Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফিটনেসবিহীন লঞ্চ চলাচল দণ্ডনীয় অপরাধ : নৌ প্রতিমন্ত্রী

  • প্রতিনিধির নাম
  • প্রকাশের সময় : ০৭:০৬:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ অগাস্ট ২০২২
  • ১৯২ জন দেখেছেন

নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, দেশের নদীগুলিতে ফিটনেসবিহীন কোন নৌযান চলাচল করতে দেয়া হয় না। নৌপথে ফিটনেসবিহীন লঞ্চ চলাচল আইনতঃ দণ্ডনীয় অপরাধ।

সোমবার (২৯ আগস্ট) জাতীয় সংসদে শহীদুজ্জামান সরকারের (নওগাঁ-২) তারকাচিহ্নিত প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০২২ সালের ২২ জুলাই পর্যন্ত ফিটনেসবিহীন নৌযানের বিরুদ্ধে ৮৯৮টি মামলা মেরিন কোর্টে দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে বেশ কিছু সংখ্যক নৌযানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ফিটনেসবিহীন নৌযানের বিরুদ্ধে জরিমানা আদায়সহ ত্রুটি সংশোধনপূর্বক ফিটনেস গ্রহণে বাধ্য করা হয়।

ফিটনেসবিহীন নৌযানের বিরুদ্ধে নিয়মিত আইনানুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এ ধরনের নৌযানের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাসহ বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌচলাচল অধ্যাদেশ ১৯৭৬-এর বিধান অনুসরণে নৌপথ পরিদর্শনে নিয়োজিত পরিদর্শকগণ ও নৌপুলিশ কর্তৃক নৌআদালতে মামলা দায়েরপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এছাড়া অভ্যন্তরীণ নৌচলাচল অধ্যাদেশ, ১৯৭৬ অনুযায়ী স্থানীয় জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেটদেরকে ক্ষমতা অর্পণ করা হয়েছে। তাঁরা মাঠ পর্যায়ে লঞ্চের ফিটনেস মনিটর করছেন।

সৈয়দ আবু হোসেনের (ঢাকা-৪) প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী বলেছেন, জনস্বাস্থ্যের নিরাপত্তার স্বার্থে মান-সম্পন্ন ঔষধের ব্যবহার নিশ্চিত করতে সরকার সবসময় সচেষ্ট হয়েছে। মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ বিক্রয়ের সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তারা মাঠ পর্যায়ে নিয়মিত ঔষধের দোকান পরিদর্শন ও তদারকি করে থাকে। তাছাড়া ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় নিয়মিতভাবে অভিযান পরিচালনা করে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে আসছে। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

ফিটনেসবিহীন লঞ্চ চলাচল দণ্ডনীয় অপরাধ : নৌ প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৭:০৬:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ অগাস্ট ২০২২

নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, দেশের নদীগুলিতে ফিটনেসবিহীন কোন নৌযান চলাচল করতে দেয়া হয় না। নৌপথে ফিটনেসবিহীন লঞ্চ চলাচল আইনতঃ দণ্ডনীয় অপরাধ।

সোমবার (২৯ আগস্ট) জাতীয় সংসদে শহীদুজ্জামান সরকারের (নওগাঁ-২) তারকাচিহ্নিত প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০২২ সালের ২২ জুলাই পর্যন্ত ফিটনেসবিহীন নৌযানের বিরুদ্ধে ৮৯৮টি মামলা মেরিন কোর্টে দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে বেশ কিছু সংখ্যক নৌযানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ফিটনেসবিহীন নৌযানের বিরুদ্ধে জরিমানা আদায়সহ ত্রুটি সংশোধনপূর্বক ফিটনেস গ্রহণে বাধ্য করা হয়।

ফিটনেসবিহীন নৌযানের বিরুদ্ধে নিয়মিত আইনানুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এ ধরনের নৌযানের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাসহ বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌচলাচল অধ্যাদেশ ১৯৭৬-এর বিধান অনুসরণে নৌপথ পরিদর্শনে নিয়োজিত পরিদর্শকগণ ও নৌপুলিশ কর্তৃক নৌআদালতে মামলা দায়েরপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এছাড়া অভ্যন্তরীণ নৌচলাচল অধ্যাদেশ, ১৯৭৬ অনুযায়ী স্থানীয় জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেটদেরকে ক্ষমতা অর্পণ করা হয়েছে। তাঁরা মাঠ পর্যায়ে লঞ্চের ফিটনেস মনিটর করছেন।

সৈয়দ আবু হোসেনের (ঢাকা-৪) প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী বলেছেন, জনস্বাস্থ্যের নিরাপত্তার স্বার্থে মান-সম্পন্ন ঔষধের ব্যবহার নিশ্চিত করতে সরকার সবসময় সচেষ্ট হয়েছে। মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ বিক্রয়ের সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তারা মাঠ পর্যায়ে নিয়মিত ঔষধের দোকান পরিদর্শন ও তদারকি করে থাকে। তাছাড়া ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় নিয়মিতভাবে অভিযান পরিচালনা করে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে আসছে। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া।