Dhaka মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজধানীতে পশু কোরবানির জন্য ৩৫৬টি স্থান নির্ধারণ

  • প্রতিনিধির নাম
  • প্রকাশের সময় : ০৫:১৭:০৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ জুলাই ২০২০
  • ২৪৩ জন দেখেছেন

এবারের ঈদুল আযহায় কোরবানির পশু জবাইয়ের জন্য রাজধানীতে ৩৫৬টি স্থান নির্ধারণ করে দিয়েছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন।
এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) এর জন্য ২৫৬টি এবং দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এর জন্য ১০০টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।

শনিবার ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম নগরবাসীকে বর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করতে নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে ঈদুল আজহার বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সভায় তিনি এ আহ্বান জানান। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনের নির্দেশনাও দেন তিনি।

তিনি বলেন, কোরবানির বর্জ্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পরিষ্কার করে, নগরীকে আবর্জনামুক্ত ও পরিচ্ছন্ন করে দেওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য।

মেয়র জানান, কোরবানির পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে বজায় রাখতে, সেগুলোকে আরও জোরদার পর্যবেক্ষণের আওতায় নিয়ে যাওয়া হবে।

তিনি বলেন, আমরা ইতিমধ্যে ডিএনসিসির ১০ জন কাউন্সিলরের সমন্বয়ে একটি মনিটরিং টিম গঠন করেছি।

ঈদের দিন প্রায় ১০ টন বর্জ্য তৈরি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং বিগত বছরগুলোর মতো সিটি করপোরেশন এবারও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পরিকল্পনা করেছে।

আবহাওয়া

রাজধানীতে পশু কোরবানির জন্য ৩৫৬টি স্থান নির্ধারণ

প্রকাশের সময় : ০৫:১৭:০৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ জুলাই ২০২০

এবারের ঈদুল আযহায় কোরবানির পশু জবাইয়ের জন্য রাজধানীতে ৩৫৬টি স্থান নির্ধারণ করে দিয়েছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন।
এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) এর জন্য ২৫৬টি এবং দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এর জন্য ১০০টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।

শনিবার ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম নগরবাসীকে বর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করতে নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে ঈদুল আজহার বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সভায় তিনি এ আহ্বান জানান। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনের নির্দেশনাও দেন তিনি।

তিনি বলেন, কোরবানির বর্জ্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পরিষ্কার করে, নগরীকে আবর্জনামুক্ত ও পরিচ্ছন্ন করে দেওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য।

মেয়র জানান, কোরবানির পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে বজায় রাখতে, সেগুলোকে আরও জোরদার পর্যবেক্ষণের আওতায় নিয়ে যাওয়া হবে।

তিনি বলেন, আমরা ইতিমধ্যে ডিএনসিসির ১০ জন কাউন্সিলরের সমন্বয়ে একটি মনিটরিং টিম গঠন করেছি।

ঈদের দিন প্রায় ১০ টন বর্জ্য তৈরি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং বিগত বছরগুলোর মতো সিটি করপোরেশন এবারও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পরিকল্পনা করেছে।