Dhaka সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাঁচ বছর পর ধরলা সেতুর সুফল পেতে যাচ্ছে দুই জেলার লাখো মানুষ

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

লালমনিরহাটের কুলাঘাট ইউনিয়নে রত্নাই নদীর ওপর সেতু নির্মাণের কাজও শুরু হওয়ায় কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীর শিমুলবাড়ী এলাকায় নির্মিত ধরলা সেতুটি শতভাগ সুফল পেতে যাচ্ছে লাখো মানুষ। ধরলা সেতু উদ্বোধনের পর দীর্ঘ পাঁচ বছর আংশিক সুফল পেলে এখন সেতুর পুরোপুরি সুফল পেতে যাচ্ছে কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট জেলাবাসী।

চলতি বছর ৮ মার্চ পাশের লালমনিরহাট সদরের কুলাহাট এলাকার প্রায় ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে রত্নাই নদীর উপর ১৩০.৮ মিটার দৈর্ঘ্যরে ব্রিজের কাজ শুরু হয়েছে। এই ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু হওয়ায় কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী উপজেলাসহ পাশ্ববর্তী লালমনিরহাটের লাখো মানুষ শেখ হাসিনা ধরলা সেতুর শতভাগ সুফল পেতে যাচ্ছে। নতুন ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে গেলে ধরলা সেতু দিয়ে মালবাহী ভারী যানবাহন, ফুলবাড়ী থেকে কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও রংপুরসহ ঢাকাগামী বাস চলাচল শুরু হলে ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামরী উপজেলা, লালমনিরহাট ও রংপুর জেলার ব্যবসা-বাণিজ্যে অর্থনৈতিক সফলতার দ্বার দ্বিগুণভাবে উম্মোচন হবে বলে প্রত্যাশা জেলার মানুষের।

এদিকে রত্নাই নদীতে ব্রীজের কাজ শুরু হওয়ায় কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী উপজেলাসহ পাশ্ববর্তী লালমনিরহাট জেলার লাখ মানুষ শেখ হাসিনা ধরলা সেতুর শত ভাগ সুফল পেতে যাচ্ছে। তাই দুই জেলার মানুষদের মাঝে বইছে আনন্দের জোয়ার।

স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বিশিষ্টজনরা মনে করেন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের লক্ষ্যে রত্নাই ব্রিজটির মাধ্যমে এ অঞ্চলের অর্থনীতিতে শতভাগ অবদান রাখবে। এর পাশাপাশি উত্তর ধরলার মানুষের জীবনযাত্রায় ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।

রত্নাই নদীর ওপর সেতু নির্মাণের কাজ শুরু।ছবি: ইত্তেফাক

সংশ্লিষ্টরা জানান, ২০১৮ সালের ৩ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শেখ হাসিনা ধরলা সেতু চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেন। সেদিন থেকে সাধারণ মানুষ চলাচল শুরু করেন এবং সাথে ছোট ছোট হালকা যানবাহন চলাচল শুরু হয়। কিন্তু পণ্য পরিবহনের জন্য ভারী যানবাহন ও ঢাকাগামী নাইট কোচসহ বড় ধরণের যাত্রীবাহী কোন যানবাহন আজও চলাচল করতে পারছে না। ফলে গত পাঁচ বছর থেকে শত ভাগ সুফল পেতে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে শেখ হাসিনা ধরলা সেতু থেকে ১ কিলোমিটার দুরে লালমনিরহাট জেলার সদর উপজেলার কুলাঘাট এলাকায় রত্নাই নদীর উপর এই বেইলী ব্রীজটি। ছোট এই বেইলী ব্রীজটির ভগ্নদশা হওয়ায় এটির উপর দিয়ে হালকা যানবাহন ছাড়া পণ্য পরিবহনের জন্য বড় ধরনের যানবাহন ও ফুলবাড়ী থেকে ঢাকাগামী কোন নাইটকোচ চলাচল করতে পারেনি।

মের্সাস তানিয়া স্টোরের মালিক আবু তালেব ও জেএম পেপার হাউজের মালিক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, কুলাঘাট এলাকায় জরাজীর্ণ বেইলি ব্রিজের কারণে প্রায় ৭০ কিলোমিটার ঘুরে ঢাকা, রংপুর ও লালমনিরহাটসহ কুড়িগ্রাম শহর থেকে পণ্য আনতে হয়। এতে গাড়ি ভাড়া দ্বিগুণের পাশাপাশি সময়ও অনেক বেশি লাগে। তবে ব্রিজের কাজ শুরু হওয়ায় আমরা খুবই খুশি।

