে।

গুম হওয়া বাবার কন্যা সাফার কথা স্মরণ করিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, সাফার বিষয়ে কথা বলার কোনো অবকাশ থাকে না। তার একটি ছবি সারা পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এখানে গুম, শহীদ হওয়া অনেকের স্বজনরা বলেছেন, অনেক বছর ধরে তারা তাদের ভাইকে, বাবাকে, দেখতে পান না, কথা বলতে পারেন না।

তিনি বলেন, শহীদ পরিবারদের কান্না কখনও বৃথা যেতে পারে না। বিজয় আমাদের হবেই। বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে গুম-খুনের মধ্যে তারা চুপ করে বসে থাকবে না। তারা নেমে পড়েছে। ইতোমধ্যে আমাদের সম্মুখে আন্দোলন করতে গিয়ে ১৭ জন প্রাণ দিয়েছেন।

তিনি বলেন, গত পাঁচ মাস ধরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে কারাগারে আটক করে রাখা হয়েছে। বিএনপির স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপুকে কারাগারের গেট থেকে বারবার করে গ্রেফতার করা হয়েছে। সম্প্রতি, ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব মোছাব্বিরকে জেলগেট থেকে ফের গ্রেফতার করা হয়েছে। হাতিরঝিল থানা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন অপুকে গত তিনদিন আগে গুম করা হয়েছে, তার কোনো সন্ধান এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।

আইএমএফের শর্ত মানতে বিদ্যুৎ সারের দাম বাড়াচ্ছে সরকার

অনুষ্ঠানে গুম-খুন হওয়াদের স্বজনদের বক্তব্যের প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, অনেকেই বলেছেন ১০ বছর, ১১ বছর তারা তাদের পিতা, ভাইকে দেখতে পারেনি।

বিএনপি গুম খুন পরিবারের পাশে আছে জানিয়ে দলের মহাসচিব বলেন, আমরা প্রতিবছর চেষ্টা করি আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে তাদেরকে এই কথাটা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য যে, আমরা তাদের ভুলি যাইনি, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। যদিও এখানে উপহারের ব্যাপারটা একেবারেই গৌণ।

তিনি আরো বলেন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, গুম, খুনের অভিযোগ তুলে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাতিসংঘ- সবাই কথা বলছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে র‌্যাবের সাত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে স্যাংশন দিয়েছে। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য এই কর্মকর্তাদের সরকার পুরস্কৃত করেছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, ক্ষমতায় টিকে থাকতে আইএমএফের শর্ত মেনে নিয়ে একদিকে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে, গ্যাসের দাম বাড়ানো হচ্ছে এবং সেই বাড়ানোর পরে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন আবার কৃষকদের সারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে যে, কৃষকদের কষ্ট হবে, কিন্তু উন্নয়নের স্বার্থে তাকে এটা মেনে নিতে হবে।’

প্রশ্ন রেখে বিএনপি মহাসচিব বলেন, কোন উন্নয়ন, কার উন্নয়ন? এই উন্নয়ন হচ্ছে শাসকগোষ্ঠির নিজেদের উন্নয়ন। বাংলাদেশে বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে। একদিকে, বিশাল বিশাল অংকের (টাকা) মালিক, তারা বাড়ি-গাড়ি তাদের সমস্ত বিলাস-বৈভব নিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যাংক থেকে লোপাট করে তারা বিদেশে পাচার করছে এবং বাড়ি-ঘর কিনছে, থাকছে। অন্যদিকে, সাধারণ মানুষ তারা দুই বেলা দুই মুঠো খাওয়ার জন্যে তাদেরকে সংগ্রাম করতে হচ্ছে, লড়াই করতে হচ্ছে। তাও সে পুরোপুরি পাচ্ছে না। কারণ জিনিসপত্রের দাম তাদের আয়ত্তের বাইরে চলে গেছে।

সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, কমপক্ষে ৭‘শর ওপরে আছেন যারা গুম হয়ে গেছেন, সহস্রাধিক গণতান্ত্রিক কর্মী আছেন যারা খুন হয়েছেন। এই একটা ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে গত ১৪/১৫ বছর ধরে। এখানে কিছুক্ষণ আগে বলেছেন, ১০ বছর/১১ বছর তারা তাদের পিতাকে, ভাইকে দেখতে পারেনি। আমরা প্রতিবছর এভাবে চেষ্টা করি আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে তাদেরকে এই কথাটা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য যে, আমরা তাদের ভুলি যাইনি, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। যদিও এখানে উপহারের ব্যাপারটা একেবারেই গৌণ।

মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার জনগণ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন। এই অত্যাচার-নির্যাতন-গুম-খুন করেই তাদেরকে ক্ষমতায় টিকে থাকতে হচ্ছে। আজকে সমগ্র দেশ একটা বধ্যভূমিতে পরিণত হয়েছে। আপনি খবরের কাগজ খুললেই দেখবেন হত্যা-খুন-গুম চলছে।
বিএনপি মহাসচিবের সভাপতিত্বে ও মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমনের পরিচালনায় এতে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমান, ছাত্রদলের গুম হওয়া নেতা মাহমুদুর রহমান বাপ্পীর বোন ঝুমুর ও সোহেলের মেয়ে সাদিকা সরকার সাফা।

অনুষ্ঠানে দলের চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সদস্য শাম্মী আখতার প্রমুখ মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।