Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাকা রাস্তার জন্য গ্রামবাসীর আকুতি

ঝালকাঠি সদর উপজেলার কাফুরকাঠি গ্রামে বর্ষাকালে চলাচলে পোহাতে হয় দুর্ভোগ। মেঠোপথ কোথাও পানিতে তলিয়ে যায়, আবার কোথাও হয়ে পড়ে কর্দমাক্ত। ফলে চলে না যানবাহন। পায়ে হেঁটে কিংবা নৌকায় করে চলে যাতায়াত। স্কুলগামী শিক্ষার্থী ও রোগীদের দুর্ভোগ হয় বেশি। তাই উঁচু পাকা সড়কের জন্য অনেকদিন ধরেই দাবি জানাচ্ছেন গ্রামের বাসিন্দারা। স্থানীয় চেয়ারম্যান জানালেন, পাকা সড়ক নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

ঝালকাঠি সদর উপজেলার কাফুরকাঠি গ্রাম। যেখানে ৫’শ পরিবারের বসবাস। তবে স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হলেও এ গ্রামে সরকারী উদ্যোগে তৈরী হয়নি কোন রাস্তাঘাট। চলাচলের জন্য ভরসা গ্রামবাসীর উদ্যোগে তৈরি করা মাটির রাস্তা। যা আবার বর্ষাকালে চলাচলের অনুপযোগি হয়ে পড়ে। তখন গ্রামের ভেতরে ও বাইরে যাতায়াত চলে মূলত নৌকা দিয়ে।

গ্রামের বাসিন্দারা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, পাকা রাস্তা না থাকায় বছর জুড়েই তাদের ভোগান্তি পোহাতে হয়। নিজেদের তৈরি যে মাটির রাস্তা আছে, তা দিয়ে শুধু শুকনো মৌসুমে চলাচল করা যায়। বর্ষকালে এসব রাস্তা কর্দমাক্ত হয়ে পড়ায় কোন ধরনের যানবহন চলে না। পায়ে হেঁটে অথবা নৌকায় করে চলে যাতায়াত।

দুর্ভোগ লাঘবে দ্রুত পাকা সড়ক নির্মানের দাবি গ্রামবাসীর।

ভোগান্তির কথা স্বীকার করে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানালেন, পাকা রাস্তা নির্মাণের জন্য প্রকল্প প্রণয়ন করা হয়েছে।

তিনি আশা করছেন, দ্রুতই পাকা সড়ক না থাকার দুর্ভোগ দূর হবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

পাকা রাস্তার জন্য গ্রামবাসীর আকুতি

প্রকাশের সময় : ০১:২২:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২২

ঝালকাঠি সদর উপজেলার কাফুরকাঠি গ্রামে বর্ষাকালে চলাচলে পোহাতে হয় দুর্ভোগ। মেঠোপথ কোথাও পানিতে তলিয়ে যায়, আবার কোথাও হয়ে পড়ে কর্দমাক্ত। ফলে চলে না যানবাহন। পায়ে হেঁটে কিংবা নৌকায় করে চলে যাতায়াত। স্কুলগামী শিক্ষার্থী ও রোগীদের দুর্ভোগ হয় বেশি। তাই উঁচু পাকা সড়কের জন্য অনেকদিন ধরেই দাবি জানাচ্ছেন গ্রামের বাসিন্দারা। স্থানীয় চেয়ারম্যান জানালেন, পাকা সড়ক নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

ঝালকাঠি সদর উপজেলার কাফুরকাঠি গ্রাম। যেখানে ৫’শ পরিবারের বসবাস। তবে স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হলেও এ গ্রামে সরকারী উদ্যোগে তৈরী হয়নি কোন রাস্তাঘাট। চলাচলের জন্য ভরসা গ্রামবাসীর উদ্যোগে তৈরি করা মাটির রাস্তা। যা আবার বর্ষাকালে চলাচলের অনুপযোগি হয়ে পড়ে। তখন গ্রামের ভেতরে ও বাইরে যাতায়াত চলে মূলত নৌকা দিয়ে।

গ্রামের বাসিন্দারা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, পাকা রাস্তা না থাকায় বছর জুড়েই তাদের ভোগান্তি পোহাতে হয়। নিজেদের তৈরি যে মাটির রাস্তা আছে, তা দিয়ে শুধু শুকনো মৌসুমে চলাচল করা যায়। বর্ষকালে এসব রাস্তা কর্দমাক্ত হয়ে পড়ায় কোন ধরনের যানবহন চলে না। পায়ে হেঁটে অথবা নৌকায় করে চলে যাতায়াত।

দুর্ভোগ লাঘবে দ্রুত পাকা সড়ক নির্মানের দাবি গ্রামবাসীর।

ভোগান্তির কথা স্বীকার করে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানালেন, পাকা রাস্তা নির্মাণের জন্য প্রকল্প প্রণয়ন করা হয়েছে।

তিনি আশা করছেন, দ্রুতই পাকা সড়ক না থাকার দুর্ভোগ দূর হবে।