ফুলবাড়ী উপজেলার বণিক সমিতির সভাপতি মো: গোলাম মোস্তফা সরকার জানান, কুলাঘাটে রত্নাই বেইলী ব্রীজটি ঝুঁকিপূর্ণ থাকায় আমরা ফুলবাড়ীবাসী-তথা ব্যবসায়ী মহল শেখ হাসিনা ধরলা সেতুর পুরোপুরিভাবে সুফল পাইনি। ইতোমধ্যেই কুলাহাট এলাকায় রত্নাই ব্রীজের কাজ শুরু হওয়ায় ফুলবাড়ীবাসী ও ব্যবসায়ী মহলের মাঝে আনন্দের জোঁয়ার বইছে। এই ব্রীজটি নির্মাণ হওয়া মাত্রই দুই জেলার ব্যবসা বানিজ্যের প্রসার ঘটবে। সেই সাথে লাভবান হবে এ অঞ্চলের সামাজিক অর্থনীতিও।

লালমনিরহাট সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: খালিদ সাইফুল্লা সর্দার জানান, কুলাঘাটে রত্নাই নদীর উপর প্রায় ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩০.৮-মিটার দৈর্ঘ্যের একটি ব্রীজ কনক্রিট এন্ড স্টীল টেকনোলজি লিমিটেড নামের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যেই ব্রীজ নির্মাণের কাজ শুরু করেছে। সেই সাথে লালমনিরহাট সড়ক ও জনপথ বিভাগ মাঠে থেকে ব্রীজ নির্মাণের কাজ অত্যন্ত নিবিড়ভাবে দেখাশোনা করবে এবং আশা করছি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি ব্রীজ নির্মাণের কাজ সু-সম্পূর্ণ করবে। এই ব্রীজটি নির্মাণ হলেই লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রাম জেলার ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে বলে আমার বিশ্বাস।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সুমন দাস জানান, লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাহাট এলাকায় রত্নাই নদীর উপর ব্রীজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। এটা ফুলবাড়ীবাসীর জন্য এটি বড় সু-খরব। সেই সাথে এই ব্রীজটি নির্মাণ কাজ শেষ হলে এ অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার বৃদ্ধির পাশাপাশি আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ব্যাপক ভুমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।

উল্লেখ্য, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর উপজেলা (এলজিইডির) তত্বাবধানে সম্পূর্ণ দেশীয় অর্থ ও প্রযুক্তিতে ১৯১ কোটি টাকা ব্যয়ে ৯৫০ মিটার দীর্ঘ সড়ক গার্ডার সেতুটির নির্মিত হয়েছে। ২০১৮ সালের ৩ জুন রবিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উত্তরা লের দ্বিতীয় বৃহত্তম সড়ক সেতু ‘শেখ হাসিনা ধরলা সেতুটি শুভ উদ্বোধনের মাধ্যমে সর্বসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে চলাচলে অনুপযোগী, দুর্ভোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

পাঁচ বছর পর ধরলা সেতুর সুফল পেতে যাচ্ছে দুই জেলার লাখো মানুষ

প্রকাশের সময় : ০২:৪৯:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

লালমনিরহাটের কুলাঘাট ইউনিয়নে রত্নাই নদীর ওপর সেতু নির্মাণের কাজও শুরু হওয়ায় কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীর শিমুলবাড়ী এলাকায় নির্মিত ধরলা সেতুটি শতভাগ সুফল পেতে যাচ্ছে লাখো মানুষ। ধরলা সেতু উদ্বোধনের পর দীর্ঘ পাঁচ বছর আংশিক সুফল পেলে এখন সেতুর পুরোপুরি সুফল পেতে যাচ্ছে কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট জেলাবাসী।

চলতি বছর ৮ মার্চ পাশের লালমনিরহাট সদরের কুলাহাট এলাকার প্রায় ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে রত্নাই নদীর উপর ১৩০.৮ মিটার দৈর্ঘ্যরে ব্রিজের কাজ শুরু হয়েছে। এই ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু হওয়ায় কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী উপজেলাসহ পাশ্ববর্তী লালমনিরহাটের লাখো মানুষ শেখ হাসিনা ধরলা সেতুর শতভাগ সুফল পেতে যাচ্ছে। নতুন ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে গেলে ধরলা সেতু দিয়ে মালবাহী ভারী যানবাহন, ফুলবাড়ী থেকে কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও রংপুরসহ ঢাকাগামী বাস চলাচল শুরু হলে ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামরী উপজেলা, লালমনিরহাট ও রংপুর জেলার ব্যবসা-বাণিজ্যে অর্থনৈতিক সফলতার দ্বার দ্বিগুণভাবে উম্মোচন হবে বলে প্রত্যাশা জেলার মানুষের।

এদিকে রত্নাই নদীতে ব্রীজের কাজ শুরু হওয়ায় কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী উপজেলাসহ পাশ্ববর্তী লালমনিরহাট জেলার লাখ মানুষ শেখ হাসিনা ধরলা সেতুর শত ভাগ সুফল পেতে যাচ্ছে। তাই দুই জেলার মানুষদের মাঝে বইছে আনন্দের জোয়ার।

স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বিশিষ্টজনরা মনে করেন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের লক্ষ্যে রত্নাই ব্রিজটির মাধ্যমে এ অঞ্চলের অর্থনীতিতে শতভাগ অবদান রাখবে। এর পাশাপাশি উত্তর ধরলার মানুষের জীবনযাত্রায় ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।

রত্নাই নদীর ওপর সেতু নির্মাণের কাজ শুরু।ছবি: ইত্তেফাক

সংশ্লিষ্টরা জানান, ২০১৮ সালের ৩ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শেখ হাসিনা ধরলা সেতু চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেন। সেদিন থেকে সাধারণ মানুষ চলাচল শুরু করেন এবং সাথে ছোট ছোট হালকা যানবাহন চলাচল শুরু হয়। কিন্তু পণ্য পরিবহনের জন্য ভারী যানবাহন ও ঢাকাগামী নাইট কোচসহ বড় ধরণের যাত্রীবাহী কোন যানবাহন আজও চলাচল করতে পারছে না। ফলে গত পাঁচ বছর থেকে শত ভাগ সুফল পেতে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে শেখ হাসিনা ধরলা সেতু থেকে ১ কিলোমিটার দুরে লালমনিরহাট জেলার সদর উপজেলার কুলাঘাট এলাকায় রত্নাই নদীর উপর এই বেইলী ব্রীজটি। ছোট এই বেইলী ব্রীজটির ভগ্নদশা হওয়ায় এটির উপর দিয়ে হালকা যানবাহন ছাড়া পণ্য পরিবহনের জন্য বড় ধরনের যানবাহন ও ফুলবাড়ী থেকে ঢাকাগামী কোন নাইটকোচ চলাচল করতে পারেনি।

মের্সাস তানিয়া স্টোরের মালিক আবু তালেব ও জেএম পেপার হাউজের মালিক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, কুলাঘাট এলাকায় জরাজীর্ণ বেইলি ব্রিজের কারণে প্রায় ৭০ কিলোমিটার ঘুরে ঢাকা, রংপুর ও লালমনিরহাটসহ কুড়িগ্রাম শহর থেকে পণ্য আনতে হয়। এতে গাড়ি ভাড়া দ্বিগুণের পাশাপাশি সময়ও অনেক বেশি লাগে। তবে ব্রিজের কাজ শুরু হওয়ায় আমরা খুবই খুশি।

ফুলবাড়ী উপজেলার বণিক সমিতির সভাপতি মো: গোলাম মোস্তফা সরকার জানান, কুলাঘাটে রত্নাই বেইলী ব্রীজটি ঝুঁকিপূর্ণ থাকায় আমরা ফুলবাড়ীবাসী-তথা ব্যবসায়ী মহল শেখ হাসিনা ধরলা সেতুর পুরোপুরিভাবে সুফল পাইনি। ইতোমধ্যেই কুলাহাট এলাকায় রত্নাই ব্রীজের কাজ শুরু হওয়ায় ফুলবাড়ীবাসী ও ব্যবসায়ী মহলের মাঝে আনন্দের জোঁয়ার বইছে। এই ব্রীজটি নির্মাণ হওয়া মাত্রই দুই জেলার ব্যবসা বানিজ্যের প্রসার ঘটবে। সেই সাথে লাভবান হবে এ অঞ্চলের সামাজিক অর্থনীতিও।

লালমনিরহাট সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: খালিদ সাইফুল্লা সর্দার জানান, কুলাঘাটে রত্নাই নদীর উপর প্রায় ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩০.৮-মিটার দৈর্ঘ্যের একটি ব্রীজ কনক্রিট এন্ড স্টীল টেকনোলজি লিমিটেড নামের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যেই ব্রীজ নির্মাণের কাজ শুরু করেছে। সেই সাথে লালমনিরহাট সড়ক ও জনপথ বিভাগ মাঠে থেকে ব্রীজ নির্মাণের কাজ অত্যন্ত নিবিড়ভাবে দেখাশোনা করবে এবং আশা করছি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি ব্রীজ নির্মাণের কাজ সু-সম্পূর্ণ করবে। এই ব্রীজটি নির্মাণ হলেই লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রাম জেলার ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে বলে আমার বিশ্বাস।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সুমন দাস জানান, লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাহাট এলাকায় রত্নাই নদীর উপর ব্রীজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। এটা ফুলবাড়ীবাসীর জন্য এটি বড় সু-খরব। সেই সাথে এই ব্রীজটি নির্মাণ কাজ শেষ হলে এ অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার বৃদ্ধির পাশাপাশি আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ব্যাপক ভুমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।

উল্লেখ্য, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর উপজেলা (এলজিইডির) তত্বাবধানে সম্পূর্ণ দেশীয় অর্থ ও প্রযুক্তিতে ১৯১ কোটি টাকা ব্যয়ে ৯৫০ মিটার দীর্ঘ সড়ক গার্ডার সেতুটির নির্মিত হয়েছে। ২০১৮ সালের ৩ জুন রবিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উত্তরা লের দ্বিতীয় বৃহত্তম সড়ক সেতু ‘শেখ হাসিনা ধরলা সেতুটি শুভ উদ্বোধনের মাধ্যমে সর্বসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।